ভারতীয় সনি টেলিভিশনে প্রচারিত গানের রিয়েলিটি শো ‘ইন্ডিয়ান আইডল-২০২১’ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন পবনদ্বীপ রাজন। বাংলাদেশ সময় রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টায় (ভারতীয় সময় রাত ১২টায়) এই রিয়েলিটি শোয়ের ৭৫তম এপিসোড শেষে দর্শকদের ভোটে নির্বাচিত বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
ভারতের স্বাধীনতা দিবসের দিন ১২ ঘণ্টা ধরে চলে গ্র্যান্ড ফাইনাল। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১২টা। তালে, সুরে, নাচে, গানে, উৎসবে মেতে উঠেছিল ইন্ডিয়ান আইডলের মঞ্চ। বিজয়ী হলেন উত্তরাখণ্ডের ছেলে পবনদীপ রাজন। ফাইনালে ‘কাফিরানা’, ‘হাওয়ায়ে’, ‘নাদান পারিন্দে’, ‘সাদদা হক’ গানগুলি গেয়েছেন পবন। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য উত্তরাখণ্ডের চম্পাওয়াতের ছেলে পবনদীপ। তিনি ২০১৫ সালের ‘দ্য ভয়েস ইন্ডিয়া’র চ্যাম্পিয়ন। তার বাবা সুরেশ রাজন স্থানীয় কৌমানী লোকশিল্পী। পবনদীপ চম্পাওয়াতের ইউনিভার্সিটি সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। আর স্নাতক করেছেন কুমায়ুন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
পবনদীপ ‘রোমিও এন বুলেট’ নামের হিন্দি সিনেমার চারটি গান গেয়েছেন। ২০১৬ সালে ছয়টি গান নিয়ে ‘ছোলিয়ার’ নামের একক অ্যালবামও প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বনগাঁর মেয়ে অরুণিতা কাঞ্জিলাল। তৃতীয় হয়েছেন মহারাষ্ট্রের সাইলি কাম্বলে। চতুর্থ হয়েছেন মুজফফরনগরের ছেলে মোহাম্মদ দানিশ। পঞ্চম হয়েছেন নিহাল টরো। ষষ্ঠ স্থানে নিয়েছেন সন্মুখপ্রিয়া। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন জয় ভানুশালী ও আদিত্য নারায়ণ।
গত আট মাস ধরে সুর দিয়ে যেন ছবি এঁকে চলেছিলেন পবনদীপ-অরুণিতারা। আর তাঁদের সুরেই ডুব দিয়েছিল ভারত। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর ফাইনালে ৬ জন প্রতিযোগী জায়গা করে নিয়েছিলেন।
সব লড়াই শেষে ট্রফি ওঠে পাহাড়ের পবনদীপের হাতেই। ইন্ডিয়ান আইডলের সোনালি ট্রফি এবং ২৫ লক্ষ টাকার পুরস্কারমূল্য জিতে নেন। সেই সঙ্গে একটি গাড়ির চাবিও তুলে দেওয়া হয় পবনদীপের হাতে।
এই ফাইনালে হার বা জয় পাওয়াটা বোধহয় বড় বিষয় ছিল না। রোববার সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়ে সুরে সুরে ভরে গিয়েছিল সকলের হৃদয়। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলতে হলে, ‘তোমার কন্ঠে রাখিয়া এসেছি মোর কন্ঠের গান/এইটুকু শুধু রবে পরিচয়? আর সব অবসান?’ সত্যি সব কিছুরই অবসান হয়ে যায়। থেকে যায় শুধু শিল্প। ইন্ডিয়ান আইডল-এর মঞ্চে শুধু সুরের ঝংকার থেকে গেল, থেকে গেল গানের মূর্ছনা। আর থাকল কিছু রঙিন স্মৃতি।
‘ইন্ডিয়ান আইডল’র এবারে আসরে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সোনু কাক্কার, অনু মালিক এবং হিমেশ রেশমিয়া। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন আদিত্য নারায়ণ। গ্র্যান্ড ফিনালেতে তার সঙ্গে উপস্থাপনায় ছিলেন জয় ভানুশালি।
ভারতীয় সনি টেলিভিশনে প্রচারিত গানের রিয়েলিটি শো ‘ইন্ডিয়ান আইডল-২০২১’ চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন পবনদ্বীপ রাজন। বাংলাদেশ সময় রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২ টায় (ভারতীয় সময় রাত ১২টায়) এই রিয়েলিটি শোয়ের ৭৫তম এপিসোড শেষে দর্শকদের ভোটে নির্বাচিত বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
ভারতের স্বাধীনতা দিবসের দিন ১২ ঘণ্টা ধরে চলে গ্র্যান্ড ফাইনাল। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১২টা। তালে, সুরে, নাচে, গানে, উৎসবে মেতে উঠেছিল ইন্ডিয়ান আইডলের মঞ্চ। বিজয়ী হলেন উত্তরাখণ্ডের ছেলে পবনদীপ রাজন। ফাইনালে ‘কাফিরানা’, ‘হাওয়ায়ে’, ‘নাদান পারিন্দে’, ‘সাদদা হক’ গানগুলি গেয়েছেন পবন। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য উত্তরাখণ্ডের চম্পাওয়াতের ছেলে পবনদীপ। তিনি ২০১৫ সালের ‘দ্য ভয়েস ইন্ডিয়া’র চ্যাম্পিয়ন। তার বাবা সুরেশ রাজন স্থানীয় কৌমানী লোকশিল্পী। পবনদীপ চম্পাওয়াতের ইউনিভার্সিটি সিনিয়র সেকেন্ডারি স্কুল থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেছেন। আর স্নাতক করেছেন কুমায়ুন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
পবনদীপ ‘রোমিও এন বুলেট’ নামের হিন্দি সিনেমার চারটি গান গেয়েছেন। ২০১৬ সালে ছয়টি গান নিয়ে ‘ছোলিয়ার’ নামের একক অ্যালবামও প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বনগাঁর মেয়ে অরুণিতা কাঞ্জিলাল। তৃতীয় হয়েছেন মহারাষ্ট্রের সাইলি কাম্বলে। চতুর্থ হয়েছেন মুজফফরনগরের ছেলে মোহাম্মদ দানিশ। পঞ্চম হয়েছেন নিহাল টরো। ষষ্ঠ স্থানে নিয়েছেন সন্মুখপ্রিয়া। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন জয় ভানুশালী ও আদিত্য নারায়ণ।
গত আট মাস ধরে সুর দিয়ে যেন ছবি এঁকে চলেছিলেন পবনদীপ-অরুণিতারা। আর তাঁদের সুরেই ডুব দিয়েছিল ভারত। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর ফাইনালে ৬ জন প্রতিযোগী জায়গা করে নিয়েছিলেন।
সব লড়াই শেষে ট্রফি ওঠে পাহাড়ের পবনদীপের হাতেই। ইন্ডিয়ান আইডলের সোনালি ট্রফি এবং ২৫ লক্ষ টাকার পুরস্কারমূল্য জিতে নেন। সেই সঙ্গে একটি গাড়ির চাবিও তুলে দেওয়া হয় পবনদীপের হাতে।
এই ফাইনালে হার বা জয় পাওয়াটা বোধহয় বড় বিষয় ছিল না। রোববার সব কিছুকে ছাপিয়ে গিয়ে সুরে সুরে ভরে গিয়েছিল সকলের হৃদয়। কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলতে হলে, ‘তোমার কন্ঠে রাখিয়া এসেছি মোর কন্ঠের গান/এইটুকু শুধু রবে পরিচয়? আর সব অবসান?’ সত্যি সব কিছুরই অবসান হয়ে যায়। থেকে যায় শুধু শিল্প। ইন্ডিয়ান আইডল-এর মঞ্চে শুধু সুরের ঝংকার থেকে গেল, থেকে গেল গানের মূর্ছনা। আর থাকল কিছু রঙিন স্মৃতি।
‘ইন্ডিয়ান আইডল’র এবারে আসরে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সোনু কাক্কার, অনু মালিক এবং হিমেশ রেশমিয়া। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন আদিত্য নারায়ণ। গ্র্যান্ড ফিনালেতে তার সঙ্গে উপস্থাপনায় ছিলেন জয় ভানুশালি।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৩ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে