আজকের পত্রিকা ডেস্ক
৭০ ও ৮০-র দশকের হিন্দি সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী লীনা চন্দভারকর। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ভক্ত-অনুরাগীদের আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। তাঁর জীবন অবশ্য কোনো সিনেমার চেয়ে কম নয়। ব্যক্তিগত জীবনে সাফল্য ও ট্র্যাজেডি— দুইয়েরই সাক্ষী তিনি।
আজ থেকে প্রায় ৭৪ বছর আগে ১৯৫০ সালের ২৯ আগস্ট কর্ণাটকের ধারওয়াদে এক কোঙ্কানি মারাঠি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন লীনা চন্দভারকর। তাঁর বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ ছিল লীনার। স্কুলজীবনেই স্কুলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নাটকে অভিনয় করতেন তিনি। সেখানেই তাঁর অভিনয়ের হাতেখড়ি।
১৯৬৮ সালে সুনীল দত্ত পরিচালিত ‘মন কা মিত’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে তাঁর। ওই ছবিতে বিনোদ খান্নার বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। এরপর একে একে বহু সফল ছবিতে অভিনয় করেন লীনা। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘হামজোলি’, ‘হনিমুন’, ‘মেহবুব কি মেহেন্দি’, ‘মনচলি’, ‘দিল কা রাজা’, ‘এক মহল হো সপনো কা’, ‘বিদাই’, ‘প্রীতম’, ‘বৈরাগ’, ‘কায়েদ’ এবং ‘ইয়ারোঁ কা ইয়ার’।
সেই সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা জিতেন্দ্র, রাজেশ খান্না এবং বিনোদ খান্নার মতো তারকাদের বিপরীতে প্রায়ই তাঁকে দেখা যেত, যা তাঁকে বড় পর্দায় এক পরিচিত মুখ করে তোলে।
অভিনয়ের পাশাপাশি লীনার ব্যক্তিগত জীবন ছিল নাটকীয়। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি গোয়ার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী দয়ানন্দ বান্দোদকরের ছেলে সিদ্ধার্থ বান্দোদকরকে বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই সিদ্ধার্থ মারা যান। এরপর ১৯৮০ সালে, ৩০ বছর বয়সে, তিনি জনপ্রিয় প্লেব্যাক সিঙ্গার কিশোর কুমারকে বিয়ে করেন।
সিনেপ্লটের এক পুরোনো সাক্ষাৎকারে লীনা জানিয়েছিলেন, বিয়ের সময় তিনি সাত মাসের গর্ভবতী ছিলেন। তাঁদের বিয়ে রেজিস্ট্রি ও হিন্দু উভয় প্রথা মেনেই সম্পন্ন হয়েছিল। ১৯৮৭ সালে যখন লীনার বয়স ৩৭, তখন কিশোর কুমার মারা যান। এভাবে দ্বিতীয়বারের মতো অল্প বয়সেই বিধবা হন তিনি।
অভিনয় থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার পর লীনা চন্দভারকরকে খুব কমই জনসমক্ষে দেখা গেছে। তবে কিশোর কুমারের স্মৃতিবিজড়িত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁকে মাঝে মাঝে দেখা যায়।
৭০ ও ৮০-র দশকের হিন্দি সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী লীনা চন্দভারকর। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ভক্ত-অনুরাগীদের আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। তাঁর জীবন অবশ্য কোনো সিনেমার চেয়ে কম নয়। ব্যক্তিগত জীবনে সাফল্য ও ট্র্যাজেডি— দুইয়েরই সাক্ষী তিনি।
আজ থেকে প্রায় ৭৪ বছর আগে ১৯৫০ সালের ২৯ আগস্ট কর্ণাটকের ধারওয়াদে এক কোঙ্কানি মারাঠি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন লীনা চন্দভারকর। তাঁর বাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি আগ্রহ ছিল লীনার। স্কুলজীবনেই স্কুলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নাটকে অভিনয় করতেন তিনি। সেখানেই তাঁর অভিনয়ের হাতেখড়ি।
১৯৬৮ সালে সুনীল দত্ত পরিচালিত ‘মন কা মিত’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে তাঁর। ওই ছবিতে বিনোদ খান্নার বিপরীতে অভিনয় করেন তিনি। এরপর একে একে বহু সফল ছবিতে অভিনয় করেন লীনা। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘হামজোলি’, ‘হনিমুন’, ‘মেহবুব কি মেহেন্দি’, ‘মনচলি’, ‘দিল কা রাজা’, ‘এক মহল হো সপনো কা’, ‘বিদাই’, ‘প্রীতম’, ‘বৈরাগ’, ‘কায়েদ’ এবং ‘ইয়ারোঁ কা ইয়ার’।
সেই সময়ের জনপ্রিয় অভিনেতা জিতেন্দ্র, রাজেশ খান্না এবং বিনোদ খান্নার মতো তারকাদের বিপরীতে প্রায়ই তাঁকে দেখা যেত, যা তাঁকে বড় পর্দায় এক পরিচিত মুখ করে তোলে।
অভিনয়ের পাশাপাশি লীনার ব্যক্তিগত জীবন ছিল নাটকীয়। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি গোয়ার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী দয়ানন্দ বান্দোদকরের ছেলে সিদ্ধার্থ বান্দোদকরকে বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই সিদ্ধার্থ মারা যান। এরপর ১৯৮০ সালে, ৩০ বছর বয়সে, তিনি জনপ্রিয় প্লেব্যাক সিঙ্গার কিশোর কুমারকে বিয়ে করেন।
সিনেপ্লটের এক পুরোনো সাক্ষাৎকারে লীনা জানিয়েছিলেন, বিয়ের সময় তিনি সাত মাসের গর্ভবতী ছিলেন। তাঁদের বিয়ে রেজিস্ট্রি ও হিন্দু উভয় প্রথা মেনেই সম্পন্ন হয়েছিল। ১৯৮৭ সালে যখন লীনার বয়স ৩৭, তখন কিশোর কুমার মারা যান। এভাবে দ্বিতীয়বারের মতো অল্প বয়সেই বিধবা হন তিনি।
অভিনয় থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার পর লীনা চন্দভারকরকে খুব কমই জনসমক্ষে দেখা গেছে। তবে কিশোর কুমারের স্মৃতিবিজড়িত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাঁকে মাঝে মাঝে দেখা যায়।
প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্যায়ের বাছাই চলবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর। আঞ্চলিক পর্যায়ে ‘ইয়েস কার্ড’ প্রাপ্ত প্রতিযোগিরা বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হবে। বিভাগীয় পর্যায়ের অডিশন ৪ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর।
৩ ঘণ্টা আগেমেলবোর্নের কনসার্টে গাইতে উঠেই মন খারাপের খবরটি দেন তাহসান। বলেন, ‘অনেক জায়গায় লেখালেখি হচ্ছে যে, এটা আমার লাস্ট কনসার্ট। আসলে লাস্ট কনসার্ট নয়, লাস্ট ট্যুর। আস্তে আস্তে মিউজিক ক্যারিয়ারটা হয়তো ইতি টানব।’
৫ ঘণ্টা আগের্যাম্বো চরিত্রে আরও একবার অভিনয়ের ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু বয়স বেড়েছে। ৭৯ বছর বয়সী স্ট্যালোন চেয়েছিলেন, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বয়স কমিয়ে যুবক র্যাম্বো হবেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি নির্মাতারা।
৬ ঘণ্টা আগেকমতে কমতে দেশের প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা তলানিতে ঠেকেছে। প্রতি ঈদে সব মিলিয়ে ১২০টির মতো হলে সিনেমা মুক্তি পেলেও সারা বছর চালু থাকা হলের সংখ্যা এখন ৫০টির কম। এমন অবস্থায় সিনেমা প্রদর্শনের জন্য সিনেপ্লেক্সগুলোই হয়ে উঠেছে নির্মাতা ও প্রযোজকদের ভরসা।
৯ ঘণ্টা আগে