পরাগ মাঝি
ক্লাসের একঘেয়েমি কাটাতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকেরা প্রায়ই তাদের কোনো প্রিয় ছাত্রের উদ্দেশ্যে বলে বসেন—‘আবু, একটা গান গা তো।’ বছর দু-এক আগে ঠিক সেভাবেই ভারতের ছত্তিশগড়ে বছর দশেকের সাহদেব দিরদোকেও একটি গান গাইতে বলেছিলেন তার শিক্ষক। সাহদেব তখন পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। শিক্ষকের আশকারা পেয়ে সাহদেব গলা ছেড়ে গেয়ে ওঠে—‘বাচপান কা পেয়ার মেরা ভুল নাহি জানা রে’, যার বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘ছেলে বেলার প্রেম আমার ভুলে যেও না রে’। প্রচলিত এই গানের আসল গায়ক কমলেশ বারোত নামের এক শিল্পী।
কে জানত, দুই বছর আগে গাওয়া এই গানই কাঁপিয়ে দেবে গোটা ভারত! কয়েক দিন আগেই সাহদেবের গাওয়া সেই গান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন কেউ একজন। আর এতেই রাতারাতি তারকা বনে গেছে ১২ বছরের সাহদেব। ১৫ দিনের মধ্যেই তার গানের ভিউ সংখ্যা ইউটিউবে ৯০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ইনস্টাগ্রামে গানটিতে লাইক পড়েছে ৪৫ লাখেরও বেশি। ভারতজুড়ে এখন ছেলে–বুড়ো সবার মুখেই শুধু—‘বাচপান কা পেয়ার মেরা. . ।’
সাধারণ মানুষ তো বটেই, এই গানে এখন মজেছেন ভারতীয় তারকারাও। ‘লাল গেন্দা ফুল’ গাওয়া ভারতের বিখ্যাত র্যাপ গায়ক বাদশাহ গানটি শুনে এতটাই আপ্লুত হয়েছেন যে, বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সাহদেবের গানের সঙ্গে লিপসিং করে নিজেই একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। শুধু কি তাই? বাদশা সরাসরি ভিডিও কল দিয়ে বসলেন সাহদেব দিরদোকে। প্রস্তাব দিলেন—তাঁর সঙ্গে একটি দ্বৈত গান গাওয়ার জন্য। সাহদেবও গ্রহণ করেছে সেই প্রস্তাব। অচিরেই হয়তো তাদের সেই গানে আবারও মেতে উঠবেন ভারতীয়রা।
ছত্তিশগড়ের রামপালে এক অখ্যাত গ্রামে জরাজীর্ণ এক কুটিরে বাবার সঙ্গে থাকে সাহদেব। পাঁচ বছর আগে তার মা মারা গেছেন। শৈশবেই মায়ের মৃত্যু সাহদেবের কোমল মনে দাগ কেটে গেছে। মায়ের মৃত্যুই তার গানের গলাটিকে আরও দরদি বানিয়ে দিয়েছে। গানের সুরের মধ্য দিয়েই যেন সে তার মায়ের সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে চায়।
গল্পটি এখানেই থেমে নেই। সাহদেব দিরদোর হঠাৎ উত্থানে বিস্মিত হয়েছেন স্বয়ং ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বেঘালও। গত ২৭ জুলাই সাহদেবের সঙ্গে সরাসরি দেখা করেছেন তিনিও। রাজ্যের পক্ষ থেকে সাহদেবকে যাবতীয় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
ক্লাসের একঘেয়েমি কাটাতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকেরা প্রায়ই তাদের কোনো প্রিয় ছাত্রের উদ্দেশ্যে বলে বসেন—‘আবু, একটা গান গা তো।’ বছর দু-এক আগে ঠিক সেভাবেই ভারতের ছত্তিশগড়ে বছর দশেকের সাহদেব দিরদোকেও একটি গান গাইতে বলেছিলেন তার শিক্ষক। সাহদেব তখন পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। শিক্ষকের আশকারা পেয়ে সাহদেব গলা ছেড়ে গেয়ে ওঠে—‘বাচপান কা পেয়ার মেরা ভুল নাহি জানা রে’, যার বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘ছেলে বেলার প্রেম আমার ভুলে যেও না রে’। প্রচলিত এই গানের আসল গায়ক কমলেশ বারোত নামের এক শিল্পী।
কে জানত, দুই বছর আগে গাওয়া এই গানই কাঁপিয়ে দেবে গোটা ভারত! কয়েক দিন আগেই সাহদেবের গাওয়া সেই গান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন কেউ একজন। আর এতেই রাতারাতি তারকা বনে গেছে ১২ বছরের সাহদেব। ১৫ দিনের মধ্যেই তার গানের ভিউ সংখ্যা ইউটিউবে ৯০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ইনস্টাগ্রামে গানটিতে লাইক পড়েছে ৪৫ লাখেরও বেশি। ভারতজুড়ে এখন ছেলে–বুড়ো সবার মুখেই শুধু—‘বাচপান কা পেয়ার মেরা. . ।’
সাধারণ মানুষ তো বটেই, এই গানে এখন মজেছেন ভারতীয় তারকারাও। ‘লাল গেন্দা ফুল’ গাওয়া ভারতের বিখ্যাত র্যাপ গায়ক বাদশাহ গানটি শুনে এতটাই আপ্লুত হয়েছেন যে, বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে সাহদেবের গানের সঙ্গে লিপসিং করে নিজেই একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। শুধু কি তাই? বাদশা সরাসরি ভিডিও কল দিয়ে বসলেন সাহদেব দিরদোকে। প্রস্তাব দিলেন—তাঁর সঙ্গে একটি দ্বৈত গান গাওয়ার জন্য। সাহদেবও গ্রহণ করেছে সেই প্রস্তাব। অচিরেই হয়তো তাদের সেই গানে আবারও মেতে উঠবেন ভারতীয়রা।
ছত্তিশগড়ের রামপালে এক অখ্যাত গ্রামে জরাজীর্ণ এক কুটিরে বাবার সঙ্গে থাকে সাহদেব। পাঁচ বছর আগে তার মা মারা গেছেন। শৈশবেই মায়ের মৃত্যু সাহদেবের কোমল মনে দাগ কেটে গেছে। মায়ের মৃত্যুই তার গানের গলাটিকে আরও দরদি বানিয়ে দিয়েছে। গানের সুরের মধ্য দিয়েই যেন সে তার মায়ের সঙ্গে সংযোগ ঘটাতে চায়।
গল্পটি এখানেই থেমে নেই। সাহদেব দিরদোর হঠাৎ উত্থানে বিস্মিত হয়েছেন স্বয়ং ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বেঘালও। গত ২৭ জুলাই সাহদেবের সঙ্গে সরাসরি দেখা করেছেন তিনিও। রাজ্যের পক্ষ থেকে সাহদেবকে যাবতীয় সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি আগে কখনোই ঢাকায় আসেননি। বান্দরবানে যেখানে ওনার বাড়ি সেখান থেকে বান্দরবান শহরে আসতেও প্রায় এক দিন লাগে। ওনার বয়স ৬০-এর বেশি। তাঁকে ঢাকায় নিয়ে এসেছিলেন তাঁর মেয়ে। তিনিও প্রথম ঢাকায় এলেন। মণিপুরি ঢোলের পুং গ্রুপটার খবর দিয়েছে আমার স্ত্রী।
২ ঘণ্টা আগেঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর নতুন সিনেমা ‘বেলা’। বেলা দের এই বায়োপিকে ঋতুপর্ণা অভিনয় করেছেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। কে এই বেলা দে? আকাশবাণী কলকাতার বিশিষ্ট সঞ্চালিকা, নির্দেশক ও লেখিকা। হাজারো নারীর অনুপ্রেরণা তিনি। বাঙালি নারীদের স্বাধীনতা আর স্বীকৃতির জন্য যাঁরা লড়াই করেছেন, তাঁদের মধ্যে একেবারে প্রথম সারির
২ ঘণ্টা আগেপারিবারিক সম্পর্কের ভাঙাগড়া, ভালোবাসা আর ত্যাগের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘দেয়াল’। শফিক রিয়ানের চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আনিসুর রহমান রাজীব। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ, নওবা তাহিয়া, শহীদুজ্জামান সেলিম, মনিরা মিঠু প্রমুখ। আনিসুর রহমান রাজীব বলেন, ‘গল্পটা একেবারেই আমাদের চার
২ ঘণ্টা আগেতিন বছর পর ওয়েব সিরিজ নিয়ে ওটিটিতে ফিরছেন আফরান নিশো। অভিনয় করেছেন ভিকি জাহেদের পরিচালনায় ‘আকা’ সিরিজে। এতে নিশোর সঙ্গী হয়েছেন মাসুমা রহমান নাবিলা।
১৩ ঘণ্টা আগে