বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
এক নারী উপদেষ্টাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনেতা স্বাধীন খসরু। সাধারণ নেটিজেনদের পাশাপাশি শোবিজের শিল্পীরাও স্বাধীন খসরুর সেই মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না। অনেকে অভিনয়শিল্পী সংঘ থেকে তাঁকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
দীর্ঘদিন ধরেই লন্ডনে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন স্বাধীন খসরু। সেখান থেকে নিয়মিত নানা বিষয় নিয়ে ফেসবুকে কথা বলেন। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় মধ্যরাতে এক নারী উপদেষ্টাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এরপরেই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
স্বাধীন খসরুর সমালোচনা করে পোস্ট দিয়েছেন অভিনেতা খায়রুল বাসার, হিমে হাফিজ, অভিনেত্রী এলিনা শাম্মী, নির্মাতা অরণ্য আনোয়ার, রাশিদ পলাশ, সাজিন আহমেদ বাবুসহ অনেকে। তাঁরা অভিনয়শিল্পী সংঘের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন, যেন স্বাধীন খসরুকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তবে অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু জানান, স্বাধীন খসরু অভিনয়শিল্পী সংঘের সদস্য নন।
রাশেদ মামুন অপু বলেন, ‘তাঁর (স্বাধীন খসরু) ভিডিও আমার নজরে এসেছে। এমন মন্তব্য কোনো অভিনয়শিল্পীর হতে পারে না। শুধু অভিনেতা নয়, কোনো মানুষের কাছেই এমন কথা কাম্য নয়। তিনি আমাদের শিল্পী সংঘের সদস্য নন। তাই সংগঠনের বাইরের কারও ব্যক্তিগত মন্তব্যের দায় শিল্পী সংঘ নেবে না। এর দায় তাঁকেই নিতে হবে।’
স্বাধীন খসরুর এমন মন্তব্যের সমালোচনা করে রাশেদ মামুন অপু ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এখনো ৯৯.৬ শতাংশ শিল্পী এইখানে এই দেশে বাস করছি, জীবিকার জন্য সংগ্রাম করে চলেছি। কেউ না বললেও একটা দায়বদ্ধতা চেপে বসে। এই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে কেউ যদি বেরিয়ে যেতে চান, তবে প্লিজ ঘোষণা দিয়ে বেরিয়ে যান। আপনার নতুন পরিচয়ে আপনি ভালো থাকেন, আমাদেরও ভালো থাকার চেষ্টা করতে দেন।’
অভিনেতা খায়রুল বাসার লিখেছেন, ‘একজন অভিনেতা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য বা বিকারগ্রস্তের মতো কথা বলতে পারেন না। যাঁরা এমন করেন, তাঁরা বোধসম্পন্ন মানুষই না! অভিনেতা হিসেবে পরিমিতিবোধ থাকা জরুরি। কথায় পরিমিত ও সংযত হন। আপনি আমাদের দেখা স্বাধীন খসরু নন, আপনি অশ্লীল খসরু।’
এক নারী উপদেষ্টাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন অভিনেতা স্বাধীন খসরু। সাধারণ নেটিজেনদের পাশাপাশি শোবিজের শিল্পীরাও স্বাধীন খসরুর সেই মন্তব্য মেনে নিতে পারছেন না। অনেকে অভিনয়শিল্পী সংঘ থেকে তাঁকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়েছেন।
দীর্ঘদিন ধরেই লন্ডনে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন স্বাধীন খসরু। সেখান থেকে নিয়মিত নানা বিষয় নিয়ে ফেসবুকে কথা বলেন। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় মধ্যরাতে এক নারী উপদেষ্টাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। এরপরেই শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
স্বাধীন খসরুর সমালোচনা করে পোস্ট দিয়েছেন অভিনেতা খায়রুল বাসার, হিমে হাফিজ, অভিনেত্রী এলিনা শাম্মী, নির্মাতা অরণ্য আনোয়ার, রাশিদ পলাশ, সাজিন আহমেদ বাবুসহ অনেকে। তাঁরা অভিনয়শিল্পী সংঘের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন, যেন স্বাধীন খসরুকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। তবে অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু জানান, স্বাধীন খসরু অভিনয়শিল্পী সংঘের সদস্য নন।
রাশেদ মামুন অপু বলেন, ‘তাঁর (স্বাধীন খসরু) ভিডিও আমার নজরে এসেছে। এমন মন্তব্য কোনো অভিনয়শিল্পীর হতে পারে না। শুধু অভিনেতা নয়, কোনো মানুষের কাছেই এমন কথা কাম্য নয়। তিনি আমাদের শিল্পী সংঘের সদস্য নন। তাই সংগঠনের বাইরের কারও ব্যক্তিগত মন্তব্যের দায় শিল্পী সংঘ নেবে না। এর দায় তাঁকেই নিতে হবে।’
স্বাধীন খসরুর এমন মন্তব্যের সমালোচনা করে রাশেদ মামুন অপু ফেসবুকে লিখেছেন, ‘এখনো ৯৯.৬ শতাংশ শিল্পী এইখানে এই দেশে বাস করছি, জীবিকার জন্য সংগ্রাম করে চলেছি। কেউ না বললেও একটা দায়বদ্ধতা চেপে বসে। এই দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে কেউ যদি বেরিয়ে যেতে চান, তবে প্লিজ ঘোষণা দিয়ে বেরিয়ে যান। আপনার নতুন পরিচয়ে আপনি ভালো থাকেন, আমাদেরও ভালো থাকার চেষ্টা করতে দেন।’
অভিনেতা খায়রুল বাসার লিখেছেন, ‘একজন অভিনেতা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য বা বিকারগ্রস্তের মতো কথা বলতে পারেন না। যাঁরা এমন করেন, তাঁরা বোধসম্পন্ন মানুষই না! অভিনেতা হিসেবে পরিমিতিবোধ থাকা জরুরি। কথায় পরিমিত ও সংযত হন। আপনি আমাদের দেখা স্বাধীন খসরু নন, আপনি অশ্লীল খসরু।’
স্বাধীনতার পরপরই জন্মস্থান চট্টগ্রামে শুরু হয় নকীব খানের সংগীতের যাত্রা। বালার্ক ব্যান্ডের গায়ক, পিয়ানিস্ট ও শিল্পী হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ। ১৯৭৪ সালে যোগ দেন সোলসে। এ ব্যান্ডে প্রায় ১০ বছর ছিলেন নকীব খান। বাবা মারা যাওয়ার পর চট্টগ্রাম ছেড়ে চলে আসেন ঢাকায়।
২ ঘণ্টা আগেগীতিকার ও সুরকার হাশিম মাহমুদকে নিয়ে হইচই পড়ে যায় ‘হাওয়া’ সিনেমার ‘সাদা সাদা কালা কালা গান’টি প্রকাশের পর। প্রথম গানেই পরিচিতি পান তিনি। এর পর কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পায় তাঁর লেখা ‘কথা কইয়ো না’। ইউটিউবে এখন পর্যন্ত ৯৩ মিলিয়নের বেশি মানুষ উপভোগ করেছেন গানটি।
২ ঘণ্টা আগে২০১২ সালে ভারতের বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল অক্ষয় কুমার ও সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত ‘রাউডি রাঠোর’। বলিউডে যখনই বিনোদন আর অ্যাকশনের মসলা মেশানো সিনেমার কথা ওঠে, প্রথম সারিতে আসে রাউডি রাঠোরের নাম। অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায় হয়ে উঠেছিল এটি।
২ ঘণ্টা আগেঅনুদানের সিনেমা দিয়ে প্রযোজক হিসেবে অভিষেক হচ্ছে। এখন কোন পর্যায়ে রয়েছে ‘রূহের কাফেলা’ সিনেমার কাজ? সিনেমার চূড়ান্ত চিত্রনাট্যের কাজ শেষের দিকে। লোকেশন বাছাই, অভিনয়শিল্পী নির্বাচনের কাজগুলো শেষ করে যত দ্রুত সম্ভব শুটিংয়ে যেতে চাই।
১ দিন আগে