বিদেশিদের এ ধরনের সফর আগেও হয়েছে। তার মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতির পরিবর্তন হয়েছে বা গণতন্ত্রের পরিবর্তন হয়েছে, তা কখনোই দেখা যায়নি, হওয়ারও কথা না।
এবার আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। সেখানে বিরোধী দল চাচ্ছিল, তাদের অন্যতম দাবি ছিল সংবিধানের পরিবর্তন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই ব্যাপারে তারা পরিষ্কার করল যে সেটা তাদের আওতার মধ্যে আসে না। পরিবর্তনের ব্যাপারে তাদের কিছু বলার নেই। তারা মনে করে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা। সেটা হলেই তারা খুশি।
নির্বাচনের দিন জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখতে চান কূটনীতিকেরা। তাঁদের দিক থেকে তাঁরা পরিষ্কার করলেন যে কে নির্বাচনে এল বা না এল, তা তাঁদের বিষয় না। তাঁরা দেখতে চাচ্ছেন শান্তিপূর্ণ সুষ্ঠু নির্বাচন। যেখানে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারবেন।
এখন দেখা দরকার, বিরোধী দল বর্তমান সংবিধান কাঠামোর মধ্যে নির্বাচন করবে কি না। তবে আমার মনে হয়, তারা আরও কিছুদিন অপেক্ষা করবে। এখন আন্দোলনের ডাক দেবে, জনগণ তাদের দিকে আসবে কি না? জনগণ বলতে পুরো দেশের লাখ লাখ লোক নামতে হবে, ঢাকা শহরে ৩০-৪০ হাজার জনগণ হলে হবে না। কারণ, আমাদের দেশের পরিবর্তন জনগণই করেছে। যখন লাখ লাখ লোক রাস্তায় নেমেছে, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে, চলাফেরা বন্ধ হয়ে গেছে। ওই অবস্থায় বাংলাদেশের পরিবর্তন আগেও হয়েছে।
সেটা বিরোধী দল করতে পারবে কি না, নাকি জনগণ মনে করে গাজীপুরের মতো নির্বাচন হলেই তারা খুশি, তা দেখার দরকার।
সরকারের জন্য বার্তা হলো, যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নির্বাচনের দিন সবাই যেতে পারবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। সেখানে কোনো বাধা পাবে না। যে সমালোচনা ছিল, আগের দিন রাতে ভোট হয়ে গেছে বলে অভিযোগ আছে, সেই ব্যাপারে সরকার সচেতন থাকবে এবং প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। তারাও চাচ্ছে এমন একটা নির্বাচন, যেখানে জনগণ আসবে।
তফসিল ঘোষণার আগপর্যন্ত বোঝা যাবে না যে বিরোধী দল নির্বাচনে যাবে কি না। তারা যে আন্দোলন করছে, সরকার তার প্রভাব দেখবে।
পশ্চিমা দেশগুলো নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। তারা জনগণের উপস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে মেনে নেবে। সেখানে সংবিধান পরিবর্তন বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাদের ব্যাপার না বলে মনে করে।
বিদেশিদের এ ধরনের সফর আগেও হয়েছে। তার মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতির পরিবর্তন হয়েছে বা গণতন্ত্রের পরিবর্তন হয়েছে, তা কখনোই দেখা যায়নি, হওয়ারও কথা না।
এবার আমেরিকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। সেখানে বিরোধী দল চাচ্ছিল, তাদের অন্যতম দাবি ছিল সংবিধানের পরিবর্তন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই ব্যাপারে তারা পরিষ্কার করল যে সেটা তাদের আওতার মধ্যে আসে না। পরিবর্তনের ব্যাপারে তাদের কিছু বলার নেই। তারা মনে করে, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হওয়ার কথা। সেটা হলেই তারা খুশি।
নির্বাচনের দিন জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ দেখতে চান কূটনীতিকেরা। তাঁদের দিক থেকে তাঁরা পরিষ্কার করলেন যে কে নির্বাচনে এল বা না এল, তা তাঁদের বিষয় না। তাঁরা দেখতে চাচ্ছেন শান্তিপূর্ণ সুষ্ঠু নির্বাচন। যেখানে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারবেন।
এখন দেখা দরকার, বিরোধী দল বর্তমান সংবিধান কাঠামোর মধ্যে নির্বাচন করবে কি না। তবে আমার মনে হয়, তারা আরও কিছুদিন অপেক্ষা করবে। এখন আন্দোলনের ডাক দেবে, জনগণ তাদের দিকে আসবে কি না? জনগণ বলতে পুরো দেশের লাখ লাখ লোক নামতে হবে, ঢাকা শহরে ৩০-৪০ হাজার জনগণ হলে হবে না। কারণ, আমাদের দেশের পরিবর্তন জনগণই করেছে। যখন লাখ লাখ লোক রাস্তায় নেমেছে, ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে, চলাফেরা বন্ধ হয়ে গেছে। ওই অবস্থায় বাংলাদেশের পরিবর্তন আগেও হয়েছে।
সেটা বিরোধী দল করতে পারবে কি না, নাকি জনগণ মনে করে গাজীপুরের মতো নির্বাচন হলেই তারা খুশি, তা দেখার দরকার।
সরকারের জন্য বার্তা হলো, যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে নির্বাচনের দিন সবাই যেতে পারবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। সেখানে কোনো বাধা পাবে না। যে সমালোচনা ছিল, আগের দিন রাতে ভোট হয়ে গেছে বলে অভিযোগ আছে, সেই ব্যাপারে সরকার সচেতন থাকবে এবং প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে। তারাও চাচ্ছে এমন একটা নির্বাচন, যেখানে জনগণ আসবে।
তফসিল ঘোষণার আগপর্যন্ত বোঝা যাবে না যে বিরোধী দল নির্বাচনে যাবে কি না। তারা যে আন্দোলন করছে, সরকার তার প্রভাব দেখবে।
পশ্চিমা দেশগুলো নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। তারা জনগণের উপস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হলে মেনে নেবে। সেখানে সংবিধান পরিবর্তন বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাদের ব্যাপার না বলে মনে করে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫