সাঘাটা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া বাঙ্গালী ও আলাই-নদী দুটি এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। একসময় বছরের প্রায় অধিকাংশ সময়ই পানিতে ভরপুর থাকত, ছিল নৌ-চলাচল। নদীকে ঘিরে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে জীবনযাপন করতেন নদীতীরের হাজারো বাসিন্দা। কিন্তু এখন আর সেই জৌলুশ নেই। নদী দুটি স্বকীয়তা হারিয়ে এখন মৌসুমি ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে।
জেলার তিস্তা নদীর অববাহিকা থেকে শুরু করে বাদিয়াখালীর ওপর দিয়ে পদুমশহর, ভুতমারা, দুর্গাপুর, কাটাখালী, মহিমাগঞ্জ, বাঙাবাড়ী, জালালতাইড়, চন্দনপাট, ওসমানেরপাড়া, কামালেরপাড়া এলাকায় আলাই-বাঙ্গালীর আকারে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। যৌবন হারিয়ে কোনো কোনো স্থানে মরা খালে পরিণত হয়েছে। এখন মাঘ ফাল্গুনের আগেই নদী হয়ে যায় পানিশূন্য। যে নদী থেকে পানি তুলে চারপাশের জমিতে চাষাবাদ হতো, এখন সেখানে পড়ে আছে ধু ধু বালির স্তর। নদীর তলদেশে সামান্য পানি থাকলেও তার বুক চিরে ফসলের চাষে তা ঢেকে পড়েছে। নদীর কিছু কিছু স্থানে এখন সামান্য পানি থাকে। তবে নেই গভীরতা। নদীর বেশির ভাগেই এখন চর পড়ে সমতল ভূমিতে রূপান্তরিত হয়েছে।
নদীর বিভিন্ন এলাকায় এখন সবুজ ফসলের সমারোহ চোখে পড়ে। মিষ্টি আলু, বাদাম, আখ, ভুট্টা, বিভিন্ন জাতের ডাল, মরিচ ও শাক-সবজি চাষ হচ্ছে নদীর অববাহিকায়। কোথাও নদীর তলদেশ থেকে শুরু করে পাড় পর্যন্ত ঢেকে গেছে সবুজ ফসলে।
নদীপাড় এলাকার দল-দলিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুল মান্নান জানান, আস্তে আস্তে ভরাট হয়ে যাওয়ায় এখন চাষাবাদ হচ্ছে নদীর বুকে। দুর থেকে দেখলে এখন আর নদী মনেহয় না। ২০ / ২২ বছর আগেও সব সময় নদীতে পানি থাকত। নদীর গভীরতা কমে আসায় এ অবস্থা বলে জানান কচুয়া এলাকার কৃষক আইয়ুব হোসেন।
এ বিষয়ে কথা হলে কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম সাজু জানান, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নদী খননে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) সরদার মোস্তফা শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে পানি না থাকা নদীগুলো খননের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বুক চিরে বয়ে যাওয়া বাঙ্গালী ও আলাই-নদী দুটি এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। একসময় বছরের প্রায় অধিকাংশ সময়ই পানিতে ভরপুর থাকত, ছিল নৌ-চলাচল। নদীকে ঘিরে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে জীবনযাপন করতেন নদীতীরের হাজারো বাসিন্দা। কিন্তু এখন আর সেই জৌলুশ নেই। নদী দুটি স্বকীয়তা হারিয়ে এখন মৌসুমি ফসলের মাঠে পরিণত হয়েছে।
জেলার তিস্তা নদীর অববাহিকা থেকে শুরু করে বাদিয়াখালীর ওপর দিয়ে পদুমশহর, ভুতমারা, দুর্গাপুর, কাটাখালী, মহিমাগঞ্জ, বাঙাবাড়ী, জালালতাইড়, চন্দনপাট, ওসমানেরপাড়া, কামালেরপাড়া এলাকায় আলাই-বাঙ্গালীর আকারে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। যৌবন হারিয়ে কোনো কোনো স্থানে মরা খালে পরিণত হয়েছে। এখন মাঘ ফাল্গুনের আগেই নদী হয়ে যায় পানিশূন্য। যে নদী থেকে পানি তুলে চারপাশের জমিতে চাষাবাদ হতো, এখন সেখানে পড়ে আছে ধু ধু বালির স্তর। নদীর তলদেশে সামান্য পানি থাকলেও তার বুক চিরে ফসলের চাষে তা ঢেকে পড়েছে। নদীর কিছু কিছু স্থানে এখন সামান্য পানি থাকে। তবে নেই গভীরতা। নদীর বেশির ভাগেই এখন চর পড়ে সমতল ভূমিতে রূপান্তরিত হয়েছে।
নদীর বিভিন্ন এলাকায় এখন সবুজ ফসলের সমারোহ চোখে পড়ে। মিষ্টি আলু, বাদাম, আখ, ভুট্টা, বিভিন্ন জাতের ডাল, মরিচ ও শাক-সবজি চাষ হচ্ছে নদীর অববাহিকায়। কোথাও নদীর তলদেশ থেকে শুরু করে পাড় পর্যন্ত ঢেকে গেছে সবুজ ফসলে।
নদীপাড় এলাকার দল-দলিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুল মান্নান জানান, আস্তে আস্তে ভরাট হয়ে যাওয়ায় এখন চাষাবাদ হচ্ছে নদীর বুকে। দুর থেকে দেখলে এখন আর নদী মনেহয় না। ২০ / ২২ বছর আগেও সব সময় নদীতে পানি থাকত। নদীর গভীরতা কমে আসায় এ অবস্থা বলে জানান কচুয়া এলাকার কৃষক আইয়ুব হোসেন।
এ বিষয়ে কথা হলে কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম সাজু জানান, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে নদী খননে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) সরদার মোস্তফা শাহীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে পানি না থাকা নদীগুলো খননের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪