নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি হয় রেকর্ড দামে। যুদ্ধের তেজ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করলে পড়তে থাকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও। তবে বিশ্ববাজারে দাম কমার এ প্রভাব পড়ছে না স্থানীয় বাজারে। ক্ষেত্রবিশেষে দেখা যায়, বিশ্ববাজারের তুলনায় দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ হারে।
সম্প্রতি জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফএও এক প্রতিবেদনে বলছে, গত ১২ মাসে গম, ভুট্টা, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে ২০ দশমিক ০৫ শতাংশ, আর এপ্রিল থেকে টানা নয় মাস বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে।
দেশের প্রধান কয়েকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে যেমন—সয়াবিন তেল, চিনি, গম, পেঁয়াজ, মসুর ডাল ও ছোলার দাম বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিশ্ববাজারের তুলনায় স্থানীয় বাজারে এখনো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
২০২১ সাল থেকেই সয়াবিনের দাম ঊর্ধ্বমুখী। দেশের বাজারে সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ২১০ টাকা পর্যন্ত ছুঁয়েছে। যদিও বাজারে এখন ১৮০ টাকা প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে।
গত বছরের মে মাসে অপরিশোধিত সয়াবিনের গড় আমদানিমূল্য ছিল টনপ্রতি ১ হাজার ৮৮৩ ডলার। আর চলতি বছরের মার্চে তা প্রতি টনে ৫৫২ ডলার কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৩৩১ ডলার, যা শতাংশের হিসাবে প্রায় ২৯ শতাংশ অথচ এ সময়ে দেশে ভোক্তাপর্যায়ে দাম কমেছে মাত্র ৮ শতাংশ।
বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমেছে পাম তেলের দামও। বছরখানেক আগেও যে পাম তেলের আমদানিমূল্য ছিল প্রতি টন ১ হাজার ৫৩৩ ডলার, এখন তা কমে হয়েছে ৯৭৫ ডলার। পাম তেলের দাম স্থানীয় বাজারে কমেছে ২৬ শতাংশ। যদিও বিশ্ববাজারে কমে ৩৬ শতাংশ।
চিনির দাম এক বছর ধরে ছিল ভোক্তাদের অন্যতম মাথাব্যথার কারণ। গত বছরের মে মাসে আমদানি হওয়া অপরিশোধিত চিনির গড়মূল্য ছিল টনপ্রতি ৪৫৭ ডলার। চলতি বছরের মার্চে তা দাঁড়ায় টনপ্রতি ৪৯১ ডলার। বিশ্ববাজারে ৭ শতাংশ দাম বাড়লেও দেশে বেড়েছে ৪৭ শতাংশ।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়লে স্থানীয় বাজারে হু হু করে বাড়ানো হয়; কিন্তু বিশ্ববাজারে কমলেও দেশে কমানো হয় না। এটা ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে প্রতারণা।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি হয় রেকর্ড দামে। যুদ্ধের তেজ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করলে পড়তে থাকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও। তবে বিশ্ববাজারে দাম কমার এ প্রভাব পড়ছে না স্থানীয় বাজারে। ক্ষেত্রবিশেষে দেখা যায়, বিশ্ববাজারের তুলনায় দেশে পণ্যের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ হারে।
সম্প্রতি জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফএও এক প্রতিবেদনে বলছে, গত ১২ মাসে গম, ভুট্টা, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে ২০ দশমিক ০৫ শতাংশ, আর এপ্রিল থেকে টানা নয় মাস বিশ্বে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে।
দেশের প্রধান কয়েকটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে যেমন—সয়াবিন তেল, চিনি, গম, পেঁয়াজ, মসুর ডাল ও ছোলার দাম বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বিশ্ববাজারের তুলনায় স্থানীয় বাজারে এখনো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
২০২১ সাল থেকেই সয়াবিনের দাম ঊর্ধ্বমুখী। দেশের বাজারে সয়াবিনের দাম প্রতি লিটার ২১০ টাকা পর্যন্ত ছুঁয়েছে। যদিও বাজারে এখন ১৮০ টাকা প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে।
গত বছরের মে মাসে অপরিশোধিত সয়াবিনের গড় আমদানিমূল্য ছিল টনপ্রতি ১ হাজার ৮৮৩ ডলার। আর চলতি বছরের মার্চে তা প্রতি টনে ৫৫২ ডলার কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৩৩১ ডলার, যা শতাংশের হিসাবে প্রায় ২৯ শতাংশ অথচ এ সময়ে দেশে ভোক্তাপর্যায়ে দাম কমেছে মাত্র ৮ শতাংশ।
বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দামের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমেছে পাম তেলের দামও। বছরখানেক আগেও যে পাম তেলের আমদানিমূল্য ছিল প্রতি টন ১ হাজার ৫৩৩ ডলার, এখন তা কমে হয়েছে ৯৭৫ ডলার। পাম তেলের দাম স্থানীয় বাজারে কমেছে ২৬ শতাংশ। যদিও বিশ্ববাজারে কমে ৩৬ শতাংশ।
চিনির দাম এক বছর ধরে ছিল ভোক্তাদের অন্যতম মাথাব্যথার কারণ। গত বছরের মে মাসে আমদানি হওয়া অপরিশোধিত চিনির গড়মূল্য ছিল টনপ্রতি ৪৫৭ ডলার। চলতি বছরের মার্চে তা দাঁড়ায় টনপ্রতি ৪৯১ ডলার। বিশ্ববাজারে ৭ শতাংশ দাম বাড়লেও দেশে বেড়েছে ৪৭ শতাংশ।
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়লে স্থানীয় বাজারে হু হু করে বাড়ানো হয়; কিন্তু বিশ্ববাজারে কমলেও দেশে কমানো হয় না। এটা ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে প্রতারণা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪