বিনোদন ডেস্ক
শিবাকার্তিকেয়ন ও সাই পল্লবী অভিনীত ‘আমরণ’ সিনেমা মুক্তির দিনের ঘটনা। গত ৩১ অক্টোবর পরিবারের সঙ্গে দীপাবলি উদ্যাপন করছিলেন ভি ভি ভাগেসান নামের ভারতের এক ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থী। হঠাৎ তাঁর মোবাইল ফোনে অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসা শুরু হয়। একটা, দুটো—এভাবে শত শত। প্রত্যেকেই সাই পল্লবীর সঙ্গে কথা বলতে চান।
ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে কলের সংখ্যা। ভাগেসান যতবারই বোঝাচ্ছিলেন, এটা তাঁর ব্যক্তিগত ফোন নম্বর, মানতে চাইছিলেন না কেউ। পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছায় যে মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে ৪ হাজারের বেশি কল রিসিভ করতে হয় তাঁকে। ভাগেসান প্রথমে বুঝে উঠতে পারছিলেন না ঘটনা কী! পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘আমরণ’ নামের একটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। তার একটি গানের দৃশ্যে সাই পল্লবীর মোবাইল ফোন নম্বর হিসেবে ভাগেসানের ফোন নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে। সাই পল্লবীর ভক্তরা ধরেই নিয়েছে, এটা অভিনেত্রীর নম্বর।
ফোনকলের অত্যাচারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে ভাগেসানের জীবন। ব্যাংক ও আধার কার্ডের সঙ্গে সংযোগ থাকায় ওই নম্বরটি বদলাতেও পারছিলেন না তিনি। বাধ্য হয়ে ফোন সাইলেন্ট করে রাখতে হয় এক সপ্তাহর বেশি। বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরণ সিনেমার নির্মাতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভাগেসান। তাঁর নম্বরটি সিনেমার দৃশ্য থেকে মুছে দেওয়ার অনুরোধ করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়ে আইনের দ্বারস্থ হন ভাগেসান। ১ কোটি ১০ লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দাবি করে মাদ্রাজ হাইকোর্টে মামলা ঠুকে দেন। তাতেই নড়েচড়ে বসেন নির্মাতারা। নতুন করে সেন্সর সার্টিফিকেট ইস্যুর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। নির্মাতারা আদালতে হাজির হয়ে এই ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন, সিনেমা থেকে ওই ফোন নম্বর মুছে দেওয়া হবে।
সিনেমা হলে ৩০০ কোটি রুপি ব্যবসা করার পর ৫ ডিসেম্বর আমরণ মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। ওটিটি ভার্সনে ফোন নম্বর ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। ইউটিউবে তিন সপ্তাহ আগে যে গান প্রকাশ পেয়েছিল, তাতেও এখন আর ফোন নম্বরটি দেখা যাচ্ছে না।
আমরণ সিনেমাটি তৈরি হয়েছে মেজর মুকুন্দ নামের এক ভারতীয় সৈনিকের জীবনকাহিনি নিয়ে। ইন্দুর (সাই পল্লবী) সঙ্গে যখন মুকুন্দর প্রেমপর্ব চলছিল, তখন একদিন দোতলার জানালা থেকে চিরকুটে নিজের ফোন নম্বর লিখে মুকুন্দকে দেয় ইন্দু। সেই চিরকুটে লেখা নম্বরটি মিলে গিয়েছিল ভাগেসানের ব্যক্তিগত নম্বরের সঙ্গে। আর তাতেই যত বিপত্তি। সাই পল্লবীর নম্বর ভেবে ভক্তরা লাগাতার কল করতে থাকে ওই নম্বরে।
শিবাকার্তিকেয়ন ও সাই পল্লবী অভিনীত ‘আমরণ’ সিনেমা মুক্তির দিনের ঘটনা। গত ৩১ অক্টোবর পরিবারের সঙ্গে দীপাবলি উদ্যাপন করছিলেন ভি ভি ভাগেসান নামের ভারতের এক ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থী। হঠাৎ তাঁর মোবাইল ফোনে অপরিচিত নম্বর থেকে কল আসা শুরু হয়। একটা, দুটো—এভাবে শত শত। প্রত্যেকেই সাই পল্লবীর সঙ্গে কথা বলতে চান।
ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে কলের সংখ্যা। ভাগেসান যতবারই বোঝাচ্ছিলেন, এটা তাঁর ব্যক্তিগত ফোন নম্বর, মানতে চাইছিলেন না কেউ। পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছায় যে মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে ৪ হাজারের বেশি কল রিসিভ করতে হয় তাঁকে। ভাগেসান প্রথমে বুঝে উঠতে পারছিলেন না ঘটনা কী! পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘আমরণ’ নামের একটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। তার একটি গানের দৃশ্যে সাই পল্লবীর মোবাইল ফোন নম্বর হিসেবে ভাগেসানের ফোন নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে। সাই পল্লবীর ভক্তরা ধরেই নিয়েছে, এটা অভিনেত্রীর নম্বর।
ফোনকলের অত্যাচারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে ভাগেসানের জীবন। ব্যাংক ও আধার কার্ডের সঙ্গে সংযোগ থাকায় ওই নম্বরটি বদলাতেও পারছিলেন না তিনি। বাধ্য হয়ে ফোন সাইলেন্ট করে রাখতে হয় এক সপ্তাহর বেশি। বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরণ সিনেমার নির্মাতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভাগেসান। তাঁর নম্বরটি সিনেমার দৃশ্য থেকে মুছে দেওয়ার অনুরোধ করেন। কোনো সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়ে আইনের দ্বারস্থ হন ভাগেসান। ১ কোটি ১০ লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দাবি করে মাদ্রাজ হাইকোর্টে মামলা ঠুকে দেন। তাতেই নড়েচড়ে বসেন নির্মাতারা। নতুন করে সেন্সর সার্টিফিকেট ইস্যুর নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। নির্মাতারা আদালতে হাজির হয়ে এই ভুলের জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন, সিনেমা থেকে ওই ফোন নম্বর মুছে দেওয়া হবে।
সিনেমা হলে ৩০০ কোটি রুপি ব্যবসা করার পর ৫ ডিসেম্বর আমরণ মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। ওটিটি ভার্সনে ফোন নম্বর ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। ইউটিউবে তিন সপ্তাহ আগে যে গান প্রকাশ পেয়েছিল, তাতেও এখন আর ফোন নম্বরটি দেখা যাচ্ছে না।
আমরণ সিনেমাটি তৈরি হয়েছে মেজর মুকুন্দ নামের এক ভারতীয় সৈনিকের জীবনকাহিনি নিয়ে। ইন্দুর (সাই পল্লবী) সঙ্গে যখন মুকুন্দর প্রেমপর্ব চলছিল, তখন একদিন দোতলার জানালা থেকে চিরকুটে নিজের ফোন নম্বর লিখে মুকুন্দকে দেয় ইন্দু। সেই চিরকুটে লেখা নম্বরটি মিলে গিয়েছিল ভাগেসানের ব্যক্তিগত নম্বরের সঙ্গে। আর তাতেই যত বিপত্তি। সাই পল্লবীর নম্বর ভেবে ভক্তরা লাগাতার কল করতে থাকে ওই নম্বরে।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৮ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
৯ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে