নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের টেকনাফে সালিশি বৈঠক শেষে ফেরার পথে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় উপজেলার নাজিরপাড়ার বাসিন্দা লবণচাষি নুরুল হক ভুট্টোকে। পরে তাঁর ডান পা কেটে কাঁধে নিয়ে উল্লাস করতে করতে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সন্ত্রাসীরা। এক পা ছাড়াই ভুট্টোর লাশটি দাফন করতে হয়। ওই খুনের ঘটনায় টেকনাফে থানায় মামলা হলেও মূল অভিযুক্তসহ বেশির ভাগ আসামি গ্রেপ্তার নেই। ওই মামলার পর এখন আসামিরা নিহতের পরিবারের সদস্যদের প্রতিনিয়ত হত্যার হুমকি দিচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এসব জানান আড়াই মাস আগে টেকনাফে খুন হওয়া নুরুল হকের ছোট ভাই নুরুল ইসলাম নুরু।
এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত টেকনাফের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী একরামসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার ও নিহত ভুট্টোর পরিবারের সদস্যদের জানমালের নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নুরুল ইসলাম নুরু বলেন, ‘পারিবারিকভাবে আমরা কৃষি খামার ও লবণ চাষের সঙ্গে জড়িত। আমার বড় ভাই নুরুল হক ভুট্টোও একজন লবণচাষি ছিলেন।’
নুরুল ইসলাম নুরু অভিযোগ করেন, ‘গত ইউপি নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচন নিয়ে বিরোধে ইয়াবা ব্যবসায়ী একরামের নেতৃত্বে আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ওয়ার্ডে মেম্বার পদে প্রার্থী ছিলেন আমার চাচাতো ভাই এনামুল হক। তাঁর প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সন্ত্রাসী একরামের চাচা আলী আহমদ। ওই নির্বাচনে মূলত নুরুল হক ভুট্টোর কারণে আমার চাচাতো ভাই বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়। সেই থেকে ভুট্টোর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল একরাম ও তাঁর বাহিনী।’
গত ১৫ মে আমার ভাই পাশের ইউনিয়ন সাবরাং একটি সালিশি বৈঠকে যোগদান শেষে ফেরার পথে ডেইল এলাকায় তাঁর ওপর দলবল নিয়ে হামলা করেন একরাম। আমার ভাই জীবন বাঁচাতে একটি মসজিদে আশ্রয় নিলে সেখান থেকে তাঁকে বের করে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
চট্টগ্রামের টেকনাফে সালিশি বৈঠক শেষে ফেরার পথে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয় উপজেলার নাজিরপাড়ার বাসিন্দা লবণচাষি নুরুল হক ভুট্টোকে। পরে তাঁর ডান পা কেটে কাঁধে নিয়ে উল্লাস করতে করতে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সন্ত্রাসীরা। এক পা ছাড়াই ভুট্টোর লাশটি দাফন করতে হয়। ওই খুনের ঘটনায় টেকনাফে থানায় মামলা হলেও মূল অভিযুক্তসহ বেশির ভাগ আসামি গ্রেপ্তার নেই। ওই মামলার পর এখন আসামিরা নিহতের পরিবারের সদস্যদের প্রতিনিয়ত হত্যার হুমকি দিচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এসব জানান আড়াই মাস আগে টেকনাফে খুন হওয়া নুরুল হকের ছোট ভাই নুরুল ইসলাম নুরু।
এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত টেকনাফের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী একরামসহ অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার ও নিহত ভুট্টোর পরিবারের সদস্যদের জানমালের নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে নুরুল ইসলাম নুরু বলেন, ‘পারিবারিকভাবে আমরা কৃষি খামার ও লবণ চাষের সঙ্গে জড়িত। আমার বড় ভাই নুরুল হক ভুট্টোও একজন লবণচাষি ছিলেন।’
নুরুল ইসলাম নুরু অভিযোগ করেন, ‘গত ইউপি নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নির্বাচন নিয়ে বিরোধে ইয়াবা ব্যবসায়ী একরামের নেতৃত্বে আমার ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ওই ওয়ার্ডে মেম্বার পদে প্রার্থী ছিলেন আমার চাচাতো ভাই এনামুল হক। তাঁর প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সন্ত্রাসী একরামের চাচা আলী আহমদ। ওই নির্বাচনে মূলত নুরুল হক ভুট্টোর কারণে আমার চাচাতো ভাই বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়। সেই থেকে ভুট্টোর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল একরাম ও তাঁর বাহিনী।’
গত ১৫ মে আমার ভাই পাশের ইউনিয়ন সাবরাং একটি সালিশি বৈঠকে যোগদান শেষে ফেরার পথে ডেইল এলাকায় তাঁর ওপর দলবল নিয়ে হামলা করেন একরাম। আমার ভাই জীবন বাঁচাতে একটি মসজিদে আশ্রয় নিলে সেখান থেকে তাঁকে বের করে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫