‘কুখ্যাত খুনি’, ‘ক্ষ্যাপা বসু’, ‘কোটি টাকার কাবিন’, ‘দাদীমা’—ব্যবসাসফল অনেক ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও মিশা সওদাগর। কোনো ছবিতে তাঁরা প্রতিপক্ষ, কোনোটায় একই গ্যাংয়ের কুখ্যাত সন্ত্রাসী, নানাভাবে পর্দায় দেখা দিয়েছেন তাঁরা।
অনেক দিন পর ডিপজল-মিশা আবার একসঙ্গে, এক ছবিতে। ছবির নাম ‘ঘর ভাঙা সংসার’। ডিপজলের বেশির ভাগ ছবির মতো এই ছবিতে তিনি ভিলেন নন, নায়ক। সত্যের পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান। আর মিশা থাকছেন ডিপজলের বিপক্ষ শিবিরে।
‘ঘর ভাঙা সংসার’ বানাচ্ছেন মনতাজুর রহমান আকবর। এরই মধ্যে ছবির শুটিং শেষ হয়েছে। বাকি আছে একটি গান। এতে ডিপজলের নায়িকা হিসেবে আছেন আঁচল ও শিরিন শিলা।
মিশা সওদাগর বলেন, ‘ডিপজল ভাই এই ছবির প্রযোজক এবং নায়ক। আর আমি আছি সংসার ভাঙার দায়িত্বে; যে একটা সুন্দর গোছানো সংসারকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করে।’
ছবিটি নিয়ে কথা বলার শুরুতেই মিশা বলে দিলেন ‘ঘর ভাঙা সংসার’-এর একটি সংলাপ, যেটি ছবিতে তাঁর মুখে বারবার শোনা যাবে। ‘আসলে ডায়লগটি এত দারুণ যে বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ডায়লগটি এমন, “নাম আমার সাইরাস, আমি হচ্ছি কঠিন করোনাভাইরাস।”
অনেক দিন পর ডিপজলের সঙ্গে কাজ করে ভীষণ খুশি মিশা। ডিপজলকে তিনি ইন্ডাস্ট্রির অভিভাবক হিসেবেই মানেন। অতীতে অনেক সংকটে ডিপজলকে আপন ভাইয়ের মতো পাশে পেয়েছেন।
মিশা বলছেন, ‘ডিপজল ভাই আমাদের অভিভাবক। উনি যদি বলেন, এইটা করতে হবে, আমি ওইটা করি। আর কোনো প্রশ্ন থাকে না। গল্প কী, চরিত্র কী—এসব তখন গৌণ হয়ে যায়। এই দুঃসময়ে যখন ইন্ডাস্ট্রিতে ছবি করতে সাহস পাচ্ছে না কেউ, তখন ডিপজল ভাই একের পর এক ছবি নিয়ে মাঠে নামছেন, এটা অনেক বড় ঘটনা।’
মনোয়ার হোসেন ডিপজল চলতি বছরের শুরুর দিকে ১২ মাসে ১২টি ছবি নির্মাণের ঘোষণা দেন। এরই মধ্যে ‘মানুষ হলো অমানুষ’, ‘বাংলার হারকিউলিস’, ‘যেমন জামাই তেমন বউ’-এর কাজ শেষ হয়েছে। ছবিগুলো পর্যায়ক্রমে মুক্তি পাবে।
‘কুখ্যাত খুনি’, ‘ক্ষ্যাপা বসু’, ‘কোটি টাকার কাবিন’, ‘দাদীমা’—ব্যবসাসফল অনেক ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও মিশা সওদাগর। কোনো ছবিতে তাঁরা প্রতিপক্ষ, কোনোটায় একই গ্যাংয়ের কুখ্যাত সন্ত্রাসী, নানাভাবে পর্দায় দেখা দিয়েছেন তাঁরা।
অনেক দিন পর ডিপজল-মিশা আবার একসঙ্গে, এক ছবিতে। ছবির নাম ‘ঘর ভাঙা সংসার’। ডিপজলের বেশির ভাগ ছবির মতো এই ছবিতে তিনি ভিলেন নন, নায়ক। সত্যের পক্ষে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান। আর মিশা থাকছেন ডিপজলের বিপক্ষ শিবিরে।
‘ঘর ভাঙা সংসার’ বানাচ্ছেন মনতাজুর রহমান আকবর। এরই মধ্যে ছবির শুটিং শেষ হয়েছে। বাকি আছে একটি গান। এতে ডিপজলের নায়িকা হিসেবে আছেন আঁচল ও শিরিন শিলা।
মিশা সওদাগর বলেন, ‘ডিপজল ভাই এই ছবির প্রযোজক এবং নায়ক। আর আমি আছি সংসার ভাঙার দায়িত্বে; যে একটা সুন্দর গোছানো সংসারকে ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করে।’
ছবিটি নিয়ে কথা বলার শুরুতেই মিশা বলে দিলেন ‘ঘর ভাঙা সংসার’-এর একটি সংলাপ, যেটি ছবিতে তাঁর মুখে বারবার শোনা যাবে। ‘আসলে ডায়লগটি এত দারুণ যে বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ডায়লগটি এমন, “নাম আমার সাইরাস, আমি হচ্ছি কঠিন করোনাভাইরাস।”
অনেক দিন পর ডিপজলের সঙ্গে কাজ করে ভীষণ খুশি মিশা। ডিপজলকে তিনি ইন্ডাস্ট্রির অভিভাবক হিসেবেই মানেন। অতীতে অনেক সংকটে ডিপজলকে আপন ভাইয়ের মতো পাশে পেয়েছেন।
মিশা বলছেন, ‘ডিপজল ভাই আমাদের অভিভাবক। উনি যদি বলেন, এইটা করতে হবে, আমি ওইটা করি। আর কোনো প্রশ্ন থাকে না। গল্প কী, চরিত্র কী—এসব তখন গৌণ হয়ে যায়। এই দুঃসময়ে যখন ইন্ডাস্ট্রিতে ছবি করতে সাহস পাচ্ছে না কেউ, তখন ডিপজল ভাই একের পর এক ছবি নিয়ে মাঠে নামছেন, এটা অনেক বড় ঘটনা।’
মনোয়ার হোসেন ডিপজল চলতি বছরের শুরুর দিকে ১২ মাসে ১২টি ছবি নির্মাণের ঘোষণা দেন। এরই মধ্যে ‘মানুষ হলো অমানুষ’, ‘বাংলার হারকিউলিস’, ‘যেমন জামাই তেমন বউ’-এর কাজ শেষ হয়েছে। ছবিগুলো পর্যায়ক্রমে মুক্তি পাবে।
স্বাধীনতার পরপরই জন্মস্থান চট্টগ্রামে শুরু হয় নকীব খানের সংগীতের যাত্রা। বালার্ক ব্যান্ডের গায়ক, পিয়ানিস্ট ও শিল্পী হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ। ১৯৭৪ সালে যোগ দেন সোলসে। এ ব্যান্ডে প্রায় ১০ বছর ছিলেন নকীব খান। বাবা মারা যাওয়ার পর চট্টগ্রাম ছেড়ে চলে আসেন ঢাকায়।
৪ ঘণ্টা আগেএক নারী উপদেষ্টাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনেতা স্বাধীন খসরু। সাধারণ নেটিজেনদের পাশাপাশি শোবিজের শিল্পীরাও স্বাধীন খসরুর সেই মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না। অনেকে অভিনয়শিল্পী সংঘ থেকে তাঁকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগীতিকার ও সুরকার হাশিম মাহমুদকে নিয়ে হইচই পড়ে যায় ‘হাওয়া’ সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা গান’টি প্রকাশের পর। প্রথম গানেই পরিচিতি পান তিনি। এর পর কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পায় তাঁর লেখা ‘কথা কইয়ো না’। ইউটিউবে এখন পর্যন্ত ৯৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ উপভোগ করেছেন গানটি।
৪ ঘণ্টা আগে২০১২ সালে ভারতের বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল অক্ষয় কুমার ও সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত ‘রাউডি রাঠোর’। বলিউডে যখনই বিনোদন আর অ্যাকশনের মসলা মেশানো সিনেমার কথা ওঠে, প্রথম সারিতে আসে রাউডি রাঠোরের নাম। অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায় হয়ে উঠেছিল এটি।
৪ ঘণ্টা আগে