নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবহাওয়া অধিদপ্তর গতকাল বৃহস্পতিবার আরও তিন দিনের তাপপ্রবাহ সতর্কতা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে। এ নিয়ে চলতি মাসে তৃতীয় দফা হিট অ্যালার্ট জারি করা হলো। আগামী শনিবার পর্যন্ত এই সতর্কতা বজায় থাকবে। তবে এর পরও তাপমাত্রা শিগগির কমার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। চলতি মাসের বাকি দিনগুলোতেও তাপপ্রবাহ বজায় থাকতে পারে।
অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিলে তাপ্রবাহ নিয়ে কোনো সুখবর নেই। মাসের বাকি দিনগুলোতেও হিট অ্যালার্ট থাকার সম্ভাবনা আছে। তবে মে মাসের শুরুতে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ ২৫ এপ্রিল থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এ সময় জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপ্রিলের বাকি দিনগুলোতে বৃষ্টি নিয়ে কোনো সুখবর নেই। যদিও মে মাসের শুরুতে দেশের সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। তবে তাতে দেশের ওপর চলমান তাপপ্রবাহের তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।’
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই তাপপ্রবাহের সতর্কতার (হিট অ্যালার্ট) পর হয়তো আবারও সতর্কতা দেওয়া হতে পারে। যদি দেশের পশ্চিমে অবস্থিত ভারতের বিহার, ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি হয়, তাহলে তাপপ্রবাহ কমতে পারে। এখন যে গরম, তা এই অংশ থেকেই আসছে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে; ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। যশোর ছাড়াও খুলনা বিভাগের পাঁচটি অঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি ছিল। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গায় ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী ও ঈশ্বরদীতে তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৪১ দশমিক ৯ ও ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলাসমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
দেশের টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর ও সৈয়দপুর জেলাসহ খুলনা বিভাগের অন্যান্য জেলার ওপর দিয়ে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং ঢাকা, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, চাঁদপুর, ফেনী, বান্দরবান ও নোয়াখালী জেলাসহ বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর গতকাল বৃহস্পতিবার আরও তিন দিনের তাপপ্রবাহ সতর্কতা (হিট অ্যালার্ট) জারি করেছে। এ নিয়ে চলতি মাসে তৃতীয় দফা হিট অ্যালার্ট জারি করা হলো। আগামী শনিবার পর্যন্ত এই সতর্কতা বজায় থাকবে। তবে এর পরও তাপমাত্রা শিগগির কমার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। চলতি মাসের বাকি দিনগুলোতেও তাপপ্রবাহ বজায় থাকতে পারে।
অধিদপ্তর বলছে, এপ্রিলে তাপ্রবাহ নিয়ে কোনো সুখবর নেই। মাসের বাকি দিনগুলোতেও হিট অ্যালার্ট থাকার সম্ভাবনা আছে। তবে মে মাসের শুরুতে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ ২৫ এপ্রিল থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। এ সময় জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।
আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপ্রিলের বাকি দিনগুলোতে বৃষ্টি নিয়ে কোনো সুখবর নেই। যদিও মে মাসের শুরুতে দেশের সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। তবে তাতে দেশের ওপর চলমান তাপপ্রবাহের তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।’
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘এই তাপপ্রবাহের সতর্কতার (হিট অ্যালার্ট) পর হয়তো আবারও সতর্কতা দেওয়া হতে পারে। যদি দেশের পশ্চিমে অবস্থিত ভারতের বিহার, ওডিশা ও পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি হয়, তাহলে তাপপ্রবাহ কমতে পারে। এখন যে গরম, তা এই অংশ থেকেই আসছে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে; ৪২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। যশোর ছাড়াও খুলনা বিভাগের পাঁচটি অঞ্চলে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি ছিল। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গায় ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী ও ঈশ্বরদীতে তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৪১ দশমিক ৯ ও ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে এবং সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলাসমূহের ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
দেশের টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর ও সৈয়দপুর জেলাসহ খুলনা বিভাগের অন্যান্য জেলার ওপর দিয়ে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং ঢাকা, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, বগুড়া, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, রংপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, চাঁদপুর, ফেনী, বান্দরবান ও নোয়াখালী জেলাসহ বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১৮ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে