আসাদুজ্জামান মামুন, গাইবান্ধা
উত্তরাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত তিস্তা সেতুর নির্মাণকাজ এগিয়ে চলেছে। ২৯০টি পাইলের মধ্যে ১০১টি বসানো হয়েছে। এ ছাড়া গাইবান্ধা অংশে এক কিলোমিটার সংযোগ সড়কসহ ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে । সেতুটি চালু হলে ঢাকা-কুড়িগ্রাম ও ঢাকা-গাইবান্ধার মধ্যে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হবে এবং দূরত্ব কমবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্র জানায়, সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৩ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুরঘাট থেকে তিস্তা নদীর ওপর দিয়ে কুড়িগ্রামের চিলমারী পর্যন্ত এক হাজার ৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেতুটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। বরাদ্দের ২৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে। আর সড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া নদী শাসনে ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ও জমি অধিগ্রহণে ব্যয় হবে ৬ কোটি টাকা। এলজিইডির ব্যবস্থাপনায় নির্মিত সেতুটিতে পিলার স্থাপন হবে মোট ৩০টি। সেতুর উভয় পাশে নদী শাসন হবে তিন দশমিক ১৫ কিলোমিটার করে। এ ছাড়া গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর-সুন্দরগঞ্জ-চিলমারী পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে ৮৬ কিলোমিটার।
তিস্তাপাড়ের বাসিন্দা সবুজ জানান, সেতুর কাজ শেষ হলে এটি হবে উত্তরাঞ্চলের নদীপারের মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। যোগাযোগের পথ সুগম হবে গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট ও রংপুরের মানুষের। একই সঙ্গে এসব জেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীপারের হাজারো মানুষের ব্যবসার প্রসার ঘটবে। চিকিৎসা, শিক্ষাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাও বৃদ্ধি পাবে।
চায়না স্টেট কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশনের পরিকল্পনা প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ১০১টি পিলারের কাজ শেষ হয়েছে। হরিপুর সাইটে এক কিলোমিটার অ্যাপ্রোচ সড়কের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান কবির বলেন, ‘জেলা এলজিইডির আওতায় ৬৫০ কোটি টাকার কাজ হবে। এর মধ্যে আছে ১০টি সেতু, ৫৯টি কালভার্ট আর ৮৬ কিলোমিটার সড়ক। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণে ব্যয় ধরা হয়েছ ১০০ কোটি টাকা। আশা করছি, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ হবে।’
উল্লেখ্য, বৃহৎ এ সেতুটি গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের বাসিন্দা ছাড়াও কয়েক জেলার মানুষের স্বপ্ন ও দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ছিল। ২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি তিস্তা সেতুর আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
উত্তরাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত তিস্তা সেতুর নির্মাণকাজ এগিয়ে চলেছে। ২৯০টি পাইলের মধ্যে ১০১টি বসানো হয়েছে। এ ছাড়া গাইবান্ধা অংশে এক কিলোমিটার সংযোগ সড়কসহ ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে । সেতুটি চালু হলে ঢাকা-কুড়িগ্রাম ও ঢাকা-গাইবান্ধার মধ্যে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হবে এবং দূরত্ব কমবে প্রায় ১০০ কিলোমিটার। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্র জানায়, সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৩ সালের জুনে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
জানা গেছে, সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুরঘাট থেকে তিস্তা নদীর ওপর দিয়ে কুড়িগ্রামের চিলমারী পর্যন্ত এক হাজার ৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেতুটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩০ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। বরাদ্দের ২৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা মূল সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে। আর সড়ক নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া নদী শাসনে ৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ও জমি অধিগ্রহণে ব্যয় হবে ৬ কোটি টাকা। এলজিইডির ব্যবস্থাপনায় নির্মিত সেতুটিতে পিলার স্থাপন হবে মোট ৩০টি। সেতুর উভয় পাশে নদী শাসন হবে তিন দশমিক ১৫ কিলোমিটার করে। এ ছাড়া গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর-সুন্দরগঞ্জ-চিলমারী পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে ৮৬ কিলোমিটার।
তিস্তাপাড়ের বাসিন্দা সবুজ জানান, সেতুর কাজ শেষ হলে এটি হবে উত্তরাঞ্চলের নদীপারের মানুষের যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। যোগাযোগের পথ সুগম হবে গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট ও রংপুরের মানুষের। একই সঙ্গে এসব জেলার তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীপারের হাজারো মানুষের ব্যবসার প্রসার ঘটবে। চিকিৎসা, শিক্ষাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাও বৃদ্ধি পাবে।
চায়না স্টেট কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশনের পরিকল্পনা প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলাম বলেন, এখন পর্যন্ত ১০১টি পিলারের কাজ শেষ হয়েছে। হরিপুর সাইটে এক কিলোমিটার অ্যাপ্রোচ সড়কের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে ২০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
গাইবান্ধা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আহসান কবির বলেন, ‘জেলা এলজিইডির আওতায় ৬৫০ কোটি টাকার কাজ হবে। এর মধ্যে আছে ১০টি সেতু, ৫৯টি কালভার্ট আর ৮৬ কিলোমিটার সড়ক। এ ছাড়া জমি অধিগ্রহণে ব্যয় ধরা হয়েছ ১০০ কোটি টাকা। আশা করছি, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ হবে।’
উল্লেখ্য, বৃহৎ এ সেতুটি গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের বাসিন্দা ছাড়াও কয়েক জেলার মানুষের স্বপ্ন ও দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি ছিল। ২০১৪ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি তিস্তা সেতুর আনুষ্ঠানিক ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫