মার্কিন সুপার মডেল বেলা হাদিদ। ফিলিস্তিনি বাবা মোহামেদ হাদিদ এবং মার্কিন মা ইয়োলান্ডা হাদিদের সন্তান তিনি। মডেলিংয়ের দুনিয়ায় মা ও বোন জিজি হাদিদ বেশ প্রভাবশালী। বাবা বড় ব্যবসায়ী।
বেলার পুরো নাম ইসাবেলা খাইরিয়াহ হাদিদ। ক্যারিয়ারে ১৯ বার ভোগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ হয়েছেন। ২০২২ সালে ব্রিটিশ ফ্যাশন কাউন্সিল তাঁকে ‘মডেল অব দ্য ইয়ার’ খেতাব দেয়। ২০২৩ সালে বিশ্বের ১০০ প্রভাশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেলা হাদিদ।
ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা নিয়ে দুই বোন সব সময়ই সরব। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে তো বটেই মডেলিং জগতেও তাঁদের চাপে পড়তে হয়। কিন্তু ফিলিস্তিনি রক্তের সম্পর্ক তো তাঁরা ভুলতে পারেন না। রক্তের দায় মেটাতে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে যেমন সরব থাকেন, আবার ফিলিস্তিনের গাজায় অবরুদ্ধ মানুষদের জন্য নিয়মিত মোটা অঙ্কের অনুদানও পাঠান।
গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধে গাজাবাসীর দুর্দশা নিয়ে এতদিন চুপচাপ ছিলেন বেলা। তবে শুক্রবার ইনস্টাগ্রামে নীরবতা ভেঙেছেন। নাতিদীর্ঘ এক পোস্টে তিনি আবেগঘন কথা বার্তা বলেছেন। ইংরেজিতে লেখা সেই পোস্টের বাংলা তর্জমা তুলে ধরা হলো—
আমার নীরবতার জন্য আমাকে ক্ষমা করুন। আমি এখনো এই গভীর জটিল এবং ভয়ংকর গত দুই সপ্তাহকে বর্ণনা করার জন্য কোনো আদর্শ শব্দ খুঁজে পাইনি। গত সপ্তাহগুলো এমন একটি পরিস্থিতির দিকে বিশ্বের মনোযোগ ফিরিয়েছে যা কয়েক দশক ধরে নিরপরাধ প্রাণ ক্ষয় হচ্ছে এবং বহু পরিবারকে ভোগান্তির ভেতর দিয়ে যেতে হচ্ছে। আমার অনেক কিছু বলার আছে, তবে আজকের জন্য—আমি এই বর্ণনা সংক্ষিপ্তই রাখব।
আমাকে প্রতিদিন শত শত মৃত্যুর হুমকি দেওয়া হয়েছে, আমার ফোন নম্বর ফাঁস হয়েছে এবং আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। কিন্তু আমি আর চুপ থাকতে পারছি না। এখানে ভয় পাওয়া কোনো বিকল্প হতে পারে না। ফিলিস্তিনের বিশেষ করে গাজার জনগণ এবং শিশুরা, শুধুই আমাদের নীরবতা সহ্য করে যাবে এটা হতে পারে না। আমরা সাহসী নই—তারাই প্রকৃত সাহসী।
আমি যেই ট্রমার দেখতে পাচ্ছি, তাতে আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এটি আমার আমার ফিলিস্তিনি রক্তের প্রজন্মান্তরের ট্রমাও। গাজায় বিমান হামলার পরের ঘটনা দেখে, আমি সেই সব মায়েদের সঙ্গে শোক জানাই যারা সন্তান হারিয়েছেন এবং যারা যেসব ক্রন্দনরত শিশুকে সান্ত্বনা দেওয়ার কেউ নেই। হারিয়ে যাওয়া বাবা, ভাই, বোন, চাচা, খালা, বন্ধু যারা আর কখনো এই পৃথিবীর বুকে পা চালিয়ে হাঁটবেন না (তাদের জন্য শোক জানাই)।
আমি সেই ইসরায়েলি পরিবারগুলোর জন্যও শোক জানাই যারা ৭ অক্টোবরের বেদনা এবং পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন। পেছনের ইতিহাস যাই হোক না কেন, আমি যে কোনো বেসামরিক মানুষের ওপর সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানাই। নারী ও শিশুদের ক্ষতি করা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো, স্বাধীন ফিলিস্তিন আন্দোলনের কোনো উপকারে আসবে না এবং তা কাজে আসা উচিতও নয়। আমি মনের গভীরে বিশ্বাস করি, সাময়িক বা অনির্দিষ্টকালের জন্য কোনো শিশু, বা কোনো মানুষকে তাঁদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করা উচিত নয়। এটি ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একইভাবে প্রযোজ্য।
ফিলিস্তিনি হওয়ার কষ্ট কী সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ, এমন একটি বিশ্বে (আমরা বসবাস করি) যা আমাদের শুধু শান্তি বিঘ্নিতকারী সন্ত্রাসী ছাড়া আর কোনো কিছু হিসেবে দেখে না। এটা ক্ষতিকর, এটা লজ্জাজনক এবং এটা স্পষ্টতই অসত্য। আমার বাবা নাজারেহতে জন্মগ্রহণ করেছেন, সেটি ছিল প্রথম নাকবার বছর। (১৯৪৮ সালে প্রথম নাকবায় ৭ লাখ ৫০ হাজার ফিলিস্তিনিকে উচ্ছেদ করা হয়)। তাঁর জন্মের নয় দিন পর, মায়ের কোলে করে পরিবারের সঙ্গে ফিলিস্তিনে নিজেদের বাড়ি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, সেই জায়গা থেকে উদ্বাস্তু হয়ে গিয়েছিলেন, যেটি তাঁরা একসময় বলতেন নিজেদের বাড়ি। আমার দাদা–দাদিকে আর কখনোই তাঁদের ভিটেমাটিতে ফিরতে দেওয়া হয়নি। আমার পরিবার ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে চলা ৭৫ বছরের সহিংসতা প্রত্যক্ষ করেছে—সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, নৃশংস দখলদারদের (ইহুদি বসতি স্থাপনকারী) আক্রমণ সমগ্র সম্প্রদায়কে ধ্বংসে দিকে ঠেলে দিয়েছে, ঠান্ডা মাথায় হত্যা এবং পরিবারগুলোকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেছে। ফিলিস্তিনি ভূমিতে জোরপূর্বক বসতি স্থাপন আজও অব্যাহত। এর যন্ত্রণা অকল্পনীয়।
মানবতা ও সহানুভূতি চর্চা রক্ষায় আমাদের সবাইকে একত্রে দাঁড়াতে হবে—এবং আমাদের নেতাদের কাছেও সেই দাবি জানাতে হবে। সব ধর্মই শান্তি, বরং সরকারই দুর্নীতিগ্রস্ত এবং যখন দুটি পরস্পরের সহযোগী হয়ে ওঠে, সেখান থেকে সবচেয়ে বড় পাপের জন্ম হয়। আমরা এক এবং খোদা সবাইকে সমান করেই সৃষ্টি করেছেন। সমস্ত রক্তপাত, অশ্রু এবং মৃতদেহের বিষয়ে সমান শ্রদ্ধার সঙ্গে শোক জানানো উচিত।
গাজায় জরুরি মানবিক সংকট রয়েছে যা অবশ্যই সমাধান করা উচিত। পরিবারগুলোর জন্য পানীয় জল এবং খাবারের ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়া দরকার। হাসপাতালের বিদ্যুৎ জেনারেটরে জ্বালানি প্রয়োজন, যাতে আহতদের চিকিৎসা দেওয়া এবং মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা যায়।
যুদ্ধেরও আইন আছে—এবং সেসব আইন অবশ্যই সমুন্নত রাখা উচিত, যে কোনো পরিস্থিতিতেই তা সমুন্নত থাকতে হবে।
আমরা যেখানেই থাকি না কেন, আমাদের নেতাদের ওপর চাপ জারি রাখতে হবে, গাজার জনগণের জরুরি প্রয়োজনের কথা ভুলে যাবেন না এবং সেই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে যে, নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ এই যুদ্ধে যে হতাহতের শিকার না হন, যাদের সহজেই ভুলে থাকা যায়।
আমি মানবতার পক্ষে দাঁড়িয়েছি, জেনেছি যে, শান্তি ও নিরাপত্তা আমাদের সবার প্রাপ্য।
মার্কিন সুপার মডেল বেলা হাদিদ। ফিলিস্তিনি বাবা মোহামেদ হাদিদ এবং মার্কিন মা ইয়োলান্ডা হাদিদের সন্তান তিনি। মডেলিংয়ের দুনিয়ায় মা ও বোন জিজি হাদিদ বেশ প্রভাবশালী। বাবা বড় ব্যবসায়ী।
বেলার পুরো নাম ইসাবেলা খাইরিয়াহ হাদিদ। ক্যারিয়ারে ১৯ বার ভোগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ হয়েছেন। ২০২২ সালে ব্রিটিশ ফ্যাশন কাউন্সিল তাঁকে ‘মডেল অব দ্য ইয়ার’ খেতাব দেয়। ২০২৩ সালে বিশ্বের ১০০ প্রভাশালী ব্যক্তির তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বেলা হাদিদ।
ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা নিয়ে দুই বোন সব সময়ই সরব। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে তো বটেই মডেলিং জগতেও তাঁদের চাপে পড়তে হয়। কিন্তু ফিলিস্তিনি রক্তের সম্পর্ক তো তাঁরা ভুলতে পারেন না। রক্তের দায় মেটাতে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে যেমন সরব থাকেন, আবার ফিলিস্তিনের গাজায় অবরুদ্ধ মানুষদের জন্য নিয়মিত মোটা অঙ্কের অনুদানও পাঠান।
গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধে গাজাবাসীর দুর্দশা নিয়ে এতদিন চুপচাপ ছিলেন বেলা। তবে শুক্রবার ইনস্টাগ্রামে নীরবতা ভেঙেছেন। নাতিদীর্ঘ এক পোস্টে তিনি আবেগঘন কথা বার্তা বলেছেন। ইংরেজিতে লেখা সেই পোস্টের বাংলা তর্জমা তুলে ধরা হলো—
আমার নীরবতার জন্য আমাকে ক্ষমা করুন। আমি এখনো এই গভীর জটিল এবং ভয়ংকর গত দুই সপ্তাহকে বর্ণনা করার জন্য কোনো আদর্শ শব্দ খুঁজে পাইনি। গত সপ্তাহগুলো এমন একটি পরিস্থিতির দিকে বিশ্বের মনোযোগ ফিরিয়েছে যা কয়েক দশক ধরে নিরপরাধ প্রাণ ক্ষয় হচ্ছে এবং বহু পরিবারকে ভোগান্তির ভেতর দিয়ে যেতে হচ্ছে। আমার অনেক কিছু বলার আছে, তবে আজকের জন্য—আমি এই বর্ণনা সংক্ষিপ্তই রাখব।
আমাকে প্রতিদিন শত শত মৃত্যুর হুমকি দেওয়া হয়েছে, আমার ফোন নম্বর ফাঁস হয়েছে এবং আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। কিন্তু আমি আর চুপ থাকতে পারছি না। এখানে ভয় পাওয়া কোনো বিকল্প হতে পারে না। ফিলিস্তিনের বিশেষ করে গাজার জনগণ এবং শিশুরা, শুধুই আমাদের নীরবতা সহ্য করে যাবে এটা হতে পারে না। আমরা সাহসী নই—তারাই প্রকৃত সাহসী।
আমি যেই ট্রমার দেখতে পাচ্ছি, তাতে আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। এটি আমার আমার ফিলিস্তিনি রক্তের প্রজন্মান্তরের ট্রমাও। গাজায় বিমান হামলার পরের ঘটনা দেখে, আমি সেই সব মায়েদের সঙ্গে শোক জানাই যারা সন্তান হারিয়েছেন এবং যারা যেসব ক্রন্দনরত শিশুকে সান্ত্বনা দেওয়ার কেউ নেই। হারিয়ে যাওয়া বাবা, ভাই, বোন, চাচা, খালা, বন্ধু যারা আর কখনো এই পৃথিবীর বুকে পা চালিয়ে হাঁটবেন না (তাদের জন্য শোক জানাই)।
আমি সেই ইসরায়েলি পরিবারগুলোর জন্যও শোক জানাই যারা ৭ অক্টোবরের বেদনা এবং পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলা করছেন। পেছনের ইতিহাস যাই হোক না কেন, আমি যে কোনো বেসামরিক মানুষের ওপর সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানাই। নারী ও শিশুদের ক্ষতি করা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানো, স্বাধীন ফিলিস্তিন আন্দোলনের কোনো উপকারে আসবে না এবং তা কাজে আসা উচিতও নয়। আমি মনের গভীরে বিশ্বাস করি, সাময়িক বা অনির্দিষ্টকালের জন্য কোনো শিশু, বা কোনো মানুষকে তাঁদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করা উচিত নয়। এটি ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য একইভাবে প্রযোজ্য।
ফিলিস্তিনি হওয়ার কষ্ট কী সেটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ, এমন একটি বিশ্বে (আমরা বসবাস করি) যা আমাদের শুধু শান্তি বিঘ্নিতকারী সন্ত্রাসী ছাড়া আর কোনো কিছু হিসেবে দেখে না। এটা ক্ষতিকর, এটা লজ্জাজনক এবং এটা স্পষ্টতই অসত্য। আমার বাবা নাজারেহতে জন্মগ্রহণ করেছেন, সেটি ছিল প্রথম নাকবার বছর। (১৯৪৮ সালে প্রথম নাকবায় ৭ লাখ ৫০ হাজার ফিলিস্তিনিকে উচ্ছেদ করা হয়)। তাঁর জন্মের নয় দিন পর, মায়ের কোলে করে পরিবারের সঙ্গে ফিলিস্তিনে নিজেদের বাড়ি থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন, সেই জায়গা থেকে উদ্বাস্তু হয়ে গিয়েছিলেন, যেটি তাঁরা একসময় বলতেন নিজেদের বাড়ি। আমার দাদা–দাদিকে আর কখনোই তাঁদের ভিটেমাটিতে ফিরতে দেওয়া হয়নি। আমার পরিবার ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে চলা ৭৫ বছরের সহিংসতা প্রত্যক্ষ করেছে—সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, নৃশংস দখলদারদের (ইহুদি বসতি স্থাপনকারী) আক্রমণ সমগ্র সম্প্রদায়কে ধ্বংসে দিকে ঠেলে দিয়েছে, ঠান্ডা মাথায় হত্যা এবং পরিবারগুলোকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেছে। ফিলিস্তিনি ভূমিতে জোরপূর্বক বসতি স্থাপন আজও অব্যাহত। এর যন্ত্রণা অকল্পনীয়।
মানবতা ও সহানুভূতি চর্চা রক্ষায় আমাদের সবাইকে একত্রে দাঁড়াতে হবে—এবং আমাদের নেতাদের কাছেও সেই দাবি জানাতে হবে। সব ধর্মই শান্তি, বরং সরকারই দুর্নীতিগ্রস্ত এবং যখন দুটি পরস্পরের সহযোগী হয়ে ওঠে, সেখান থেকে সবচেয়ে বড় পাপের জন্ম হয়। আমরা এক এবং খোদা সবাইকে সমান করেই সৃষ্টি করেছেন। সমস্ত রক্তপাত, অশ্রু এবং মৃতদেহের বিষয়ে সমান শ্রদ্ধার সঙ্গে শোক জানানো উচিত।
গাজায় জরুরি মানবিক সংকট রয়েছে যা অবশ্যই সমাধান করা উচিত। পরিবারগুলোর জন্য পানীয় জল এবং খাবারের ত্রাণ প্রবেশ করতে দেওয়া দরকার। হাসপাতালের বিদ্যুৎ জেনারেটরে জ্বালানি প্রয়োজন, যাতে আহতদের চিকিৎসা দেওয়া এবং মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা যায়।
যুদ্ধেরও আইন আছে—এবং সেসব আইন অবশ্যই সমুন্নত রাখা উচিত, যে কোনো পরিস্থিতিতেই তা সমুন্নত থাকতে হবে।
আমরা যেখানেই থাকি না কেন, আমাদের নেতাদের ওপর চাপ জারি রাখতে হবে, গাজার জনগণের জরুরি প্রয়োজনের কথা ভুলে যাবেন না এবং সেই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে যে, নিরপরাধ ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ এই যুদ্ধে যে হতাহতের শিকার না হন, যাদের সহজেই ভুলে থাকা যায়।
আমি মানবতার পক্ষে দাঁড়িয়েছি, জেনেছি যে, শান্তি ও নিরাপত্তা আমাদের সবার প্রাপ্য।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৩ ঘণ্টা আগে