মীর রাকিব হাসান, ঢাকা
বেশ কিছুদিন হলো নিজের চ্যানেলেই গান প্রকাশ করছেন হাবিব ওয়াহিদ। আজ প্রকাশিত হবে আরও একটি নতুন গান। গান নিয়ে নানা প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
নতুন গান প্রকাশ করছেন। গানটি নিয়ে কিছু বলুন।
গানটি আগামীকাল (আজ) প্রকাশ পাবে। শিরোনাম ‘নরম হাতের স্পর্শে’। লিখেছেন আলী বাকের জিকো। এর আগে তিনি আমার আর ন্যান্সির গাওয়া ‘বন্ধুরে’ গানটি লিখেছিলেন।
গান তো নিয়মিত গাইছেন। কিন্তু ‘ভালোবাসব রে’, ‘দিন গেল’র মতো রেসপন্স কি পাচ্ছেন?
রেসপন্স পাচ্ছি। তবে মানুষের স্মৃতি খুব মারাত্মক। একবার যদি সেখানে কিছু গেঁথে যায়, সহজে পরিবর্তন করা যায় না। যে সময় ওই গানগুলো প্রকাশ পায়, আমি একেবারেই নতুন। এখনকার মতো এত গানও বের হতো না তখন। যে গানই বের হতো, মানুষ খবর জানত। এখন এত গান বের হয় যে মানুষ ঠিকমতো জানতেও পারে
না। তাই তখনকার সাউন্ডট্র্যাকগুলো মেমোরিতে গেঁথে আছে। এ আর রহমানের প্রশংসা করতে গিয়ে প্রথমেই বলা হয় ‘বোম্বে’ কিংবা ‘রোজা’র গানগুলো। এরপর কি তিনি নতুন মিউজিক নিয়ে আসেননি? উনি তো অস্কারও পেয়ে গেলেন। কিন্তু মানুষ ওনাকে প্রথম যেভাবে গ্রহণ করেছেন, সেটা মেমোরি থেকে বের করতে পারেন না।
অনেক দিন অন্যের ব্যানারে গান করছেন না। কেন?
এখন মূল টার্গেট আমার ইউটিউব চ্যানেলটা প্রতিষ্ঠিত করা। অনেকেই জানেন না আমার ইউটিউব চ্যানেল আছে। অন্যদের কাজও করব, তবে নিজের চ্যানেলের গান তৈরিতে বেশি মনোযোগী এই সময়ে।
চলচ্চিত্রে গাইছেন না অনেক দিন?
অনেক দিন ধরেই গাইছি না। অনেক কারণ আছে। অন্যতম কারণ, গানটা কার লিপে যাচ্ছে। অনেকের অ্যাপিয়েরেন্সের সঙ্গে আমার গানের লিপসিং মেলে না। মনে হয় জোর করে একটা কিছু করা হচ্ছে। এইটা নিজের কাছেই ধাক্কা লাগে। এটা যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত করতে না পারি ততক্ষণ ছবির কাজ করতে চাই না। একটা সুসংবাদ দিতে পারি। এস এ হক অলিক ভাইয়ের সঙ্গে একটা ছবির গান নিয়ে কথা হচ্ছে। এর মাধ্যমে অনেক দিন পর ছবিতে গান গাইব।
নতুনদের নিয়ে তো অনেক কাজ হচ্ছে...
হ্যাঁ, হচ্ছে। অনেকেই চেষ্টা করছেন।
আপনি নতুনদের নিয়ে কী করছেন?
একটা বিষয় আগে পরিষ্কার করি। অনেকেই প্রশ্ন করেন যে আমি কেন নারী শিল্পীদের বেশি সুযোগ দিচ্ছি? দিচ্ছি কারণ, আমার ইউটিউব চ্যানেলে যখন আমার উপস্থিতি ছাড়া একদম ফ্রেশ কারও গান প্রকাশ করি, তখন দর্শকেরা অতটা রেসপন্স করেন না, যতটা রেসপন্স করেন আমিসহ থাকলে। বুঝতে পারলাম, আমার চ্যানেলে নতুনদের নিয়ে সলো কাজ করতে চাইলে আরেকটু সময় লাগবে। কিন্তু একের পর এক আমার একক গান প্রকাশ করলেও একঘেয়ে লাগবে। তাই, একক গানের পাশাপাশি ডুয়েট গান করছি নিয়মিত। গানগুলো নিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের রেসপন্সও ভালো পাচ্ছি। ডুয়েট গানের মাধ্যমেই নতুনদের নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে নারীশিল্পীদের নিয়ে কাজের সুযোগ বেশি তৈরি হচ্ছে এখন পর্যন্ত।
এর মধ্যে কাকে এগিয়ে রাখবেন?
আমি তো বেশ কয়েকজনকে নিয়েই কাজ করলাম। ‘তুমিহীনা মন’ গানটি গাইলেন জারিন নামের একজন গায়িকা। বেশ ভালো গায়। ওর সঙ্গে সামনে আরও কাজ হবে। ওর মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে।
গানকে শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দিতে এই সময়ে কোন বিষয়টা বেশি জরুরি?
মিউজিক স্ট্রিমিং অ্যাপগুলো যদি বাংলাদেশে তৈরি হয় তাহলে শিল্পীরা অনুপ্রেরণা পাবে নতুন গান তৈরিতে। অ্যাপগুলোতে শ্রোতারা শুধু গান শুনবে। ভিডিওর প্রয়োজন হবে না।
বেশ কিছুদিন হলো নিজের চ্যানেলেই গান প্রকাশ করছেন হাবিব ওয়াহিদ। আজ প্রকাশিত হবে আরও একটি নতুন গান। গান নিয়ে নানা প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।
নতুন গান প্রকাশ করছেন। গানটি নিয়ে কিছু বলুন।
গানটি আগামীকাল (আজ) প্রকাশ পাবে। শিরোনাম ‘নরম হাতের স্পর্শে’। লিখেছেন আলী বাকের জিকো। এর আগে তিনি আমার আর ন্যান্সির গাওয়া ‘বন্ধুরে’ গানটি লিখেছিলেন।
গান তো নিয়মিত গাইছেন। কিন্তু ‘ভালোবাসব রে’, ‘দিন গেল’র মতো রেসপন্স কি পাচ্ছেন?
রেসপন্স পাচ্ছি। তবে মানুষের স্মৃতি খুব মারাত্মক। একবার যদি সেখানে কিছু গেঁথে যায়, সহজে পরিবর্তন করা যায় না। যে সময় ওই গানগুলো প্রকাশ পায়, আমি একেবারেই নতুন। এখনকার মতো এত গানও বের হতো না তখন। যে গানই বের হতো, মানুষ খবর জানত। এখন এত গান বের হয় যে মানুষ ঠিকমতো জানতেও পারে
না। তাই তখনকার সাউন্ডট্র্যাকগুলো মেমোরিতে গেঁথে আছে। এ আর রহমানের প্রশংসা করতে গিয়ে প্রথমেই বলা হয় ‘বোম্বে’ কিংবা ‘রোজা’র গানগুলো। এরপর কি তিনি নতুন মিউজিক নিয়ে আসেননি? উনি তো অস্কারও পেয়ে গেলেন। কিন্তু মানুষ ওনাকে প্রথম যেভাবে গ্রহণ করেছেন, সেটা মেমোরি থেকে বের করতে পারেন না।
অনেক দিন অন্যের ব্যানারে গান করছেন না। কেন?
এখন মূল টার্গেট আমার ইউটিউব চ্যানেলটা প্রতিষ্ঠিত করা। অনেকেই জানেন না আমার ইউটিউব চ্যানেল আছে। অন্যদের কাজও করব, তবে নিজের চ্যানেলের গান তৈরিতে বেশি মনোযোগী এই সময়ে।
চলচ্চিত্রে গাইছেন না অনেক দিন?
অনেক দিন ধরেই গাইছি না। অনেক কারণ আছে। অন্যতম কারণ, গানটা কার লিপে যাচ্ছে। অনেকের অ্যাপিয়েরেন্সের সঙ্গে আমার গানের লিপসিং মেলে না। মনে হয় জোর করে একটা কিছু করা হচ্ছে। এইটা নিজের কাছেই ধাক্কা লাগে। এটা যতক্ষণ পর্যন্ত নিশ্চিত করতে না পারি ততক্ষণ ছবির কাজ করতে চাই না। একটা সুসংবাদ দিতে পারি। এস এ হক অলিক ভাইয়ের সঙ্গে একটা ছবির গান নিয়ে কথা হচ্ছে। এর মাধ্যমে অনেক দিন পর ছবিতে গান গাইব।
নতুনদের নিয়ে তো অনেক কাজ হচ্ছে...
হ্যাঁ, হচ্ছে। অনেকেই চেষ্টা করছেন।
আপনি নতুনদের নিয়ে কী করছেন?
একটা বিষয় আগে পরিষ্কার করি। অনেকেই প্রশ্ন করেন যে আমি কেন নারী শিল্পীদের বেশি সুযোগ দিচ্ছি? দিচ্ছি কারণ, আমার ইউটিউব চ্যানেলে যখন আমার উপস্থিতি ছাড়া একদম ফ্রেশ কারও গান প্রকাশ করি, তখন দর্শকেরা অতটা রেসপন্স করেন না, যতটা রেসপন্স করেন আমিসহ থাকলে। বুঝতে পারলাম, আমার চ্যানেলে নতুনদের নিয়ে সলো কাজ করতে চাইলে আরেকটু সময় লাগবে। কিন্তু একের পর এক আমার একক গান প্রকাশ করলেও একঘেয়ে লাগবে। তাই, একক গানের পাশাপাশি ডুয়েট গান করছি নিয়মিত। গানগুলো নিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের রেসপন্সও ভালো পাচ্ছি। ডুয়েট গানের মাধ্যমেই নতুনদের নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে নারীশিল্পীদের নিয়ে কাজের সুযোগ বেশি তৈরি হচ্ছে এখন পর্যন্ত।
এর মধ্যে কাকে এগিয়ে রাখবেন?
আমি তো বেশ কয়েকজনকে নিয়েই কাজ করলাম। ‘তুমিহীনা মন’ গানটি গাইলেন জারিন নামের একজন গায়িকা। বেশ ভালো গায়। ওর সঙ্গে সামনে আরও কাজ হবে। ওর মধ্যে অনেক সম্ভাবনা আছে।
গানকে শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দিতে এই সময়ে কোন বিষয়টা বেশি জরুরি?
মিউজিক স্ট্রিমিং অ্যাপগুলো যদি বাংলাদেশে তৈরি হয় তাহলে শিল্পীরা অনুপ্রেরণা পাবে নতুন গান তৈরিতে। অ্যাপগুলোতে শ্রোতারা শুধু গান শুনবে। ভিডিওর প্রয়োজন হবে না।
গত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
২ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘এলএ ডাইভারসিটি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এ জোড়া পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আ থিং অ্যাবাউট কাশেম’। এ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয় করে সেরা অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার জিতেছেন ইন্তেখাব দিনার। পাশাপাশি সেরা পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন বিজন ইমতিয়াজ।
১২ ঘণ্টা আগে