বিনোদন প্রতিবেদক
দেশে এখন প্রচুর ওয়েব সিরিজ বা ওয়েব কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। এই মাধ্যমে কাজ করার ইচ্ছে আছে?
মিশা: আমি প্রযুক্তিকে বিশ্বাস করি, আমি একজন আধুনিক মানুষ। ওটিটি প্ল্যাটফর্মকে সালমান খান মেনে নিয়েছেন, যাঁর পারিশ্রমিক দেড় শ কোটি টাকা। তিনি তাঁর সিনেমা ওটিটিতে রিলিজ দিয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মাধ্যমকে গুরুত্ব দিতেই হবে।
বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
মিশা: বাংলাদেশে আমাদের কোনো কিছু স্কুলিং করে হয় না, সব বিক্ষিপ্তভাবে হয়। যেমন ডিজিটাল মাধ্যমটি সিনেমায় আসার পর, সিনেমাটা খারাপ হয়ে গেল। এর অনেক কারণ, ডিজিটাল ফরম্যাটটা আমরা অ্যাডাপটেশন করিনি, আমাদের বাচ্চাদের শেখানো হয়নি, যাঁরা বানাবেন তাঁদের শেখানোর ব্যাপারে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। প্রযুক্তির কারণে দর্শকদের রুচি পরিবর্তন হয়ে গেছে। দর্শককে আমরা সম্মান করিনি, আমাদের কোনো গবেষণাগোষ্ঠী নেই। তাই যে প্রযুক্তিই আসুক, বিষয়টা নিয়ে আমাদের হোমওয়ার্ক করা উচিত।
ওয়েব কনটেন্টের কারণে কি সিনেমার বাজেট কমছে?
মিশা: দেশে ২০-৪০ লাখ টাকা বাজেটের সিনেমা তৈরি হচ্ছে, যা আসলে আমাদের অবনতির দিকেই ঠেলে দিচ্ছে। এই টাকায় ভালো গল্প দাঁড়ানো কঠিন। এটা সত্যি গল্পের কোনো বাজেট নির্দিষ্ট থাকা উচিত নয়। যত বাজেট কমবে তত, আমরা পিছিয়ে পড়ব।
প্রযুক্তির কারণে দর্শকদের রুচি পরিবর্তন হয়ে গেছে। দর্শককে আমরা সম্মান করিনি, আমাদের কোনো গবেষণাগোষ্ঠী নেই। তাই যে প্রযুক্তিই আসুক, বিষয়টা নিয়ে আমাদের হোমওয়ার্ক করা উচিত।
মিশা সওদাগর, খল–অভিনেতা
অনেকেই বলছেন আপনি নাকি যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হচ্ছেন, সিনেমা ছেড়ে দিচ্ছেন?
মিশা: আমি ফ্লাই করলেই ইউটিউব গরম। অনেকে বলেন আমি ধার্মিক হয়ে গেছি, সিনেমা ছেড়ে দিয়েছি। একবার তো শাবানা আপা লিংক পাঠিয়েছিলেন। তিনি তো অবাক, আমাকে বললেন, কী ব্যাপার মিশা? আমি পরে তাঁকে সব বুঝিয়ে বললাম। আমি কোনোদিনই বাইরে স্থায়ীভাবে থাকব না। আমেরিকার গ্রিন কার্ড আছে আমাদের কাছে। আমার ছেলে সেখানে লেখাপড়া করে। ছেলের সঙ্গে দেখা করতে যাই। এ ছাড়া গ্রিন কার্ডটাও মেইনটেইন করার ব্যাপার আছে। সে জন্য যেতে হয়।
বর্তমানে দেশে কী নিয়ে ব্যস্ত আছেন?
মিশা: এখন ব্যস্ত আছি ‘প্রেম প্রীতির বন্ধন’ সিনেমার শুটিংয়ে। এ ছাড়া চুক্তিবদ্ধ হয়েছি ‘রিভেঞ্জ’ নামের একটি সিনেমায়। সম্প্রতি ডাবিং শেষ করেছি ‘শান’ ও ‘আগুন’ সিনেমার। আরও কিছু সিনেমায় কাজের ব্যাপারে কথা চলছে।
দেশে এখন প্রচুর ওয়েব সিরিজ বা ওয়েব কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। এই মাধ্যমে কাজ করার ইচ্ছে আছে?
মিশা: আমি প্রযুক্তিকে বিশ্বাস করি, আমি একজন আধুনিক মানুষ। ওটিটি প্ল্যাটফর্মকে সালমান খান মেনে নিয়েছেন, যাঁর পারিশ্রমিক দেড় শ কোটি টাকা। তিনি তাঁর সিনেমা ওটিটিতে রিলিজ দিয়েছেন। সব মিলিয়ে এই মাধ্যমকে গুরুত্ব দিতেই হবে।
বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা কেমন দেখছেন?
মিশা: বাংলাদেশে আমাদের কোনো কিছু স্কুলিং করে হয় না, সব বিক্ষিপ্তভাবে হয়। যেমন ডিজিটাল মাধ্যমটি সিনেমায় আসার পর, সিনেমাটা খারাপ হয়ে গেল। এর অনেক কারণ, ডিজিটাল ফরম্যাটটা আমরা অ্যাডাপটেশন করিনি, আমাদের বাচ্চাদের শেখানো হয়নি, যাঁরা বানাবেন তাঁদের শেখানোর ব্যাপারে সরকারি বা বেসরকারিভাবে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। প্রযুক্তির কারণে দর্শকদের রুচি পরিবর্তন হয়ে গেছে। দর্শককে আমরা সম্মান করিনি, আমাদের কোনো গবেষণাগোষ্ঠী নেই। তাই যে প্রযুক্তিই আসুক, বিষয়টা নিয়ে আমাদের হোমওয়ার্ক করা উচিত।
ওয়েব কনটেন্টের কারণে কি সিনেমার বাজেট কমছে?
মিশা: দেশে ২০-৪০ লাখ টাকা বাজেটের সিনেমা তৈরি হচ্ছে, যা আসলে আমাদের অবনতির দিকেই ঠেলে দিচ্ছে। এই টাকায় ভালো গল্প দাঁড়ানো কঠিন। এটা সত্যি গল্পের কোনো বাজেট নির্দিষ্ট থাকা উচিত নয়। যত বাজেট কমবে তত, আমরা পিছিয়ে পড়ব।
প্রযুক্তির কারণে দর্শকদের রুচি পরিবর্তন হয়ে গেছে। দর্শককে আমরা সম্মান করিনি, আমাদের কোনো গবেষণাগোষ্ঠী নেই। তাই যে প্রযুক্তিই আসুক, বিষয়টা নিয়ে আমাদের হোমওয়ার্ক করা উচিত।
মিশা সওদাগর, খল–অভিনেতা
অনেকেই বলছেন আপনি নাকি যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হচ্ছেন, সিনেমা ছেড়ে দিচ্ছেন?
মিশা: আমি ফ্লাই করলেই ইউটিউব গরম। অনেকে বলেন আমি ধার্মিক হয়ে গেছি, সিনেমা ছেড়ে দিয়েছি। একবার তো শাবানা আপা লিংক পাঠিয়েছিলেন। তিনি তো অবাক, আমাকে বললেন, কী ব্যাপার মিশা? আমি পরে তাঁকে সব বুঝিয়ে বললাম। আমি কোনোদিনই বাইরে স্থায়ীভাবে থাকব না। আমেরিকার গ্রিন কার্ড আছে আমাদের কাছে। আমার ছেলে সেখানে লেখাপড়া করে। ছেলের সঙ্গে দেখা করতে যাই। এ ছাড়া গ্রিন কার্ডটাও মেইনটেইন করার ব্যাপার আছে। সে জন্য যেতে হয়।
বর্তমানে দেশে কী নিয়ে ব্যস্ত আছেন?
মিশা: এখন ব্যস্ত আছি ‘প্রেম প্রীতির বন্ধন’ সিনেমার শুটিংয়ে। এ ছাড়া চুক্তিবদ্ধ হয়েছি ‘রিভেঞ্জ’ নামের একটি সিনেমায়। সম্প্রতি ডাবিং শেষ করেছি ‘শান’ ও ‘আগুন’ সিনেমার। আরও কিছু সিনেমায় কাজের ব্যাপারে কথা চলছে।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৫ ঘণ্টা আগে