বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বেতাগী উপজেলার সদর ইউনিয়নের খোন্তাকাটা গ্রামের বাসিন্দা মো. রাকিব হাসান পেশায় একজন ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালের ২৫ মার্চে তিনি তাঁর জন্ম নিবন্ধন করেছিলেন। এরপর গত মাসে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) থেকে নিজের জন্ম সনদের অনলাইন কপি সংগ্রহ করেন তিনি। এতেই বাঁধে বিপত্তি।
মূল জন্ম সনদে রাকিব হাসানের বাবার নাম মো. শাহজাহান হাওলাদার থাকলেও অনলাইন কপিতে আসে মো. আমিন উদ্দিন হাওলাদারের নাম। শুধু রাকিব নয়, একই অবস্থা তাঁর স্ত্রী মারুফারও। মারুফার ডিজিটাল সনদে পিতার নাম হিসেবে এসেছে স্বামী রাকিবের নাম।
উপজেলায় অনেকের ক্ষেত্রেই ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদে এ রকম অসংগতি দেখা দিয়েছে। একই নামে একাধিক সনদ দেওয়ার পাশাপাশি তথ্যে দেখা যাচ্ছে অসংখ্য ভুল। বিশেষ করে জাতীয় পরিচয়পত্র নেই এমন ১৮ বছরের নিচের শিশুকিশোরেরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে।
ভুক্তভোগী রাকিব হাসান বলেন, ‘পুরোনো জন্ম নিবন্ধনে আমার বাবার নাম ঠিক থাকলেও ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনে ভুল নাম এসেছে। ভুল জন্ম নিবন্ধন এখন কোনো কাজেই আসছে না। সনদের ভুল সংশোধন করতে গত দুই সপ্তাহে বেশ কয়েকবার ইউনিয়ন পরিষদে গিয়েও কোনো লাভ হয়নি।’
দেখা গেছে, অনেকের জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপিতে নাম, জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নাম, সনদ ইস্যুর তারিখ ভুল লেখা হয়েছে। এ কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন বয়সের শত শত মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি তৈরির জন্য শিক্ষার্থী ও তার বাবা–মায়ের জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপি চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকের সনদ ওয়েবসাইটে খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার কারও কারও মূল সনদের সঙ্গে অনলাইন সনদের মিল নেই। এ কারণে শিক্ষার্থীরা স্কুল–কলেজে প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিতে পারছে না।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, অনলাইনে কোনো শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করতে গেলেই চাওয়া হচ্ছে বাবা ও মায়ের তথ্য। অর্থাৎ বাবা ও মায়ের জন্মনিবন্ধন আগে সংশোধন করে তারপর সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে হচ্ছে।
ফলে বেতাগী উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি হচ্ছে। সংশোধনের ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করার পর ভুক্তভোগীদের মাসের পর মাস অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
উপজেলার সবুজ কানন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম লাভলু বলেন, ‘অনভিজ্ঞ লোক দিয়ে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সংগ্রহ করার কারণেই ভুল তথ্য লিপিবদ্ধ হয়েছে। জন্ম সনদে ভুলের কারণে শত শত শিক্ষার্থী জটিলতার মুখে পড়েছে।’
বেতাগীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুহৃদ সালেহীন এ বিষয়ে বলেন, ‘জন্ম সনদের ইন্টারনেট কপিতে ত্রুটির বিষয়টি আমার নজরেও এসেছে। নাগরিকদের ভোগান্তি লাঘবে খুব শিগগির জন্ম সনদ সংশোধন সহজী করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বেতাগী উপজেলার সদর ইউনিয়নের খোন্তাকাটা গ্রামের বাসিন্দা মো. রাকিব হাসান পেশায় একজন ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালের ২৫ মার্চে তিনি তাঁর জন্ম নিবন্ধন করেছিলেন। এরপর গত মাসে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) থেকে নিজের জন্ম সনদের অনলাইন কপি সংগ্রহ করেন তিনি। এতেই বাঁধে বিপত্তি।
মূল জন্ম সনদে রাকিব হাসানের বাবার নাম মো. শাহজাহান হাওলাদার থাকলেও অনলাইন কপিতে আসে মো. আমিন উদ্দিন হাওলাদারের নাম। শুধু রাকিব নয়, একই অবস্থা তাঁর স্ত্রী মারুফারও। মারুফার ডিজিটাল সনদে পিতার নাম হিসেবে এসেছে স্বামী রাকিবের নাম।
উপজেলায় অনেকের ক্ষেত্রেই ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদে এ রকম অসংগতি দেখা দিয়েছে। একই নামে একাধিক সনদ দেওয়ার পাশাপাশি তথ্যে দেখা যাচ্ছে অসংখ্য ভুল। বিশেষ করে জাতীয় পরিচয়পত্র নেই এমন ১৮ বছরের নিচের শিশুকিশোরেরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে।
ভুক্তভোগী রাকিব হাসান বলেন, ‘পুরোনো জন্ম নিবন্ধনে আমার বাবার নাম ঠিক থাকলেও ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধনে ভুল নাম এসেছে। ভুল জন্ম নিবন্ধন এখন কোনো কাজেই আসছে না। সনদের ভুল সংশোধন করতে গত দুই সপ্তাহে বেশ কয়েকবার ইউনিয়ন পরিষদে গিয়েও কোনো লাভ হয়নি।’
দেখা গেছে, অনেকের জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপিতে নাম, জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নাম, সনদ ইস্যুর তারিখ ভুল লেখা হয়েছে। এ কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন বয়সের শত শত মানুষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি তৈরির জন্য শিক্ষার্থী ও তার বাবা–মায়ের জন্ম নিবন্ধন সনদের অনলাইন কপি চাওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেকের সনদ ওয়েবসাইটে খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার কারও কারও মূল সনদের সঙ্গে অনলাইন সনদের মিল নেই। এ কারণে শিক্ষার্থীরা স্কুল–কলেজে প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিতে পারছে না।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, অনলাইনে কোনো শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করতে গেলেই চাওয়া হচ্ছে বাবা ও মায়ের তথ্য। অর্থাৎ বাবা ও মায়ের জন্মনিবন্ধন আগে সংশোধন করে তারপর সন্তানের জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে হচ্ছে।
ফলে বেতাগী উপজেলার একটি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন পরিষদে প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষের চরম ভোগান্তি হচ্ছে। সংশোধনের ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন করার পর ভুক্তভোগীদের মাসের পর মাস অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
উপজেলার সবুজ কানন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম লাভলু বলেন, ‘অনভিজ্ঞ লোক দিয়ে জন্ম নিবন্ধনের তথ্য সংগ্রহ করার কারণেই ভুল তথ্য লিপিবদ্ধ হয়েছে। জন্ম সনদে ভুলের কারণে শত শত শিক্ষার্থী জটিলতার মুখে পড়েছে।’
বেতাগীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুহৃদ সালেহীন এ বিষয়ে বলেন, ‘জন্ম সনদের ইন্টারনেট কপিতে ত্রুটির বিষয়টি আমার নজরেও এসেছে। নাগরিকদের ভোগান্তি লাঘবে খুব শিগগির জন্ম সনদ সংশোধন সহজী করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫