মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গলের আবহাওয়া কর্মকর্তা আনিছুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই অঞ্চলে তাপমাত্রা আরও কমবে, সঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। কুয়াশায় মোড়ানো সকাল দেখতে অনেকটা রাতের মতো। সারা দিন নেই রোদের দেখা। গাছের পাতা ও টিনের চালে বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়ছে কুয়াশা।
শহরাঞ্চলের বিভিন্ন চায়ের দোকানে দেখা যায়, হাড় কাঁপানো শীত থেকে সাময়িক মুক্তির জন্য ধোয়া ওঠা গরম চায়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন মানুষেরা।
কুয়াশার সঙ্গে হালকা বাতাস থাকায় শীতের তীব্রতাও বেশি। কুয়াশার ঘন অন্ধকার ভেদ করে শ্রমজীবী মানুষজন ছুটছেন জীবিকার তাগিদে। চলার পথে ছোট ছোট চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে গরম চা পান করে শরীর উষ্ণ করছেন তাঁরা।
‘কাজে যাচ্ছি, খুব শীত লেগেছে। তাই চা খেতে এলাম এখানে। বলেন দিনমজুর রহমান মিয়া।
শহরের কর্মচারী রাজু নাইডু বলেন, ‘সারা দিন গরম কাপড় পরতে হয়। রোদের দেখা নেই ফলে দোকানের ভেতর ঠান্ডা লাগে। শীত বাড়ায় চা বিক্রি একটু বেশি হচ্ছে।’
চা-বিক্রেতা আবুল হোসেন জানান, কুয়াশা পড়লেই চা বিক্রি বেড়ে যায়। শীতে এক কাপ গরম চা খেলে শরীর গরম হয়ে যায়। সাময়িক শরীরের ঠান্ডা ভাব কাটে।
টানা কয়েক দিন থেকে কনকনে শীত ও হিমেল হাওয়ার কারণে মৌলভীবাজারে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সকাল বেলা অতিরিক্ত ঠান্ডায় বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হয় না।
শীতের তীব্রতায় বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বৃদ্ধ ও শিশুরা। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল ও প্রত্যন্ত এলাকায়। পাশাপাশি ছিন্নমূল ও দিনমজুরেরা পড়েছেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। শীত ও হিমেল হাওয়ার কারণে হাওরপাড় ও চা-বাগান এলাকার শ্রমজীবী মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছেন।
মৌলভীবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গলের আবহাওয়া কর্মকর্তা আনিছুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই অঞ্চলে তাপমাত্রা আরও কমবে, সঙ্গে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজে বেরিয়েছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। কুয়াশায় মোড়ানো সকাল দেখতে অনেকটা রাতের মতো। সারা দিন নেই রোদের দেখা। গাছের পাতা ও টিনের চালে বৃষ্টির ফোঁটার মতো পড়ছে কুয়াশা।
শহরাঞ্চলের বিভিন্ন চায়ের দোকানে দেখা যায়, হাড় কাঁপানো শীত থেকে সাময়িক মুক্তির জন্য ধোয়া ওঠা গরম চায়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন মানুষেরা।
কুয়াশার সঙ্গে হালকা বাতাস থাকায় শীতের তীব্রতাও বেশি। কুয়াশার ঘন অন্ধকার ভেদ করে শ্রমজীবী মানুষজন ছুটছেন জীবিকার তাগিদে। চলার পথে ছোট ছোট চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে গরম চা পান করে শরীর উষ্ণ করছেন তাঁরা।
‘কাজে যাচ্ছি, খুব শীত লেগেছে। তাই চা খেতে এলাম এখানে। বলেন দিনমজুর রহমান মিয়া।
শহরের কর্মচারী রাজু নাইডু বলেন, ‘সারা দিন গরম কাপড় পরতে হয়। রোদের দেখা নেই ফলে দোকানের ভেতর ঠান্ডা লাগে। শীত বাড়ায় চা বিক্রি একটু বেশি হচ্ছে।’
চা-বিক্রেতা আবুল হোসেন জানান, কুয়াশা পড়লেই চা বিক্রি বেড়ে যায়। শীতে এক কাপ গরম চা খেলে শরীর গরম হয়ে যায়। সাময়িক শরীরের ঠান্ডা ভাব কাটে।
টানা কয়েক দিন থেকে কনকনে শীত ও হিমেল হাওয়ার কারণে মৌলভীবাজারে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জেলার ওপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সকাল বেলা অতিরিক্ত ঠান্ডায় বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হয় না।
শীতের তীব্রতায় বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন বৃদ্ধ ও শিশুরা। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল ও প্রত্যন্ত এলাকায়। পাশাপাশি ছিন্নমূল ও দিনমজুরেরা পড়েছেন সীমাহীন ভোগান্তিতে। শীত ও হিমেল হাওয়ার কারণে হাওরপাড় ও চা-বাগান এলাকার শ্রমজীবী মানুষ ভোগান্তিতে রয়েছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫