ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে। অবশেষে হুইসেল বাজিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে থামল আন্তনগর জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেন। গতকাল শনিবার বেলা ১টা ২৬ মিনিটে স্টেশনের ১ নম্বর লাইনে এসে থামে সিলেটগামী এ ট্রেনটি। এর মধ্য দিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ মাস পর সচল হলো পূর্বাঞ্চল রেলপথের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন। প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছে স্টেশনটি।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টায় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়াগামী যাত্রীদের ফুল উপহার দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন পুনরায় চালুকরণের উদ্বোধন করেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ উপলক্ষে দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে সুধী সমাবেশে করেন পৌর আওয়ামী লীগ।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক আলামিনুল হক, শহর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ও জেলা মহিলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা যুবলীগ সভাপতি শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত শোভন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিশিষ্ট আবৃত্তি শিল্পী ও জেলা আ.লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মনির হোসেন প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের বিরোধিতা করে গত ২৬ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে হেফাজতে ইসলামের কর্মী-সমর্থকেরা। ধ্বংস করে দেওয়া হয় সিগন্যালিং সিস্টেমসহ স্টেশনের সবকিছু। এ ঘটনায় ২৭ মার্চ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে সব ট্রেনের নির্ধারিত যাত্রাবিরতি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে স্টেশনটি। এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
পরবর্তী সময়ে জেলার নাগরিক সংগঠনগুলোর আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন থেকে তিনটি মেইল ও একটি কমিউটার এবং ১৬ জুন থেকে একটি আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়। এরপর শুরু হয় স্টেশনের সংস্কার কাজ।
এ বিষয়ে রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সিরাজ জিন্নাত বলেন, আগুনে পোড়ায় স্টেশনের ভবন সংস্কার ও সিগন্যালিং সিস্টেম নতুন করে স্থাপনসহ অন্যান্য সংস্কার কাজে প্রায় ১ কোটি টাকা লেগেছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে স্টেশনের আধুনিকায়নের আরও কাজ বাকি আছে। সেগুলোর কাজও দ্রুত শুরু হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে। অবশেষে হুইসেল বাজিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে থামল আন্তনগর জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেন। গতকাল শনিবার বেলা ১টা ২৬ মিনিটে স্টেশনের ১ নম্বর লাইনে এসে থামে সিলেটগামী এ ট্রেনটি। এর মধ্য দিয়ে প্রায় সাড়ে ৭ মাস পর সচল হলো পূর্বাঞ্চল রেলপথের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন। প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার করা হয়েছে স্টেশনটি।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টায় ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ব্রাহ্মণবাড়িয়াগামী যাত্রীদের ফুল উপহার দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন পুনরায় চালুকরণের উদ্বোধন করেন রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। এ উপলক্ষে দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে সুধী সমাবেশে করেন পৌর আওয়ামী লীগ।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক আলামিনুল হক, শহর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ও জেলা মহিলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, জেলা যুবলীগ সভাপতি শাহানুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত শোভন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সাইদুজ্জামান আরিফ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিশিষ্ট আবৃত্তি শিল্পী ও জেলা আ.লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মনির হোসেন প্রমুখ।
প্রসঙ্গত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের বিরোধিতা করে গত ২৬ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে হেফাজতে ইসলামের কর্মী-সমর্থকেরা। ধ্বংস করে দেওয়া হয় সিগন্যালিং সিস্টেমসহ স্টেশনের সবকিছু। এ ঘটনায় ২৭ মার্চ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে সব ট্রেনের নির্ধারিত যাত্রাবিরতি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে স্টেশনটি। এতে করে চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।
পরবর্তী সময়ে জেলার নাগরিক সংগঠনগুলোর আন্দোলনের প্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন থেকে তিনটি মেইল ও একটি কমিউটার এবং ১৬ জুন থেকে একটি আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেওয়া হয়। এরপর শুরু হয় স্টেশনের সংস্কার কাজ।
এ বিষয়ে রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সিরাজ জিন্নাত বলেন, আগুনে পোড়ায় স্টেশনের ভবন সংস্কার ও সিগন্যালিং সিস্টেম নতুন করে স্থাপনসহ অন্যান্য সংস্কার কাজে প্রায় ১ কোটি টাকা লেগেছে। মুজিববর্ষ উপলক্ষে স্টেশনের আধুনিকায়নের আরও কাজ বাকি আছে। সেগুলোর কাজও দ্রুত শুরু হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪