আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
উৎসবটি আয়োজন করেছে আজব কারখানা। সঞ্জীব চৌধুরীর অমর সৃষ্টিকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার উদ্দেশ্যে উৎসবটি প্রতিবছর আয়োজিত হয়ে আসছে। দীর্ঘ পরিক্রমায় এটি দেশের সংগীতপ্রেমীদের জন্য একটি অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। এবারের আয়োজনে গাইবেন জয় শাহরিয়ার, সন্ধি, সভ্যতা, সাহস মোস্তাফিজ, সুহৃদ স্বাগত, ফারাহ্দীবা তাসনীম, রাজেশ মজুমদার, রিহান রিজুয়ান প্রমুখ। আয়োজন তত্ত্বাবধানে রয়েছে সঞ্জীব উৎসব উদ্যাপন পর্ষদ। সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ব্যান্ড সোসাইটি।
আয়োজক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার বলেন, ‘আমরা সঞ্জীবদার গান শুনে বড় হয়েছি। তাঁর গান শুধু বিনোদন নয়, সঞ্জীবদার একটা দর্শন ছিল। আমরা যারা সিংগার-সংরাইটার হিসেবে সেই দর্শনকে ধারণ করি, এটা তাদেরই সম্মিলিত আয়োজন। যাতে সঞ্জীবদার গান-দর্শন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে ছড়িয়ে যায়।’
সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন একাধারে শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। সঞ্জীব চৌধুরী ও বাপ্পা মজুমদার মিলে গড়ে তুলেছিলেন দলছুট ব্যান্ড। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র ছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমে কাজের পাশাপাশি চালিয়ে গেছেন সংগীত ও সাহিত্যের চর্চা। ‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোল’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’, ‘বায়োস্কোপ’সহ অনেক জনপ্রিয় গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সঞ্জীব চৌধুরী।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।
রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’। পিকাসো খুদার রচনায় এটি পরিচালনা করেছেন মারুফের রহমান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ ও আইশা খান। গল্পে দেখা যাবে, অনেক চেষ্টার পর চাকরি পেয়ে রাহাত গ্রামে যায় মাকে সারপ্রাইজ দিতে। মাকে তার প্রেমিকা মিতুর কথা জানায়। মিতু একই গ্রামের প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান। মিতুর বাবা বিয়েতে আপত্তি করে না। তবে কঠিন এক শর্ত দেয়।
এনটিভিতে রাত সাড়ে ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘ফেরা’। রচনা ও পরিচালনায় পাভেল ইসলাম। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রান্তর দস্তিদার, অনিন্দিতা মিমি, সুষমা সরকার, পাভেল ইসলাম, ফাহমিদা শারমিন ফাহমি প্রমুখ।
আরটিভিতে সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘এই রাত তোমার আমার’-এর বিশেষ পর্ব। গান শোনাবেন সাব্বির জামান ও রাকিবা ঐশী। রাত ৮টায় দেখা যাবে নাটক ‘চলো বদলে যাই’। রচনা ও পরিচালনা ইসতিয়াক আহমেদ রুমেল। অভিনয়ে ফারহান আহমেদ জোভান, কেয়া পায়েল প্রমুখ।
বড়দিন উপলক্ষে শিশুতোষ টিভি চ্যানেল দুরন্ত টিভি প্রচার করবে একাধিক অনুষ্ঠান। দুপুর ১২টায় থাকছে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘আজি শুভদিনে’। বেলা ১টা ও রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘হৈ হৈ হল্লা সিজন ৩’-এর বিশেষ পর্ব। গল্পে দেখা যাবে, ডাক্তার সফদার চৌধুরী এবং তাঁর বাড়ির বিভিন্ন ফ্ল্যাটের শিশুদের মধ্যে চলে বড়দিন উদ্যাপনের বিশেষ আয়োজন। ঘটনাক্রমে সান্তা ক্লজের পোশাকসহ বড়দিনের কেনা সব গিফট ছিনতাই হয়ে যায়। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল হায়াত, শাহনাজ খুশী, শিশুশিল্পী কাজী আফরা ইভিলিনা, ইশরাক, সমাদৃতা প্রহর, আয়াজ মাহমুদ প্রমুখ। পরিচালনা করেছেন পার্থ প্রতিম হালদার।
বেলা ২টায় প্রচারিত হবে রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বানাই মজার খাবার মা-বাবা আর আমি’। এ পর্বের অতিথি হ্যানশেন লুকাস অধিকারী তমন ও তার মা। তারা আনন্দ করে, গল্প-আড্ডায় মেতে বড়দিনের স্পেশাল খাবার রান্না করে। পরিচালনা করেছেন আমিনা নওশিন রাইসা, সঞ্চালনায় রন্ধনশিল্পী আফিফা আখতার লিটা।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান। গানটি জনপ্রিয় হয়ে উঠলে ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়া দীপংকর দীপনের ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। সিনেমা মুক্তির আট বছর পর সম্প্রতি মতিন চৌধুরী জানালেন, ঢাকা অ্যাটাক-এ টিকাটুলীর মোড়ে গানটি করার জন্য তিনি কোনো অর্থ পাননি। পরিচালক দীপংকর দীপন তাঁকে বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ মতিন চৌধুরীর।
মতিন চৌধুরী জানান, টিকাটুলীর মোড়ে গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহারের শর্ত হিসেবে ইউটিউব থেকে আয়ের অর্ধেক দাবি করেছিলেন তিনি। নির্মাতা তখন রাজি হলেও সে অনুযায়ী টাকা দেওয়া হয়নি তাঁকে। মতিন চৌধুরী বলেন, ‘দীপংকর দীপন সাহেব সিনেমায় গানটি ব্যবহারের জন্য তিন মাস আমাকে খুঁজেছেন। একসময় টঙ্গীতে আমার এক বন্ধুর স্টুডিওতে গিয়ে আমার নম্বর পান। এরপর সংগীত পরিচালক শাহীন কামাল ও মামুন আকন্দকে নিয়ে দীপংকর দীপনের অফিসে যাই। তিনি বলেন, গানটি ঢাকা অ্যাটাক সিনেমায় ব্যবহার করবেন। ভিডিওতে আমি থাকব। বিনিময়ে আমার কী চাহিদা জানতে চাইলে বলেছিলাম, আমার বেশি চাহিদা নেই। ইউটিউবে এই গানের ব্যবসা থেকে আমাকে অর্ধেকটা দিতে হবে। এটা স্ট্যাম্পে ডিড করতে হবে বলে জানাই। তিনিও রাজি হন।’
মতিন চৌধুরী আরও বলেন, ‘এক মাস পর উনি ফোন করে বলেন, গানের শুটিং আছে, আমি যেন গ্রুপ নিয়ে এফডিসিতে যাই। সে সময়ও তাঁকে ডিডের কথা মনে করিয়ে দিই। উনি জবাব দেন, অবশ্যই ডিড করব, আপনি চলে আসেন। কথা অনুযায়ী এফডিসিতে দুই রাত শুটিং করলাম। কিন্তু ডিড আর করা হলো না। আমার সঙ্গে তাঁরা বেইমানি করেছেন। এই গান থেকে আমি কিছু পাইনি। অথচ, তাঁরা লাখ লাখ টাকা আয় করছেন। শুধু তা-ই নয়, দীপংকর সাহেব বলেছিলেন, আমাকে বিভিন্ন চ্যানেলে লাইভ গান করার সুযোগ করে দেবেন। সেটাও করেননি। আজ আমি লাখ লাখ টাকা পাওয়ার কথা থাকলেও সেখান থেকে আমাকে বঞ্চিত করেছেন দীপংকর সাহেব।’
ঢাকা অ্যাটাক সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেন সানী সানোয়ার। ২০২১ সালে সানী সানোয়ার পরিচালিত ‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমায় মতিন চৌধুরী গেয়েছিলেন টিকাটুলীর মোড়ে গানের নতুন ভার্সন ‘পান্থপথের মোড়ে’। সে সময় ঢাকা অ্যাটাকের চুক্তির বিষয়টি প্রযোজককে জানিয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে মতিন চৌধুরী বলেন, ‘তখন আমাকে বলেছিল দীপংকর দীপনের সঙ্গে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধান করবেন। নতুন গানের জন্য আমাকে কিছু পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে আর কোনো সমাধান হয়নি।’
মতিন চৌধুরীর অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক দীপংকর দীপনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই নির্মাতা। দীপংকর দীপন বলেন, ‘বিষয়টি মোটেও সত্য নয়। গানের জন্য সে সময় তাঁর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছে। আর ইউটিউবের বিষয়টি তিনি এখন কেন বলছেন, তা আমার জানা নেই। যখন ঢাকা অ্যাটাক তৈরি হয় তখন আমাদের দেশে ইউটিউবের এত প্রচলন ছিল না। এ নিয়ে আলোচনা হবে কীভাবে? আমি যখন তাঁকে টিকাটুলীর মোড়ে গানটি সিনেমায় ব্যবহারের প্রস্তাব দিই, তখন তিনি খুশি ছিলেন। তাঁর শুধু চাহিদা ছিল পর্দায় যেন তাঁকে দেখা যায়।’
দীপন আরও বলেন, ‘পারিশ্রমিকের বিষয়টি দেখভাল করেন প্রযোজক। ঢাকা অ্যাটাকের অন্য কুশলীদের মতো আমিও পারিশ্রমিক নিয়েছি। পারিশ্রমিক নিয়ে কোনো ঝামেলা হলে তিনি প্রযোজকের সঙ্গে কথা বলবেন। আর যদি কোনো ঝামেলা থাকত তাহলে তো ঢাকা অ্যাটাকের পর মিশন এক্সট্রিম সিনেমায় মতিন চৌধুরী গাইতেন না। ওটা তো একই প্রযোজক নির্মাণ করেছিলেন।’

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন।
২১ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম ঢাকা লিটল অপেরা। গত অক্টোবরে যাত্রা শুরু করা প্ল্যাটফর্মটি এবার মঞ্চে নিয়ে আসছে তাদের প্রথম নাটক। নাম ‘আনারসের ঢাকা সফর’। ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর মহিলা সমিতিতে বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন। সন্ধ্যা ৭টায় হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী। নাটকটি লিখেছেন আনজীর লিটন, নির্দেশনায় মনামী ইসলাম কনক, সহযোগী নির্দেশনায় আছেন মনিরুজ্জামান রিপন।
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরের একটি বাগানের আনারসের ঢাকায় আসার গল্প নিয়ে লেখা হয়েছে নাটকটি। মধুপুরের বাগানে শিয়াল, কোকিল, কাক, ইঁদুর আর বিড়ালের খুনসুটি, দুষ্টুমির সঙ্গে এই বাগান ছেড়ে মানুষের কল্যাণে আনারসের বৃহত্তর আত্মত্যাগের গল্প নিয়েই এগিয়ে চলে আনারসের ঢাকা সফর।
কাওরানবাজারে বিক্রির পরে মানুষের পুষ্টি জোগাতে বিভিন্ন অঞ্চলে ভাগ হয়ে যায় আনারসগুলো। মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন অঞ্চলে চলে যাওয়াই আনারসের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হয়ে দাঁড়ায়। আনারসগুলো বিক্রির মাধ্যমে একজন সাধারণ কৃষকের শ্রম, সংগ্রাম ও আশা-ভরসার গল্পকে প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সব আনারস বিক্রি হয়ে গেলেও দুটি আনারস আবার ফিরে আসে মধুপুরে। আনারস দুটির এই ফিরে আসা যেন শিকড়ের কাছেই ফিরে আসা। ওই আনারসের মাথার মুকুট থেকে আবারও নতুন বাগান গড়ে তোলে কৃষক ফুলগাজি।
ঢাকা লিটল অপেরার ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান রিপন বলেন, ‘আনারসের ঢাকা সফর একটি বর্ণিল ও কল্পনাপ্রবণ নাট্য প্রযোজনা, যা গ্রামের জীবন ও শহরের সঙ্গে তার সংযোগকে তুলে ধরেছে। এই প্রযোজনার মধ্য দিয়ে শিশুদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে গল্প বলার একটি নতুন যাত্রা শুরু করল ঢাকা লিটল অপেরা।’
মনিরুজ্জামান রিপন আরও বলেন, ‘ঢাকা লিটল অপেরা শিশুদের সাংস্কৃতিক বিকাশ ও নান্দনিক চর্চার আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি নিয়মিত আয়োজন করবে নাটক, কবিতা আবৃত্তি, পাঠাভিনয়, নৃত্য ও বাচিকসহ নানা সৃজনশীল কার্যক্রম।’

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
প্রয়াত সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন ২৫ ডিসেম্বর। প্রতিবছরের এই দিনে তাঁর স্মরণে সঞ্জীব উৎসবের আয়োজন করেন তরুণ সংগীতপ্রেমীরা। সে ধারাবাহিকতায় আজ বিকেল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে অনুষ্ঠিত হবে চতুর্দশ সঞ্জীব উৎসব
২০ ঘণ্টা আগে
আজ বড়দিন। খ্রিষ্টানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। এ উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন টিভি চ্যানেল প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান।রাত সাড়ে ১০টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচারিত হবে নাটক ‘দ্বিপ্রহর’।
২০ ঘণ্টা আগে
প্রায় তিন দশক আগে যখন বগুড়ার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গান গাইতেন, তখন ‘টিকাটুলীর মোড়ে একটা হল রয়েছে’ গানটি লিখেছিলেন সংগীতশিল্পী মতিন চৌধুরী। পরবর্তী সময়ে ঢাকায় এসে মামুন আকন্দের সংগীত পরিচালনায় গানটি রেকর্ড করেন। ২০১০ সালে প্রকাশিত মতিন চৌধুরীর প্রথম অ্যালবাম ‘জীবন হলো সিগারেটের ছাই’-এ ছিল এই গান।
২১ ঘণ্টা আগে