নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বিএনপির সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে দলটির ১৪ শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বিভাগের তিন জেলার বিভিন্ন স্থানে সমাবেশের প্রচারণায় পুলিশি বাধা ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা আটটি মামলায় বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাদের আসামি করা হয়।
গতকাল রোববার বিভাগীয় গণসমাবেশ-পরবর্তী স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব দাবি করেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। তিনি বলেন, সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানা, গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ওসমানীনগর ও কানাইঘাট, মৌলভীবাজার সদর, হবিগঞ্জের লাখাই ও বানিয়াচং থানায় এসব মামলা করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ নেতা-কর্মীকে।এসব মামলা প্রত্যাহার করে নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবি করেন আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী।
এ সময় বিএনপির সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ সফলে দলের নেতা-কর্মী, সাংবাদিক, সিলেটবাসী ও সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকেরা দেশের প্রথম শক্তি বলে অভিমত ব্যক্ত করেন বিএনপির এই নেতা।
নগরের দরগাগেটে একটি হোটেলে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরীর সঞ্চালনায় সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা আয়োজিত মতবিনিময় সভায় ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি।
উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, ড. এনামুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, নির্বাহী কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী, মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নাসিম হোসাইন, জেলা বিএনপি নেতা আশিক উদ্দিন, মামুনুর রশিদ মামুন, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ চৌধুরী শামীম, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, হাবিবুর রহমান, সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন, ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, সৈয়দ মঈন উদ্দিন সুহেল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা বিএনপি নেতা হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, ইস্তিয়াক সিদ্দিকী, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আবু তাহের, কোহিনূর আহমদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী ও সদস্যসচিব আফসর খাঁন প্রমুখ।
বিএনপির সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ ঘিরে দলটির ১৪ শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বিভাগের তিন জেলার বিভিন্ন স্থানে সমাবেশের প্রচারণায় পুলিশি বাধা ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা আটটি মামলায় বিএনপির দায়িত্বশীল নেতাদের আসামি করা হয়।
গতকাল রোববার বিভাগীয় গণসমাবেশ-পরবর্তী স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব দাবি করেন সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। তিনি বলেন, সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানা, গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, ওসমানীনগর ও কানাইঘাট, মৌলভীবাজার সদর, হবিগঞ্জের লাখাই ও বানিয়াচং থানায় এসব মামলা করা হয়েছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ নেতা-কর্মীকে।এসব মামলা প্রত্যাহার করে নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবি করেন আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী।
এ সময় বিএনপির সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ সফলে দলের নেতা-কর্মী, সাংবাদিক, সিলেটবাসী ও সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সাংবাদিকেরা দেশের প্রথম শক্তি বলে অভিমত ব্যক্ত করেন বিএনপির এই নেতা।
নগরের দরগাগেটে একটি হোটেলে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরীর সঞ্চালনায় সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা আয়োজিত মতবিনিময় সভায় ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি।
উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, ড. এনামুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, নির্বাহী কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান চৌধুরী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী, মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নাসিম হোসাইন, জেলা বিএনপি নেতা আশিক উদ্দিন, মামুনুর রশিদ মামুন, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ চৌধুরী শামীম, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, হাবিবুর রহমান, সৈয়দ মিছবাহ উদ্দিন, ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, সৈয়দ মঈন উদ্দিন সুহেল, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, জেলা বিএনপি নেতা হাসান আহমদ পাটোয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলু, ইস্তিয়াক সিদ্দিকী, তাজরুল ইসলাম তাজুল, আবু তাহের, কোহিনূর আহমদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মাহবুবুল হক চৌধুরী ও সদস্যসচিব আফসর খাঁন প্রমুখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪