বিনোদন ডেস্ক
আশির দশকের শেষের দিকে বলিউডে আবির্ভাব চাঙ্কি পাণ্ডের। ‘পাপ কি দুনিয়া’, ‘তেজাব’, ‘খাতরো কি খিলাড়ি’, ‘ঘর কা চিরাগ’, ‘পর্দা হ্যায় পর্দা’সহ অনেক হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন। তবে নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে বড়সড় ধাক্কা খান চাঙ্কি।
ওই সময়ে বলিউডে ব্যাপক বদল ঘটতে থাকে। আমির খান, সালমান খান, শাহরুখ খান রোমান্টিক হিরো হয়ে একের পর এক সাফল্য পেতে শুরু করেন। অন্যদিকে, অক্ষয় কুমার, সুনীল শেঠি, অজয় দেবগন প্রত্যেকে অ্যাকশন হিরো হিসেবে জনপ্রিয়তা পান। এছাড়া, সানি দেওল ও গোবিন্দ তো ছিলেনই। এত নায়কের ভিড়ে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন চাঙ্কি।
একক নায়ক হিসেবে কোনো সিনেমা তো পাচ্ছিলেনই না। বরং, চাঙ্কি যে সব মাল্টি হিরোনির্ভর সিনেমা করতেন, সেগুলোও কমে আসতে থাকে। অবস্থা এমন পর্যায়ে যায় যে, তাঁর কাছে সিনেমার অফার আসাই বন্ধ হয়ে যায়। যে একটা দুটো আসত, তা-ও নায়কের ভাই কিংবা খুবই অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। বাধ্য হয়ে বিকল্প চিন্তা করতে থাকেন চাঙ্কি পাণ্ডে। নব্বইয়ের দশকের শেষভাগে চলে আসেন বাংলাদেশে।
সম্প্রতি মেয়ে অনন্যা পাণ্ডেকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন চাঙ্কি। উই আর যুবা নামের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছে ৪০ মিনিটের ওই আলাপচারিতা। মেয়ের সঙ্গে ক্যারিয়ারের নানা অধ্যায় নিয়ে আলোচনা করেছেন চাঙ্কি। একপর্যায়ে উঠে আসে বাংলাদেশে থাকাকালীন চাঙ্কির জীবনসংগ্রামের কথা।
চাঙ্কি পাণ্ডে বলেন, ‘জীবনটা মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো। যখনই গান থেমে যাবে, তোমাকে যে কোনো চেয়ারে যেতে হবে। আমি অনেক ব্লকবাস্টার সিনেমা করেছি। ‘‘আঁখে’’ সিনেমা, যেটা আইকনিক হিট বলা যায়, এরপর আমার হাতে কোনো কাজ ছিল না। এ সিনেমার পর একটাই অফার পেয়েছিলাম, ‘‘তিসরা কৌন’’। এরপর আমি বাংলাদেশে চলে যাই। সেখানে কয়েকটি সিনেমা করি। সৌভাগ্যবশত, সেগুলো জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তী ৪-৫ বছর বাংলাদেশ ছিল আমার বাড়িঘর।’
১৯৯৭ সালে মুক্তি পায় চাঙ্কি অভিনীত বাংলা সিনেমা ‘স্বামী কেন আসামী’। এতে চাঙ্কি ছাড়াও ছিলেন জসীম, শাবানা, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, মিশা সওদাগর প্রমুখ। পরের বছর মুক্তি পায় চাঙ্কির আরেকটি বাংলা সিনেমা ‘মেয়েরাও মানুষ’। এরপর ‘ফুল আর পাথর’, ‘প্রেম করেছি বেশ করেছি’সহ কয়েকটি সিনেমায় দেখা যায় চাঙ্কিকে।
সিনেমায় অভিনয় ছাড়াও বাংলাদেশে নানামাত্রিক কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন চাঙ্কি পাণ্ডে। তিনি বলেন, ‘কাজ করা ছাড়া ওই সময় আমার কোনো উপায় ছিল না। বাংলাদেশে আমি একটা ইভেন্টস কোম্পানি শুরু করেছিলাম। বিভিন্ন ইভেন্টস করতাম এ কোম্পানি থেকে। এছাড়া, জমি কেনাবেচার কাজও করতাম। বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ কাজ করতাম। নিজের ইগো সরিয়ে রেখে কাজ করে গেছি। কারণ আমি জানতাম, যেভাবেই হোক আমাকে টিকে থাকতে হবে।’
আশির দশকের শেষের দিকে বলিউডে আবির্ভাব চাঙ্কি পাণ্ডের। ‘পাপ কি দুনিয়া’, ‘তেজাব’, ‘খাতরো কি খিলাড়ি’, ‘ঘর কা চিরাগ’, ‘পর্দা হ্যায় পর্দা’সহ অনেক হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন। তবে নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে বড়সড় ধাক্কা খান চাঙ্কি।
ওই সময়ে বলিউডে ব্যাপক বদল ঘটতে থাকে। আমির খান, সালমান খান, শাহরুখ খান রোমান্টিক হিরো হয়ে একের পর এক সাফল্য পেতে শুরু করেন। অন্যদিকে, অক্ষয় কুমার, সুনীল শেঠি, অজয় দেবগন প্রত্যেকে অ্যাকশন হিরো হিসেবে জনপ্রিয়তা পান। এছাড়া, সানি দেওল ও গোবিন্দ তো ছিলেনই। এত নায়কের ভিড়ে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়েন চাঙ্কি।
একক নায়ক হিসেবে কোনো সিনেমা তো পাচ্ছিলেনই না। বরং, চাঙ্কি যে সব মাল্টি হিরোনির্ভর সিনেমা করতেন, সেগুলোও কমে আসতে থাকে। অবস্থা এমন পর্যায়ে যায় যে, তাঁর কাছে সিনেমার অফার আসাই বন্ধ হয়ে যায়। যে একটা দুটো আসত, তা-ও নায়কের ভাই কিংবা খুবই অগুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। বাধ্য হয়ে বিকল্প চিন্তা করতে থাকেন চাঙ্কি পাণ্ডে। নব্বইয়ের দশকের শেষভাগে চলে আসেন বাংলাদেশে।
সম্প্রতি মেয়ে অনন্যা পাণ্ডেকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন চাঙ্কি। উই আর যুবা নামের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছে ৪০ মিনিটের ওই আলাপচারিতা। মেয়ের সঙ্গে ক্যারিয়ারের নানা অধ্যায় নিয়ে আলোচনা করেছেন চাঙ্কি। একপর্যায়ে উঠে আসে বাংলাদেশে থাকাকালীন চাঙ্কির জীবনসংগ্রামের কথা।
চাঙ্কি পাণ্ডে বলেন, ‘জীবনটা মিউজিক্যাল চেয়ারের মতো। যখনই গান থেমে যাবে, তোমাকে যে কোনো চেয়ারে যেতে হবে। আমি অনেক ব্লকবাস্টার সিনেমা করেছি। ‘‘আঁখে’’ সিনেমা, যেটা আইকনিক হিট বলা যায়, এরপর আমার হাতে কোনো কাজ ছিল না। এ সিনেমার পর একটাই অফার পেয়েছিলাম, ‘‘তিসরা কৌন’’। এরপর আমি বাংলাদেশে চলে যাই। সেখানে কয়েকটি সিনেমা করি। সৌভাগ্যবশত, সেগুলো জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তী ৪-৫ বছর বাংলাদেশ ছিল আমার বাড়িঘর।’
১৯৯৭ সালে মুক্তি পায় চাঙ্কি অভিনীত বাংলা সিনেমা ‘স্বামী কেন আসামী’। এতে চাঙ্কি ছাড়াও ছিলেন জসীম, শাবানা, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, মিশা সওদাগর প্রমুখ। পরের বছর মুক্তি পায় চাঙ্কির আরেকটি বাংলা সিনেমা ‘মেয়েরাও মানুষ’। এরপর ‘ফুল আর পাথর’, ‘প্রেম করেছি বেশ করেছি’সহ কয়েকটি সিনেমায় দেখা যায় চাঙ্কিকে।
সিনেমায় অভিনয় ছাড়াও বাংলাদেশে নানামাত্রিক কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলেন চাঙ্কি পাণ্ডে। তিনি বলেন, ‘কাজ করা ছাড়া ওই সময় আমার কোনো উপায় ছিল না। বাংলাদেশে আমি একটা ইভেন্টস কোম্পানি শুরু করেছিলাম। বিভিন্ন ইভেন্টস করতাম এ কোম্পানি থেকে। এছাড়া, জমি কেনাবেচার কাজও করতাম। বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ কাজ করতাম। নিজের ইগো সরিয়ে রেখে কাজ করে গেছি। কারণ আমি জানতাম, যেভাবেই হোক আমাকে টিকে থাকতে হবে।’
‘মেলোডি আনলিশড’ শিরোনামের কনসার্টে গান শোনাতে গত মাসে ঢাকায় এসেছিলেন পাকিস্তানের শিল্পী মুস্তাফা জাহিদ। তবে কনসার্ট শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে হঠাৎ করে ফেসবুকে একটি পোস্ট শেয়ার করে নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে কনসার্ট স্থগিতের ঘোষণা দেয় আয়োজক প্রতিষ্ঠান মেলোডি অ্যান্ড মাইন্ড কমিউনিকেশন। ঢাকায় এসেও গাইতে না...
৩৭ মিনিট আগেগত মাসে অনুষ্ঠিত মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয়েছে মোহাম্মদ নূরুজ্জামানের সিনেমা ‘মাস্তুল’। উৎসবে ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটির স্পেশাল মেনশন অ্যাওয়ার্ড (জুরি) জিতেছে সিনেমাটি। এবার স্পেনের এক চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল মাস্তুল।
৪১ মিনিট আগেছোটবেলা থেকে হৃতিক রোশন বেশ মেধাবী ছিলেন। তবে একটি সমস্যা তাঁকে ভুগিয়েছে অনেক। স্পষ্ট কথা বলতে পারতেন না। ছিল তোতলামির সমস্যা। অন্তর্মুখী চরিত্রের হৃতিককে আরও চুপসে দিয়েছিল সমস্যাটি। স্কুলে সারাক্ষণ হয়রানির শিকার হতে হতো হৃতিককে। বন্ধুরা তাঁকে ভ্যাঙাত, হেয় করত।
১ ঘণ্টা আগেকে-ড্রামা বা কোরিয়ান ভাষার সিরিজ জনপ্রিয় সারা বিশ্বে। বলিউড অভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারের দারুণ পছন্দ কোরিয়ান ড্রামা। বোম্বে টাইমসকে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, কোন দুই কে-ড্রামা বেশি পছন্দ তাঁর। কী দেখবেন—সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না যাঁরা, তাঁরা নজর রাখতে পারেন ভূমির ওয়াচলিস্টে।
১ ঘণ্টা আগে