বিনোদন ডেস্ক
মন মজেছে স্টুডিও জিবলিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় প্রত্যেকের টাইমলাইনে স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি করা ছবি। তারকারাও গা ভাসিয়েছেন এই ট্রেন্ডে। পুরোনো সিনেমার আলোচিত দৃশ্য জিবলি স্টাইলে বানিয়ে পোস্ট করছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ঐতিহাসিক ঘটনাও নতুন করে সামনে এসেছে এই ট্রেন্ডের কল্যাণে।
স্টুডিও জিবলি মূলত জাপানের একটি অ্যানিমেশন স্টুডিও। উচ্চমানের অ্যানিমেটেড সিনেমা তৈরি করে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৮৫ সালে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোসিও সুজুকির হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয় স্টুডিও জিবলি। সেই থেকে আলোচিত সব অ্যানিমেশন সিনেমা বানিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী দর্শকদের ভালোবাসা তো পেয়েছেই; অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ পেয়েছে অনেক পুরস্কার ও স্বীকৃতি।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া (২০১৩)
বাঁশের গুঁড়ির ভেতর ক্ষুদ্রাকৃতির জলপরী খুঁজে পায় এক কৃষক দম্পতি। তাদের কাছে বড় হতে থাকে সে। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করতে চায় অনেকে। তবে তাকে বিয়ে করতে হলে দিতে হবে ভালোবাসার প্রমাণ। এমন অনেক কাজ দেওয়া হয় তাদের, যা করা প্রায় অসম্ভব। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইসাও তাকাহাতা।
অনলি ইয়েসটারডে (১৯৯১)
শহুরে জীবনে ক্লান্ত ২৭ বছর বয়সী তাইকো ওকাজিমা। শহুরে পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে সে বেড়াতে যায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে, গ্রামে। সেখানে গিয়ে তার চোখে ভাসতে থাকে শৈশবের মধুর সব স্মৃতি। এ সিনেমাটিরও পরিচালক ইসাও তাকাহাতা।
কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস (১৯৮৯)
তের বছর বয়সী কিকি তার বিড়ালকে নিয়ে সমুদ্রতীরবর্তী একটি শহরে চলে যায়। উড়ন্ত কুরিয়ার সার্ভিস চালু করে সেখানে সে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এক সময় সে জাদুকরী ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সে ক্ষমতা ফিরে পেতে তাকে আত্মসন্দেহ কাটিয়ে উঠতে হবে। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস (১৯৮৮)
দুই ভাইবোনের লড়াইয়ের গল্প। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। হামলায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। মাকে হারায় তারা। এ পরিস্থিতিতে ছোট বোনকে রক্ষার দায়িত্ব নেয় বড় ভাই। ইসাও তাকাহাতা বানিয়েছেন সিনেমাটি।
স্প্রিটেড অ্যাওয়ে (২০০১)
মা-বাবার সঙ্গে জাপানের এক গ্রামে বেড়াতে যায় শিশু চিহিরো। ভুল করে এক জঙ্গলে ঢুকে পড়ে তারা। সেখানে একটি পার্ক। নানা রকম খাবারের স্টল সাজানো সেখানে। সেই খাবার খেয়ে চিহিরোর মা-বাবা শুকরে পরিণত হয়। তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে থাকে চিহিরো। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন (২০২৩)
যুদ্ধে মাকে হারায় তরুণ মোহিতো। নতুনভাবে জীবন শুরুর জন্য গ্রামে তার পারিবারিক সম্পত্তিতে যায়। সেখানে একজন জানায়, তার মা এখনো বেঁচে আছে। তার কথা বিশ্বাস করে এক পরিত্যক্ত টাওয়ারে প্রবেশ করে মোহিতো, যা তাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। হায়াও মিয়াজাকি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি (২০১০)
ছোট অ্যারিটি তার মা-বাবার সঙ্গে থাকে এক বাড়ির গোপন কক্ষে। ওই বাড়ির মালিকও এটা জানে না। মাঝে মাঝে খাবার সংগ্রহের জন্য বের হয়। ওই বাড়ির ছেলে শনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব তৈরি হয়, কিন্তু এই সম্পর্ক অ্যারিটির পরিবারের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি ও গ্যারি রাইডস্ট্রম বানিয়েছেন সিনেমাটি।
প্রিন্সেস মনোনোকে (১৯৯৭)
বীর যোদ্ধা আশিতাকা তার গ্রামকে বাঁচাতে গিয়ে অভিশাপের শিকার হয়। অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে সে। একপর্যায়ে যুদ্ধরত দুটি বংশের সঙ্গে সেও জড়িয়ে পড়ে। সিনেমাটির পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
মাই নেইবর টোটোরো (১৯৮৮)
দুই বোন সাতসু ও মেই। বাবার সঙ্গে থাকে। হাসপাতালে তাদের মা অসুস্থ মা। মায়ের সেরে ওঠার অপেক্ষায় তারা। বাড়ির আশপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কিছু অদ্ভুত প্রাণীর। এ সিনেমাটিরও পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার (২০১৪)
পালক মা-বাবার জোরাজুরিতে গ্রামে বাস করতে বাধ্য হয় দুর্দশাগ্রস্ত এক মেয়ে। সেখানে মার্নি নামের এক রহস্যময় মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। মার্নির সাহায্যে সে খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
মন মজেছে স্টুডিও জিবলিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় প্রত্যেকের টাইমলাইনে স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি করা ছবি। তারকারাও গা ভাসিয়েছেন এই ট্রেন্ডে। পুরোনো সিনেমার আলোচিত দৃশ্য জিবলি স্টাইলে বানিয়ে পোস্ট করছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ঐতিহাসিক ঘটনাও নতুন করে সামনে এসেছে এই ট্রেন্ডের কল্যাণে।
স্টুডিও জিবলি মূলত জাপানের একটি অ্যানিমেশন স্টুডিও। উচ্চমানের অ্যানিমেটেড সিনেমা তৈরি করে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৮৫ সালে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোসিও সুজুকির হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয় স্টুডিও জিবলি। সেই থেকে আলোচিত সব অ্যানিমেশন সিনেমা বানিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী দর্শকদের ভালোবাসা তো পেয়েছেই; অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ পেয়েছে অনেক পুরস্কার ও স্বীকৃতি।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া (২০১৩)
বাঁশের গুঁড়ির ভেতর ক্ষুদ্রাকৃতির জলপরী খুঁজে পায় এক কৃষক দম্পতি। তাদের কাছে বড় হতে থাকে সে। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করতে চায় অনেকে। তবে তাকে বিয়ে করতে হলে দিতে হবে ভালোবাসার প্রমাণ। এমন অনেক কাজ দেওয়া হয় তাদের, যা করা প্রায় অসম্ভব। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইসাও তাকাহাতা।
অনলি ইয়েসটারডে (১৯৯১)
শহুরে জীবনে ক্লান্ত ২৭ বছর বয়সী তাইকো ওকাজিমা। শহুরে পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে সে বেড়াতে যায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে, গ্রামে। সেখানে গিয়ে তার চোখে ভাসতে থাকে শৈশবের মধুর সব স্মৃতি। এ সিনেমাটিরও পরিচালক ইসাও তাকাহাতা।
কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস (১৯৮৯)
তের বছর বয়সী কিকি তার বিড়ালকে নিয়ে সমুদ্রতীরবর্তী একটি শহরে চলে যায়। উড়ন্ত কুরিয়ার সার্ভিস চালু করে সেখানে সে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এক সময় সে জাদুকরী ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সে ক্ষমতা ফিরে পেতে তাকে আত্মসন্দেহ কাটিয়ে উঠতে হবে। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস (১৯৮৮)
দুই ভাইবোনের লড়াইয়ের গল্প। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। হামলায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। মাকে হারায় তারা। এ পরিস্থিতিতে ছোট বোনকে রক্ষার দায়িত্ব নেয় বড় ভাই। ইসাও তাকাহাতা বানিয়েছেন সিনেমাটি।
স্প্রিটেড অ্যাওয়ে (২০০১)
মা-বাবার সঙ্গে জাপানের এক গ্রামে বেড়াতে যায় শিশু চিহিরো। ভুল করে এক জঙ্গলে ঢুকে পড়ে তারা। সেখানে একটি পার্ক। নানা রকম খাবারের স্টল সাজানো সেখানে। সেই খাবার খেয়ে চিহিরোর মা-বাবা শুকরে পরিণত হয়। তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে থাকে চিহিরো। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন (২০২৩)
যুদ্ধে মাকে হারায় তরুণ মোহিতো। নতুনভাবে জীবন শুরুর জন্য গ্রামে তার পারিবারিক সম্পত্তিতে যায়। সেখানে একজন জানায়, তার মা এখনো বেঁচে আছে। তার কথা বিশ্বাস করে এক পরিত্যক্ত টাওয়ারে প্রবেশ করে মোহিতো, যা তাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। হায়াও মিয়াজাকি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি (২০১০)
ছোট অ্যারিটি তার মা-বাবার সঙ্গে থাকে এক বাড়ির গোপন কক্ষে। ওই বাড়ির মালিকও এটা জানে না। মাঝে মাঝে খাবার সংগ্রহের জন্য বের হয়। ওই বাড়ির ছেলে শনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব তৈরি হয়, কিন্তু এই সম্পর্ক অ্যারিটির পরিবারের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি ও গ্যারি রাইডস্ট্রম বানিয়েছেন সিনেমাটি।
প্রিন্সেস মনোনোকে (১৯৯৭)
বীর যোদ্ধা আশিতাকা তার গ্রামকে বাঁচাতে গিয়ে অভিশাপের শিকার হয়। অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে সে। একপর্যায়ে যুদ্ধরত দুটি বংশের সঙ্গে সেও জড়িয়ে পড়ে। সিনেমাটির পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
মাই নেইবর টোটোরো (১৯৮৮)
দুই বোন সাতসু ও মেই। বাবার সঙ্গে থাকে। হাসপাতালে তাদের মা অসুস্থ মা। মায়ের সেরে ওঠার অপেক্ষায় তারা। বাড়ির আশপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কিছু অদ্ভুত প্রাণীর। এ সিনেমাটিরও পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার (২০১৪)
পালক মা-বাবার জোরাজুরিতে গ্রামে বাস করতে বাধ্য হয় দুর্দশাগ্রস্ত এক মেয়ে। সেখানে মার্নি নামের এক রহস্যময় মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। মার্নির সাহায্যে সে খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৩১ মিনিট আগেবিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
১ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতি সপ্তাহে স্টুডিও ইয়েলো সামথিং লিমিটেড আয়োজন করছে সৃজনশীল আড্ডা ‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’। এই অনুষ্ঠানে শিল্পী, চিন্তক ও স্বপ্নবাজেরা নিজেদের সৃজনশীল যাত্রা ও ভাবনা ভাগ করে নেন। এই সিজনের নবম পর্বে থাকছেন সংগীতশিল্পী সুনিধি নায়েক। গুলশানের নিকেতনে স্টুডিও ইয়েলো সামথিংয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টায়।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আড্ডায় থাকবে সংগীত, গল্প ও অনুপ্রেরণার এক সুন্দর মেলবন্ধন—যা মনে করিয়ে দেবে, শিল্পই হতে পারে ভারসাম্য ও মননশীলতার পথ।
সুনিধি নায়েক এই সেশনে বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
সুনিধি নায়েক বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে আমি সংগীতের সঙ্গে জড়িত। বছরের পর বছর আমি বিভিন্ন ধারা অন্বেষণ করেছি। বিভিন্ন ধরনের ফিউশন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। ভবিষ্যতে, আমি আমাদের শেকড়ের গানের সঙ্গে বিভিন্ন ঘরানার মিশ্রণে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে চাই। অনেক বছর রবীন্দ্রসংগীত এবং শাস্ত্রীয় সংগীত শিখেছি। সংগীতে ২৭ বছরের এই দীর্ঘ যাত্রার কথাই এই অনুষ্ঠানে বলব।’
সবশেষ গত জুনে প্রকাশ পেয়েছিল সুনিধি নায়েকের ‘পালাবে কোথায়’ গানটি। লিখেছেন ও সুর করেছেন সুনিধি নায়েকের স্বামী সংগীতশিল্পী ও সুরকার শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন সাজিদ সরকার ও সুনিধি নায়েক।
পালাবে কোথায় গানের মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন আদনান আল রাজীব। ভিডিওতে সুনিধি নায়েকের সঙ্গে দেখা গেছে শরিফুল রাজকে।
প্রতি সপ্তাহে স্টুডিও ইয়েলো সামথিং লিমিটেড আয়োজন করছে সৃজনশীল আড্ডা ‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’। এই অনুষ্ঠানে শিল্পী, চিন্তক ও স্বপ্নবাজেরা নিজেদের সৃজনশীল যাত্রা ও ভাবনা ভাগ করে নেন। এই সিজনের নবম পর্বে থাকছেন সংগীতশিল্পী সুনিধি নায়েক। গুলশানের নিকেতনে স্টুডিও ইয়েলো সামথিংয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টায়।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আড্ডায় থাকবে সংগীত, গল্প ও অনুপ্রেরণার এক সুন্দর মেলবন্ধন—যা মনে করিয়ে দেবে, শিল্পই হতে পারে ভারসাম্য ও মননশীলতার পথ।
সুনিধি নায়েক এই সেশনে বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
সুনিধি নায়েক বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে আমি সংগীতের সঙ্গে জড়িত। বছরের পর বছর আমি বিভিন্ন ধারা অন্বেষণ করেছি। বিভিন্ন ধরনের ফিউশন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। ভবিষ্যতে, আমি আমাদের শেকড়ের গানের সঙ্গে বিভিন্ন ঘরানার মিশ্রণে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে চাই। অনেক বছর রবীন্দ্রসংগীত এবং শাস্ত্রীয় সংগীত শিখেছি। সংগীতে ২৭ বছরের এই দীর্ঘ যাত্রার কথাই এই অনুষ্ঠানে বলব।’
সবশেষ গত জুনে প্রকাশ পেয়েছিল সুনিধি নায়েকের ‘পালাবে কোথায়’ গানটি। লিখেছেন ও সুর করেছেন সুনিধি নায়েকের স্বামী সংগীতশিল্পী ও সুরকার শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন সাজিদ সরকার ও সুনিধি নায়েক।
পালাবে কোথায় গানের মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন আদনান আল রাজীব। ভিডিওতে সুনিধি নায়েকের সঙ্গে দেখা গেছে শরিফুল রাজকে।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
০১ এপ্রিল ২০২৫বিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
১ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর ভেঙে গিয়েছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসার। রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদের দেড় বছর পর রকিব সরকারকে জড়িয়ে আবার আলোচনায় মাহি।
বিয়ের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় রকিব সরকারের সঙ্গে নিয়মিত ছবি পোস্ট করতেন মাহি। তবে বিচ্ছেদের পর আর কোনো ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি। ফেসবুকে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে মাহি সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাশা আল্লাহ।’ এর ঠিক এক ঘণ্টা আগে রকিব সরকারও একই ছবি পোস্ট করেন।
মাহি ও রকিবের কাছাকাছি সময় ছবি পোস্ট করা রহস্যের জন্ম দিয়েছে। তবে কি দুজনের সম্পর্কের বরফ গলেছে? নতুন করে কি জোড়া লাগছে এই তারকা দম্পতির সংসার? নেটিজেনদের মধ্যে চলছে এ নিয়ে আলোচনা।
মাহি ও রকিবের পোস্টের পর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। আবার কেউ বলছেন, তাঁরা আসলে পুরোপুরি আলাদা হননি, সম্পর্কের কিছুটা অবনতি ঘটেছিল। তবে এ নিয়ে এখনো আর কোনো কথা বলেননি মাহি ও রকিব।
গত বছর ভেঙে গিয়েছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসার। রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদের দেড় বছর পর রকিব সরকারকে জড়িয়ে আবার আলোচনায় মাহি।
বিয়ের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় রকিব সরকারের সঙ্গে নিয়মিত ছবি পোস্ট করতেন মাহি। তবে বিচ্ছেদের পর আর কোনো ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি। ফেসবুকে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে মাহি সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাশা আল্লাহ।’ এর ঠিক এক ঘণ্টা আগে রকিব সরকারও একই ছবি পোস্ট করেন।
মাহি ও রকিবের কাছাকাছি সময় ছবি পোস্ট করা রহস্যের জন্ম দিয়েছে। তবে কি দুজনের সম্পর্কের বরফ গলেছে? নতুন করে কি জোড়া লাগছে এই তারকা দম্পতির সংসার? নেটিজেনদের মধ্যে চলছে এ নিয়ে আলোচনা।
মাহি ও রকিবের পোস্টের পর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। আবার কেউ বলছেন, তাঁরা আসলে পুরোপুরি আলাদা হননি, সম্পর্কের কিছুটা অবনতি ঘটেছিল। তবে এ নিয়ে এখনো আর কোনো কথা বলেননি মাহি ও রকিব।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
০১ এপ্রিল ২০২৫‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৩১ মিনিট আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
০১ এপ্রিল ২০২৫‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৩১ মিনিট আগেবিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
১ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান। নিজের প্রতিটি গানে ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেন তিনি। এবার নতুন গান নিয়ে এলেন সুজান আফজাল। যথারীতি এই গানের সংগীতায়োজনেও থাকছে ভিন্নতা। তবে, এবার সুজান চমক দিয়েছেন গানের ভিডিওতে। পুরো ভিডিওটি বানিয়েছেন এআই দিয়ে।
সারা বিশ্বে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে প্রথমবারের মতো সুজান উপহার দিলেন সম্পূর্ণ এআই জেনারেটেড সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও। যেখানে শিল্পীদের চেহারায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না এনে তৈরি হয়েছে পুরো ভিডিও।
সুজানের গাওয়া নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঝুম রাত’। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন সুজান। সংগীত পরিচালনা করেছেন নমন। সুজান নিজেই তৈরি করেছেন গানের পুরো ভিডিও। ১২ অক্টোবর গানটি ইউটিউবসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। ইতিমধ্যেই শ্রোতামহলে প্রশংসা কুড়াচ্ছে নিঝুম রাত।
এ প্রসঙ্গে কণ্ঠশিল্পী সুজান আফজাল বলেন, ‘সম্পূর্ণ এআই দিয়ে নিখুঁতভাবে গানের ভিডিওটি তৈরি হয়েছে। সব চিত্রায়ণ একদমই রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজ দিয়ে এডিটিং হয়েছে। এমন রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজভিত্তিক সিনেম্যাটিক ভিডিও দিয়ে বাংলাদেশে এআইভিত্তিক মিউজিক ভিডিওর আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা হলো। আমরাই প্রথম এমন মিউজিক ভিডিও তৈরি করেছি। আশা করছি, দর্শকদের পছন্দ হবে।’
সংগীত পরিচালক নমন বলেন, ‘নিঝুম রাত গানটি মেলোডি ঘরানার। গানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এমন সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও বানানো হয়েছে। এআইভিত্তিক এমন মেইনস্ট্রিম ভিডিও সম্পাদন করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জটাই জয় করার চেষ্টা করেছেন সুজান। আশা করি, সব শ্রোতার কাছে গানটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।’
ভিডিওটির গ্রাফিকস, কালার গ্রেডিং, এডিটিংসহ সব কাজই করেছেন সুজান আফজাল। গানে গিটার বাজিয়েছেন শামসুজ্জামান জামান। মিউজিক কম্পোজিশন, মিক্সিং ও মাস্টারিং করেছেন নমন।
২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান। নিজের প্রতিটি গানে ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেন তিনি। এবার নতুন গান নিয়ে এলেন সুজান আফজাল। যথারীতি এই গানের সংগীতায়োজনেও থাকছে ভিন্নতা। তবে, এবার সুজান চমক দিয়েছেন গানের ভিডিওতে। পুরো ভিডিওটি বানিয়েছেন এআই দিয়ে।
সারা বিশ্বে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে প্রথমবারের মতো সুজান উপহার দিলেন সম্পূর্ণ এআই জেনারেটেড সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও। যেখানে শিল্পীদের চেহারায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না এনে তৈরি হয়েছে পুরো ভিডিও।
সুজানের গাওয়া নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঝুম রাত’। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন সুজান। সংগীত পরিচালনা করেছেন নমন। সুজান নিজেই তৈরি করেছেন গানের পুরো ভিডিও। ১২ অক্টোবর গানটি ইউটিউবসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। ইতিমধ্যেই শ্রোতামহলে প্রশংসা কুড়াচ্ছে নিঝুম রাত।
এ প্রসঙ্গে কণ্ঠশিল্পী সুজান আফজাল বলেন, ‘সম্পূর্ণ এআই দিয়ে নিখুঁতভাবে গানের ভিডিওটি তৈরি হয়েছে। সব চিত্রায়ণ একদমই রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজ দিয়ে এডিটিং হয়েছে। এমন রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজভিত্তিক সিনেম্যাটিক ভিডিও দিয়ে বাংলাদেশে এআইভিত্তিক মিউজিক ভিডিওর আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা হলো। আমরাই প্রথম এমন মিউজিক ভিডিও তৈরি করেছি। আশা করছি, দর্শকদের পছন্দ হবে।’
সংগীত পরিচালক নমন বলেন, ‘নিঝুম রাত গানটি মেলোডি ঘরানার। গানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এমন সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও বানানো হয়েছে। এআইভিত্তিক এমন মেইনস্ট্রিম ভিডিও সম্পাদন করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জটাই জয় করার চেষ্টা করেছেন সুজান। আশা করি, সব শ্রোতার কাছে গানটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।’
ভিডিওটির গ্রাফিকস, কালার গ্রেডিং, এডিটিংসহ সব কাজই করেছেন সুজান আফজাল। গানে গিটার বাজিয়েছেন শামসুজ্জামান জামান। মিউজিক কম্পোজিশন, মিক্সিং ও মাস্টারিং করেছেন নমন।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
০১ এপ্রিল ২০২৫‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৩১ মিনিট আগেবিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
১ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে