ভারতীয় সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা রাজপাল যাদব। পর্দায় বরাবরই তাঁকে দেখা গেছে কৌতুকাভিনেতার চরিত্রে। হাস্যরসের কারণেই তিনি জনপ্রিয় দর্শকমহলে। পর্দায় সবাইকে তিনি যেমন হাসিয়ে রাখেন ঠিক এর বিপরীতে তাঁর জীবনে রয়েছে অসংখ্য কষ্টের স্মৃতি। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের কিছু কষ্টের দিনের স্মৃতিচারণ করেছেন তিনি।
সালটা ১৯৯১। সেই সময় প্রথম স্ত্রীকে হারান রাজপাল। পরিবারে তখন অর্থাভাব, বাড়ি থেকে দূরে অন্য শহরে গিয়ে চাকরি করতেন কাপড়ের কারখানায়। কথা ছিল, সন্তান জন্মের সময় দেখা করবেন স্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু তা আর হল না। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান তার স্ত্রী।
রাজপালের কথায়, ‘ওই বয়সে আবেগ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। এক ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। কষ্ট করে একটা চাকরি জুটিয়েছিলাম কাপড়ের কারখানায়। ভেবেছিলাম সুখের সংসার হবে। সন্তানের জন্ম দিতে স্ত্রী গিয়ে মারা গেল। এক দিন পরেই ওর সঙ্গে দেখা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়ে উঠল না। কী কপাল!’
রাজপাল আরও বলেন, ‘নিজের কাঁধে করে স্ত্রীর মৃতদেহ নিয়ে দাহ করেছি। এখনো সেই যন্ত্রণা আমাকে কুরে কুরে খায়।’
প্রথম স্ত্রী মৃত্যুর পর শুরু হল রাজপালের অভিনেতার হয়ে ওঠার লড়াই। ‘ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা’-তে পড়াশোনা। তার পর একাধিক টিভি শো-তে কাজ করেন রাজপাল। অবশেষে ২০০০ সালে বড় পর্দায় অভিষেক ‘জঙ্গল’ ছবির মাধ্যমে। অভিনেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে সময় লেগে যায় প্রায় ১৩ বছর। প্রথম ছবি মুক্তির পর ২০০১ সালে একটি ছবির শুটিং করতে গিয়ে আলাপ হয় বর্তমান স্ত্রী রাধার সঙ্গে। দুই পরিবারের সম্মতিতেই ২০০৩ সালে ফের ঘর বাঁধেন তিনি।
ভারতীয় সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা রাজপাল যাদব। পর্দায় বরাবরই তাঁকে দেখা গেছে কৌতুকাভিনেতার চরিত্রে। হাস্যরসের কারণেই তিনি জনপ্রিয় দর্শকমহলে। পর্দায় সবাইকে তিনি যেমন হাসিয়ে রাখেন ঠিক এর বিপরীতে তাঁর জীবনে রয়েছে অসংখ্য কষ্টের স্মৃতি। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের কিছু কষ্টের দিনের স্মৃতিচারণ করেছেন তিনি।
সালটা ১৯৯১। সেই সময় প্রথম স্ত্রীকে হারান রাজপাল। পরিবারে তখন অর্থাভাব, বাড়ি থেকে দূরে অন্য শহরে গিয়ে চাকরি করতেন কাপড়ের কারখানায়। কথা ছিল, সন্তান জন্মের সময় দেখা করবেন স্ত্রীর সঙ্গে। কিন্তু তা আর হল না। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান তার স্ত্রী।
রাজপালের কথায়, ‘ওই বয়সে আবেগ নিয়ন্ত্রণে থাকে না। এক ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিলাম। কষ্ট করে একটা চাকরি জুটিয়েছিলাম কাপড়ের কারখানায়। ভেবেছিলাম সুখের সংসার হবে। সন্তানের জন্ম দিতে স্ত্রী গিয়ে মারা গেল। এক দিন পরেই ওর সঙ্গে দেখা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়ে উঠল না। কী কপাল!’
রাজপাল আরও বলেন, ‘নিজের কাঁধে করে স্ত্রীর মৃতদেহ নিয়ে দাহ করেছি। এখনো সেই যন্ত্রণা আমাকে কুরে কুরে খায়।’
প্রথম স্ত্রী মৃত্যুর পর শুরু হল রাজপালের অভিনেতার হয়ে ওঠার লড়াই। ‘ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামা’-তে পড়াশোনা। তার পর একাধিক টিভি শো-তে কাজ করেন রাজপাল। অবশেষে ২০০০ সালে বড় পর্দায় অভিষেক ‘জঙ্গল’ ছবির মাধ্যমে। অভিনেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে সময় লেগে যায় প্রায় ১৩ বছর। প্রথম ছবি মুক্তির পর ২০০১ সালে একটি ছবির শুটিং করতে গিয়ে আলাপ হয় বর্তমান স্ত্রী রাধার সঙ্গে। দুই পরিবারের সম্মতিতেই ২০০৩ সালে ফের ঘর বাঁধেন তিনি।
তিনি আগে কখনোই ঢাকায় আসেননি। বান্দরবানে যেখানে ওনার বাড়ি সেখান থেকে বান্দরবান শহরে আসতেও প্রায় এক দিন লাগে। ওনার বয়স ৬০-এর বেশি। তাঁকে ঢাকায় নিয়ে এসেছিলেন তাঁর মেয়ে। তিনিও প্রথম ঢাকায় এলেন। মণিপুরি ঢোলের পুং গ্রুপটার খবর দিয়েছে আমার স্ত্রী।
১০ ঘণ্টা আগেঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর নতুন সিনেমা ‘বেলা’। বেলা দের এই বায়োপিকে ঋতুপর্ণা অভিনয় করেছেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। কে এই বেলা দে? আকাশবাণী কলকাতার বিশিষ্ট সঞ্চালিকা, নির্দেশক ও লেখিকা। হাজারো নারীর অনুপ্রেরণা তিনি। বাঙালি নারীদের স্বাধীনতা আর স্বীকৃতির জন্য যাঁরা লড়াই করেছেন, তাঁদের মধ্যে একেবারে প্রথম সারির
১০ ঘণ্টা আগেপারিবারিক সম্পর্কের ভাঙাগড়া, ভালোবাসা আর ত্যাগের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘দেয়াল’। শফিক রিয়ানের চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আনিসুর রহমান রাজীব। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ, নওবা তাহিয়া, শহীদুজ্জামান সেলিম, মনিরা মিঠু প্রমুখ। আনিসুর রহমান রাজীব বলেন, ‘গল্পটা একেবারেই আমাদের চার
১০ ঘণ্টা আগেতিন বছর পর ওয়েব সিরিজ নিয়ে ওটিটিতে ফিরছেন আফরান নিশো। অভিনয় করেছেন ভিকি জাহেদের পরিচালনায় ‘আকা’ সিরিজে। এতে নিশোর সঙ্গী হয়েছেন মাসুমা রহমান নাবিলা।
২১ ঘণ্টা আগে