হৃদি হক, অভিনেত্রী ও নির্দেশক
১৯৭১-এ জন্মায়নি হৃদি।
কিন্তু বাবার চোখে হৃদি মুক্তিযুদ্ধ দেখে।
অবাক হয়ে ভাবে, প্রতিদিন একটা মানুষ কী করে পারে দেশকে এত ভালোবাসতে!
স্বাধীনতার পর ড. ইনাম আর লাকী ইনাম ইংল্যান্ডে পাঁচ বছর কাটায় পড়াশোনার জন্য।
অন্য বন্ধুরা এ পাঁচ বছরে সন্তান নেয় একের পর এক- সিটিজেনশিপটা যদি পাওয়া যায়।
ড. ইনাম অটল সেখানে-
দেশের মাটিতেই জন্মাবে তার প্রথম সন্তান।
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭০-এ বিয়ে করেছিল এই দম্পতি।
দিনটা কখনোই উদ্যাপিত হয় না।
তবে যাপন করে হৃদি তার বাবার সাথে- শোক দিবস।
’৭১-এর ১৪ ডিসেম্বরের কোনো এক কালো তালিকায় ড. ইনামের নামটাও ছিল হয়তো।
হয়তো কেন! নিশ্চয়ই ছিল।
২৩ মার্চের উত্তাল সেই দিনটিতে ড. ইনাম কি কলমযুদ্ধে বাঙালিকে তার লেখা নাটক ‘আবার আসিব ফিরে’ দিয়ে উদ্বুদ্ধ করেনি!
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নাটক ‘বাংলা আমার বাংলা’,
প্রথম একুশে ফেব্রুয়ারির নাটক ‘মালা এক শত মালঞ্চের’ও ড. ইনামের।
অমিত অবদানের স্বীকৃতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় একুশে পদক।
হৃদির গর্ব হিমালয় যেন।
তবে মাঝে মাঝে অভিমানও হয়।
যখন হৃদি দেখে, ড. ইনামের হেঁটে চলা পথের
অনেক কিছুই সময়ে মেলায় শুধু ...
কী টেলিভিশনে, কী থিয়েটারে-
ক্লান্তিহীন মানুষটির অবিরাম নাটক লিখন...অনবদ্য সব অনুবাদ সৃষ্টির গল্প;
নির্দেশনায় অদেখা রঙে রাঙানো থিয়েটার প্রাঙ্গণ।
এই সবই ভাবায় কি ওদের! আমাদের?
অভিমান বয়ে বেড়াতে পারে না হৃদি।
বাবা যে শিখিয়েছে- অভিমান হলে মনের দরজা খুলে দিতে হয়।
হৃদি তাই অভিমান ভুলতে আবারও দরজা খোলে-
মানুষ ঢল বাড়ির আঙিনায়,
সবার হাতে ভালোবাসা বাক্স ড. ইনামের জন্য... প্রাণভোলানো হাসির জন্য।
হৃদির চোখে কী যেন একটা উড়ে এসে পড়ে,
...
উপচে পড়া সুখজল ঠেকাবে কী করে হৃদি
১৯৭১-এ জন্মায়নি হৃদি।
কিন্তু বাবার চোখে হৃদি মুক্তিযুদ্ধ দেখে।
অবাক হয়ে ভাবে, প্রতিদিন একটা মানুষ কী করে পারে দেশকে এত ভালোবাসতে!
স্বাধীনতার পর ড. ইনাম আর লাকী ইনাম ইংল্যান্ডে পাঁচ বছর কাটায় পড়াশোনার জন্য।
অন্য বন্ধুরা এ পাঁচ বছরে সন্তান নেয় একের পর এক- সিটিজেনশিপটা যদি পাওয়া যায়।
ড. ইনাম অটল সেখানে-
দেশের মাটিতেই জন্মাবে তার প্রথম সন্তান।
১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭০-এ বিয়ে করেছিল এই দম্পতি।
দিনটা কখনোই উদ্যাপিত হয় না।
তবে যাপন করে হৃদি তার বাবার সাথে- শোক দিবস।
’৭১-এর ১৪ ডিসেম্বরের কোনো এক কালো তালিকায় ড. ইনামের নামটাও ছিল হয়তো।
হয়তো কেন! নিশ্চয়ই ছিল।
২৩ মার্চের উত্তাল সেই দিনটিতে ড. ইনাম কি কলমযুদ্ধে বাঙালিকে তার লেখা নাটক ‘আবার আসিব ফিরে’ দিয়ে উদ্বুদ্ধ করেনি!
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নাটক ‘বাংলা আমার বাংলা’,
প্রথম একুশে ফেব্রুয়ারির নাটক ‘মালা এক শত মালঞ্চের’ও ড. ইনামের।
অমিত অবদানের স্বীকৃতিতে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় একুশে পদক।
হৃদির গর্ব হিমালয় যেন।
তবে মাঝে মাঝে অভিমানও হয়।
যখন হৃদি দেখে, ড. ইনামের হেঁটে চলা পথের
অনেক কিছুই সময়ে মেলায় শুধু ...
কী টেলিভিশনে, কী থিয়েটারে-
ক্লান্তিহীন মানুষটির অবিরাম নাটক লিখন...অনবদ্য সব অনুবাদ সৃষ্টির গল্প;
নির্দেশনায় অদেখা রঙে রাঙানো থিয়েটার প্রাঙ্গণ।
এই সবই ভাবায় কি ওদের! আমাদের?
অভিমান বয়ে বেড়াতে পারে না হৃদি।
বাবা যে শিখিয়েছে- অভিমান হলে মনের দরজা খুলে দিতে হয়।
হৃদি তাই অভিমান ভুলতে আবারও দরজা খোলে-
মানুষ ঢল বাড়ির আঙিনায়,
সবার হাতে ভালোবাসা বাক্স ড. ইনামের জন্য... প্রাণভোলানো হাসির জন্য।
হৃদির চোখে কী যেন একটা উড়ে এসে পড়ে,
...
উপচে পড়া সুখজল ঠেকাবে কী করে হৃদি
ফেসবুকে শাকিব খান লেখেন, ’দিন-রাত পর্দার আড়ালে থেকে শুটিং স্পটে নিরলসভাবে কাজ করে যান কিছু মানুষ। তারা ক্যামেরার সামনে থাকেন না, কিন্তু প্রত্যেকটি দৃশ্যের পেছনে থাকে তাদের নিঃশব্দ শ্রম।
৬ ঘণ্টা আগেনব্বইয়ের দশকের শেষভাগে উপমহাদেশে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের ঢেউ বয়ে যাচ্ছিল। সেই অস্থির সময়ে বেড়ে ওঠা এক তরুণের জীবনের খণ্ডচিত্র নিয়ে নির্মিত হয়েছে ২৫ মিনিট ব্যপ্তির এই স্বল্পদৈর্ঘ্যটি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালে শোবিজ তারকাদের নিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগ (সিসিএল)। নিজেদের মধ্যে কোন্দলের কারণে মাঝপথে বন্ধ করে দেওয়া হয় আয়োজন। দুই বছর পর আবারও ক্রিকেট টুর্নামেন্টে মাঠে নামছেন তারকারা। চারটি দলের অংশগ্রহণে বসুন্ধরা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৫ মে শুরু হচ্ছে ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’
১১ ঘণ্টা আগেআজ পয়লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। ১৯৮১ সাল থেকে মহান মে দিবস পালন করে আসছে নাট্যদল আরণ্যক। প্রতিবছরের মতো এ বছরেও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিনটি আরণ্যক স্মরণ করবে গান, আবৃত্তি, নাটক, আলোচনাসহ নানা আয়োজনে।
১১ ঘণ্টা আগে