ধনবাড়ী প্রতিনিধি
বোরো আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন ধনবাড়ী উপজেলার কৃষকেরা। শীতের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার মধ্যেই কোদাল আর কাস্তে হাতে মাঠে নেমেছেন তাঁরা। শীত উপেক্ষা করে জমি তৈরি ও চারা রোপণের কাজ চলছে। বোরো চাষে লাভবান হওয়ায় আগ্রহ বেড়েছে উপজেলার ধানচাষিদের মধ্যে। তবে লোকসান ঠেকাতে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এবার বোরো আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধারা হয়েছে ১০ হাজার ২৫০ হেক্টর। ইতিমধ্যে ৫১০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। ধান চাষে উপজেলার কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে সরকারিভাবে প্রণোদনা, উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান বীজ ও সার সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা সরেজমিন দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে বোরো আবাদে ধুম পড়েছে। কৃষকেরা তাঁদের জমির আইল ছাঁটা, আগাছা বাছাই, জৈব সার প্রয়োগ ও সেচের ড্রেন নির্মাণ করছেন। আবার অনেকে জমি তৈরি করে সেচ দিয়ে ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করা জমিতে চারা রোপণ করছেন। এ ছাড়া ধান রোপণের জন্য বীজতলা থেকে তোলা হচ্ছে চারা।
উপজেলার যদুনাপুর গ্রামের কৃষক আ. আলিম মিয়া বলেন, ‘আমি তিন বিঘা জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করব। এ জন্য জমি তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছি।’ কয়ড়া গ্রামের কবির হোসেন বলেন, ‘আমি আমন ধান চাষ করে জমিতে ২৫ শতাংশ সজবি চাষ করে ছিলাম। এবার বোরা ধানের চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি শুরু করেছি। এ ছাড়া কৃষি অফিস থেকে আমাকে প্রণোদনার মাধ্যমে বীজ-সার দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘বীজতলা তৈরিতে আমরা মাঠে গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি নিয়মিত। কৃষকেরা যেন উন্নত প্রযুক্তিতে সঠিকভাবে চাষাবাদ করেন, সে ব্যাপারে তাঁদের বলা হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, কৃষকদের সরকারিভাবে প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতা করা হচ্ছে। ঘন কুয়াশায় বীজতলার যেন কোনো ক্ষতি না হয়, এ জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
বোরো আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন ধনবাড়ী উপজেলার কৃষকেরা। শীতের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার মধ্যেই কোদাল আর কাস্তে হাতে মাঠে নেমেছেন তাঁরা। শীত উপেক্ষা করে জমি তৈরি ও চারা রোপণের কাজ চলছে। বোরো চাষে লাভবান হওয়ায় আগ্রহ বেড়েছে উপজেলার ধানচাষিদের মধ্যে। তবে লোকসান ঠেকাতে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এবার বোরো আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধারা হয়েছে ১০ হাজার ২৫০ হেক্টর। ইতিমধ্যে ৫১০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। ধান চাষে উপজেলার কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে সরকারিভাবে প্রণোদনা, উচ্চ ফলনশীল জাতের ধান বীজ ও সার সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা সরেজমিন দেখা গেছে, বিস্তীর্ণ মাঠজুড়ে বোরো আবাদে ধুম পড়েছে। কৃষকেরা তাঁদের জমির আইল ছাঁটা, আগাছা বাছাই, জৈব সার প্রয়োগ ও সেচের ড্রেন নির্মাণ করছেন। আবার অনেকে জমি তৈরি করে সেচ দিয়ে ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করা জমিতে চারা রোপণ করছেন। এ ছাড়া ধান রোপণের জন্য বীজতলা থেকে তোলা হচ্ছে চারা।
উপজেলার যদুনাপুর গ্রামের কৃষক আ. আলিম মিয়া বলেন, ‘আমি তিন বিঘা জমিতে বোরো ধানের চারা রোপণ করব। এ জন্য জমি তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছি।’ কয়ড়া গ্রামের কবির হোসেন বলেন, ‘আমি আমন ধান চাষ করে জমিতে ২৫ শতাংশ সজবি চাষ করে ছিলাম। এবার বোরা ধানের চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি শুরু করেছি। এ ছাড়া কৃষি অফিস থেকে আমাকে প্রণোদনার মাধ্যমে বীজ-সার দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ফরিদ হোসেন বলেন, ‘বীজতলা তৈরিতে আমরা মাঠে গিয়ে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি নিয়মিত। কৃষকেরা যেন উন্নত প্রযুক্তিতে সঠিকভাবে চাষাবাদ করেন, সে ব্যাপারে তাঁদের বলা হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাজেদুল ইসলাম বলেন, কৃষকদের সরকারিভাবে প্রণোদনার মাধ্যমে সহযোগিতা করা হচ্ছে। ঘন কুয়াশায় বীজতলার যেন কোনো ক্ষতি না হয়, এ জন্য মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শ ও পরিচর্যার বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪