বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে যাঁরা জনপ্রিয়তা পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ডলি জহুর। মঞ্চ, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র—সব মাধ্যমেই দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। অভিনয় করে একাধিকবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বয়সের কারণে এখন কমিয়ে দিয়েছেন কাজ। মাঝেমধ্যে ছোট পর্দায় দেখা গেলেও সিনেমায় একেবারেই দেখা যায় না তাঁকে। এক দশকের বেশি সময় আগে সিনেমা থেকে সরে আসা এই অভিনেত্রী জানালেন আক্ষেপের কথা। অনেক সিনেমায় তাঁকে ঠিকমতো দেওয়া হতো না পারিশ্রমিক! পরিচালকদের কাছে এখনো পাওনা রয়েছে ৩৪ লাখ টাকা।
গত ৩০ জুলাই সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তরার নিজ বাসভবনে কথা বলেছেন ডলি জহুর। সে সময় তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করেন সিনেমার বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে। ডলি জহুর বলেন, ‘আমরা যারা মা-খালা চরিত্রে অভিনয় করি, কোনো মর্যাদা ইন্ডাস্ট্রিতে পাইনি, এটা সত্যি কথা। মায়ের অভিনয় করতাম, টাকা কম পেতাম। প্রায়ই সময়মতো পারিশ্রমিক পেতাম না। আমাকে সারা জীবন শুনতে হয়েছে, আপনি টাকার জন্য কাজ করেন নাকি? টাকার জন্য নাকি কাজ করি না! ২০১১ সালে যখন আমি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে আসি, তখন আমি পারিশ্রমিকের ৩৪ লাখ টাকা রেখে এসেছি।’
ডলি জহুরের স্বামী যখন ক্যানসারে আক্রান্ত, সেই সময়েও পরিচালকদের কাছ থেকে নিজের পাওনা টাকা পাননি তিনি। সেই সময়টাতে অনেক চেষ্টা করেছিলেন পাওনা টাকা তোলার। কিন্তু কেউ টাকা পরিশোধ করেননি। ডলি জহুর বলেন, ‘আমি অনেক সিনেমা করেছি। অনেকের কাছে টাকা পেতাম। এমনও হয়েছে, সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু আমার পুরো টাকাই বকেয়া রয়ে গেছে। স্বামীর অসুস্থতার সময় এক পরিচালককে কাঁদতে কাঁদতে বলেছি, “কিছু টাকা আমার তুলে দেন, আমার স্বামীকে নিয়ে ব্যাংককে যাব।” আমার পাওনা টাকা, যাঁকে দায়িত্ব দিলাম, তাঁর কাছেও টাকা পেতাম। এরপর ওই লোক তো আর যোগাযোগই করেননি, নিজেও কোনো টাকা দেননি। এমন দুঃসময়ে ইন্ডাস্ট্রি থেকে এক টাকাও পাইনি।’
আক্ষেপ করে ডলি জহুর জানান, যাঁদের কাছে তিনি টাকা পেতেন, তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বেঁচে নেই, আবার কেউ কেউ খুবই অসুস্থ। তাই এই টাকার আশা ছেড়ে দিয়েছেন ডলি জহুর। তাঁদের নাম প্রকাশ করে অসম্মানও করেননি কখনো।
পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে যাঁরা জনপ্রিয়তা পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম ডলি জহুর। মঞ্চ, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র—সব মাধ্যমেই দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। অভিনয় করে একাধিকবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বয়সের কারণে এখন কমিয়ে দিয়েছেন কাজ। মাঝেমধ্যে ছোট পর্দায় দেখা গেলেও সিনেমায় একেবারেই দেখা যায় না তাঁকে। এক দশকের বেশি সময় আগে সিনেমা থেকে সরে আসা এই অভিনেত্রী জানালেন আক্ষেপের কথা। অনেক সিনেমায় তাঁকে ঠিকমতো দেওয়া হতো না পারিশ্রমিক! পরিচালকদের কাছে এখনো পাওনা রয়েছে ৩৪ লাখ টাকা।
গত ৩০ জুলাই সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তরার নিজ বাসভবনে কথা বলেছেন ডলি জহুর। সে সময় তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করেন সিনেমার বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে। ডলি জহুর বলেন, ‘আমরা যারা মা-খালা চরিত্রে অভিনয় করি, কোনো মর্যাদা ইন্ডাস্ট্রিতে পাইনি, এটা সত্যি কথা। মায়ের অভিনয় করতাম, টাকা কম পেতাম। প্রায়ই সময়মতো পারিশ্রমিক পেতাম না। আমাকে সারা জীবন শুনতে হয়েছে, আপনি টাকার জন্য কাজ করেন নাকি? টাকার জন্য নাকি কাজ করি না! ২০১১ সালে যখন আমি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে আসি, তখন আমি পারিশ্রমিকের ৩৪ লাখ টাকা রেখে এসেছি।’
ডলি জহুরের স্বামী যখন ক্যানসারে আক্রান্ত, সেই সময়েও পরিচালকদের কাছ থেকে নিজের পাওনা টাকা পাননি তিনি। সেই সময়টাতে অনেক চেষ্টা করেছিলেন পাওনা টাকা তোলার। কিন্তু কেউ টাকা পরিশোধ করেননি। ডলি জহুর বলেন, ‘আমি অনেক সিনেমা করেছি। অনেকের কাছে টাকা পেতাম। এমনও হয়েছে, সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু আমার পুরো টাকাই বকেয়া রয়ে গেছে। স্বামীর অসুস্থতার সময় এক পরিচালককে কাঁদতে কাঁদতে বলেছি, “কিছু টাকা আমার তুলে দেন, আমার স্বামীকে নিয়ে ব্যাংককে যাব।” আমার পাওনা টাকা, যাঁকে দায়িত্ব দিলাম, তাঁর কাছেও টাকা পেতাম। এরপর ওই লোক তো আর যোগাযোগই করেননি, নিজেও কোনো টাকা দেননি। এমন দুঃসময়ে ইন্ডাস্ট্রি থেকে এক টাকাও পাইনি।’
আক্ষেপ করে ডলি জহুর জানান, যাঁদের কাছে তিনি টাকা পেতেন, তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ বেঁচে নেই, আবার কেউ কেউ খুবই অসুস্থ। তাই এই টাকার আশা ছেড়ে দিয়েছেন ডলি জহুর। তাঁদের নাম প্রকাশ করে অসম্মানও করেননি কখনো।
এই সাফল্যের আনন্দ কিছুটা হলেও মলিন করে দিয়েছে নকলের অভিযোগ। অনেকে অভিযোগ করছে, ২০০৪ সালের কোরিয়ান সিনেমা ‘আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার’-এর গল্প চুরি করে তৈরি হয়েছে সাইয়ারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে কাটাছেঁড়া।
৮ ঘণ্টা আগেইদানীং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন নিশো। এখন স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন যদিও, কিন্তু এ অবস্থায় শুটিংয়ে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সুড়ঙ্গ ২ সিনেমার শুটিং শুরুর আগে তাই নিশোকে যেতে হবে ছুরি-কাঁচির নিচে। করাতে হবে হাঁটুর অস্ত্রোপচার।
৮ ঘণ্টা আগেগত কোরবানির ঈদে টিভিতে প্রচার হয়েছিল ইমরাউল রাফাত পরিচালিত নাটক ‘বকুল ফুল’। এতে একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। নাটকটি গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশের পর আবার আলোচনায় তিনি। প্রশংসিত হচ্ছে মাহির অভিনয় ও লুক। বকুল ফুল নাটকসহ অন্যান্য বিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব...
২১ ঘণ্টা আগেসেই আশির দশকের শুরুতে পরিচালনা শুরু জেমস ক্যামেরনের। বানিয়েছেন ‘টার্মিনেটর’, ‘এলিয়েনস’, ‘টাইটানিক’সহ অনেক আলোচিত সিনেমা। তবে দেড় যুগ ধরে এই জনপ্রিয় নির্মাতা আটকে আছেন একই বিষয়ে। ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘অ্যাভাটার’, তার পর থেকে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ভাবেননি।
২১ ঘণ্টা আগে