পাবনা প্রতিনিধি
আজ শনিবার মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী। এদিন সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে স্বল্প পরিসরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পাবনায় মহানায়িকার জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। সেই অনুষ্ঠানে মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে মায়ের পৈতৃক ভিটায় আসার আকুতি জানালেন সুচিত্রা সেনের কন্যা ও ওপার বাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন।
মুনমুন সেনের কথায়, ‘আমি বাংলাদেশে অনেক বছর যাইনি। আমি একদিন যাব। তবে যেদিন যাব আমি কিন্তু পাবনাতেই যাব। আমার মায়ের কাছেই যাব। আপনারা যেমন সেখানে যান, আমিও যাব। আপনাদের সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ যে আমার মা কে এত ভালোবাসেন। এত সুন্দরভাবে তাকে মনে রেখেছেন।’
বাংলাদেশে অনেকবার আসলেও কখনো মায়ের পৈতৃক বাড়িতে আসার সুযোগ হয়নি মুনমুন সেনের। মায়ের স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি পাবনার সাংস্কৃতিককর্মীরা আন্দোলন করে উদ্ধার করার খবর আগেও জেনেছেন। কিন্তু কখনো সেই বাড়ি দেখার সুযোগ পাননি তিনি। তাই পাবনায় আসার আকুতি ঝরে পড়ল তাঁর কণ্ঠে।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় পাবনা শহরের হেমসাগর লেনে মহানায়িকার পৈতৃক বাড়িতে সুচিত্রা সেনের আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ্য ও পুষ্পমাল্য অর্পণ করে জেলা প্রশাসন ও সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদ। পরে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা।
অনুষ্ঠানে মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের মেয়ে মুনমুন সেন ও টালিউড অভিনেত্রী ও সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের শুভেচ্ছাদূত ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলেন। জেলা প্রশাসক তাঁদের পাবনায় আসার আমন্ত্রণ জানান।
এ সময় ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত বলেন, ‘এমন একটা উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আপনাদের সবাইকে শুভকামনা জানাই। কারণ, শুধু বাংলা নয়, সারা পৃথিবীতে তিনি একজন উজ্জল তারকা, তাঁর ছটা চারদিকে ছড়িয়ে আছে এবং যার উৎস পাবনা থেকে, সেই পাবনায় আজ একটা বিরাজ জায়গা তৈরি হয়েছে। এটা আমার জন্যও খুব গর্বের বিষয় যে একজন প্রথিতযশা একজন অভিনেত্রীর মান আমরা এভাবে রাখতে পারছি।’
পাবনা আসার অভিপ্রায় জানিয়ে ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘আমি অবশ্যই পাবনায় আসব। এটা আমার জন্য একটা বিরাট পাওয়া হবে যে মহানায়িকার বাড়িতে আমি যেতে পারব। সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদকে সাধুবাদ জানাই তারা এটাকে ধরে রেখেছে।’
সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরীফ আহমেদ, পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ড. নরেশ মধু, সহ-সভাপতি আখতারুজ্জামান আখতার, ফরিদুল ইসলাম খোকন, উপদেষ্টা জাফর সাদেক, সদস্য মেহের আফরোজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আজ শনিবার মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী। এদিন সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে স্বল্প পরিসরে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পাবনায় মহানায়িকার জন্মবার্ষিকী পালন করা হয়। সেই অনুষ্ঠানে মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে মায়ের পৈতৃক ভিটায় আসার আকুতি জানালেন সুচিত্রা সেনের কন্যা ও ওপার বাংলার এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন।
মুনমুন সেনের কথায়, ‘আমি বাংলাদেশে অনেক বছর যাইনি। আমি একদিন যাব। তবে যেদিন যাব আমি কিন্তু পাবনাতেই যাব। আমার মায়ের কাছেই যাব। আপনারা যেমন সেখানে যান, আমিও যাব। আপনাদের সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ যে আমার মা কে এত ভালোবাসেন। এত সুন্দরভাবে তাকে মনে রেখেছেন।’
বাংলাদেশে অনেকবার আসলেও কখনো মায়ের পৈতৃক বাড়িতে আসার সুযোগ হয়নি মুনমুন সেনের। মায়ের স্মৃতি বিজড়িত বাড়িটি পাবনার সাংস্কৃতিককর্মীরা আন্দোলন করে উদ্ধার করার খবর আগেও জেনেছেন। কিন্তু কখনো সেই বাড়ি দেখার সুযোগ পাননি তিনি। তাই পাবনায় আসার আকুতি ঝরে পড়ল তাঁর কণ্ঠে।
এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় পাবনা শহরের হেমসাগর লেনে মহানায়িকার পৈতৃক বাড়িতে সুচিত্রা সেনের আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পার্ঘ্য ও পুষ্পমাল্য অর্পণ করে জেলা প্রশাসন ও সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদ। পরে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা।
অনুষ্ঠানে মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের মেয়ে মুনমুন সেন ও টালিউড অভিনেত্রী ও সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের শুভেচ্ছাদূত ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত মোবাইল ফোনে যুক্ত হয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলেন। জেলা প্রশাসক তাঁদের পাবনায় আসার আমন্ত্রণ জানান।
এ সময় ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত বলেন, ‘এমন একটা উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আপনাদের সবাইকে শুভকামনা জানাই। কারণ, শুধু বাংলা নয়, সারা পৃথিবীতে তিনি একজন উজ্জল তারকা, তাঁর ছটা চারদিকে ছড়িয়ে আছে এবং যার উৎস পাবনা থেকে, সেই পাবনায় আজ একটা বিরাজ জায়গা তৈরি হয়েছে। এটা আমার জন্যও খুব গর্বের বিষয় যে একজন প্রথিতযশা একজন অভিনেত্রীর মান আমরা এভাবে রাখতে পারছি।’
পাবনা আসার অভিপ্রায় জানিয়ে ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘আমি অবশ্যই পাবনায় আসব। এটা আমার জন্য একটা বিরাট পাওয়া হবে যে মহানায়িকার বাড়িতে আমি যেতে পারব। সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদকে সাধুবাদ জানাই তারা এটাকে ধরে রেখেছে।’
সুচিত্রা সেন স্মৃতি সংরক্ষণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডা. রামদুলাল ভৌমিকের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরীফ আহমেদ, পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ড. নরেশ মধু, সহ-সভাপতি আখতারুজ্জামান আখতার, ফরিদুল ইসলাম খোকন, উপদেষ্টা জাফর সাদেক, সদস্য মেহের আফরোজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৩ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে