বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গণমাধ্যমকে শাকিব খান জানিয়েছিলেন, অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী দুজনই তাঁর জীবনে অতীত। তবে শাকিবকে নিয়ে এখনো চলছে অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ। দুজনই শাকিব খান ও সন্তানদের নিয়ে পোস্ট দেন। একজন পোস্ট শেয়ার করার কিছু সময় পরেই পাল্টা পোস্ট দেন অন্যজন। ভার্চুয়াল জগতে চলে দুজনের বাগ্যুদ্ধ। আর তাতে নানা মন্তব্য জুড়ে দেন দুই নায়িকার ভক্তরা। বাবা দিবস উপলক্ষেও অপু-বুবলী দিয়েছেন পাল্টাপাল্টি পোস্ট।
বাবা দিবসে অপু বিশ্বাসের এক ভিডিও পোস্টে দেখা যায়, ছেলে আব্রাহাম খান জয় বাবা শাকিব খানের কোলে বসে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান শোনাচ্ছে। ক্যাপশনে অপু লিখেছেন, ‘বাবা শব্দটা উচ্চারিত হয় অনেক পবিত্রতা আর ভালোবাসা থেকে। বাবা-ছেলে সম্পর্কে কারও নজর না লাগুক।’
অপুর এমন পোস্টের পর সবাই যেন অপেক্ষায় ছিলেন বুবলীর পোস্টের। নিরাশ করেননি তিনি। অপু বিশ্বাসের পোস্টের ২১ মিনিটের মাথায় বুবলীও একটি ভিডিও পোস্ট করেন। শাকিব ও বীরের খুনসুটির এক ভিডিও দিয়ে বুবলী লেখেন, ‘যেমন বাবা তেমন ছেলে। একজন বাবার ভালোবাসা সব সময় ছেলের হৃদয়ে অঙ্কিত থাকে। বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।’ দুজনের পোস্টেই নানা মন্তব্যে ভরিয়ে দিয়েছেন ভক্ত-অনুরাগীরা।
সম্প্রতি এক ভিডিওতে শাকিব খানের সঙ্গে দেখা গেছে অপুকে। সন্তান আব্রাহাম খান জয়কে নিয়ে ঈদের ছুটিতে বের হয়েছিলেন তাঁরা। এরপরেই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে কি আবার এক হলেন শাকিব-অপু? সেই গুঞ্জনের মুখে লাগাম টানতেই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন বুবলী। অভিনেত্রী জানান, শুধু জয় ও অপু বিশ্বাসের সঙ্গেই নয়; শেহজাদ খান বীর ও বুবলীর সঙ্গেও ঈদে সময় পার করেছেন অভিনেতা।
শাকিব খানকে নিয়ে অপু বিশ্বাস ও বুবলীর ভার্চুয়াল এই যুদ্ধ নিয়ে অনেকেই বিরক্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায়ও সমালোচিত হয় তাঁদের কর্মকাণ্ড। এ বিষয়েও একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপালেন অপু ও বুবলী। ঈদের এক অনুষ্ঠানে বুবলী বলেন, ‘একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায়, কেউ একজন ইচ্ছাকৃতভাবেই এমনটা করছে। আমি আমার সন্তান কিংবা সন্তানের বাবাকে নিয়ে কোনো পোস্ট দিলে সেটা অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এটা খুব নোংরামি। এটা তারা দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করেই করছে। সুন্দর মুহূর্তকে যখন অসুন্দর করার পাঁয়তারা চলে, তখন সেটা আসলেই খুব খারাপ। আমার মনে হয়, এটা আউট অব জেলাসি থেকে হয়। এগুলো বন্ধ হওয়া উচিত। এমন কর্মকাণ্ডে সমাজে খারাপ মেসেজ যাচ্ছে।’
অন্যদিকে এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আলোচনায় থাকার জন্যই কেউ একজন বারবার এমনটা করছে। যেমন এই ঈদে কাজ নেই, সিনেমা নেই। ঈদটা ফাঁকা যাবে? না, কোনোভাবেই ফাঁকা যেতে দেবে না। তখন আমার নামটাই তুলবে। আমার পরিবারকেই তুলবে। পরিবারকে আর ব্যক্তিগত জায়গায় রাখছে না। কিছু জিনিস ব্যক্তিগত থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নোংরামিটাই ঘুরেফিরে আসছে। প্রায়ই দেখি, একজন বলছে, নোংরামি বন্ধ করা দরকার। অথচ সে-ই নোংরামিগুলো করছে।’
অপু বিশ্বাস এই সাক্ষাৎকারে জানান, বুবলীর এমন কর্মকাণ্ডে শাকিব খান তাঁকে সান্ত্বনা দেন, পরামর্শ দেন, এসব নিয়ে না ভাবার জন্য। অপু বলেন, ‘শাকিব আমাকে বলে, তুমি এসব একদমই মাথায় নিয়ো না। তুমি কী, সেটা জানো। তোমার অবস্থান তুমি জানো। তাই আমি চুপ থাকি।’
গণমাধ্যমকে শাকিব খান জানিয়েছিলেন, অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী দুজনই তাঁর জীবনে অতীত। তবে শাকিবকে নিয়ে এখনো চলছে অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ। দুজনই শাকিব খান ও সন্তানদের নিয়ে পোস্ট দেন। একজন পোস্ট শেয়ার করার কিছু সময় পরেই পাল্টা পোস্ট দেন অন্যজন। ভার্চুয়াল জগতে চলে দুজনের বাগ্যুদ্ধ। আর তাতে নানা মন্তব্য জুড়ে দেন দুই নায়িকার ভক্তরা। বাবা দিবস উপলক্ষেও অপু-বুবলী দিয়েছেন পাল্টাপাল্টি পোস্ট।
বাবা দিবসে অপু বিশ্বাসের এক ভিডিও পোস্টে দেখা যায়, ছেলে আব্রাহাম খান জয় বাবা শাকিব খানের কোলে বসে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান শোনাচ্ছে। ক্যাপশনে অপু লিখেছেন, ‘বাবা শব্দটা উচ্চারিত হয় অনেক পবিত্রতা আর ভালোবাসা থেকে। বাবা-ছেলে সম্পর্কে কারও নজর না লাগুক।’
অপুর এমন পোস্টের পর সবাই যেন অপেক্ষায় ছিলেন বুবলীর পোস্টের। নিরাশ করেননি তিনি। অপু বিশ্বাসের পোস্টের ২১ মিনিটের মাথায় বুবলীও একটি ভিডিও পোস্ট করেন। শাকিব ও বীরের খুনসুটির এক ভিডিও দিয়ে বুবলী লেখেন, ‘যেমন বাবা তেমন ছেলে। একজন বাবার ভালোবাসা সব সময় ছেলের হৃদয়ে অঙ্কিত থাকে। বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।’ দুজনের পোস্টেই নানা মন্তব্যে ভরিয়ে দিয়েছেন ভক্ত-অনুরাগীরা।
সম্প্রতি এক ভিডিওতে শাকিব খানের সঙ্গে দেখা গেছে অপুকে। সন্তান আব্রাহাম খান জয়কে নিয়ে ঈদের ছুটিতে বের হয়েছিলেন তাঁরা। এরপরেই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে কি আবার এক হলেন শাকিব-অপু? সেই গুঞ্জনের মুখে লাগাম টানতেই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন বুবলী। অভিনেত্রী জানান, শুধু জয় ও অপু বিশ্বাসের সঙ্গেই নয়; শেহজাদ খান বীর ও বুবলীর সঙ্গেও ঈদে সময় পার করেছেন অভিনেতা।
শাকিব খানকে নিয়ে অপু বিশ্বাস ও বুবলীর ভার্চুয়াল এই যুদ্ধ নিয়ে অনেকেই বিরক্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায়ও সমালোচিত হয় তাঁদের কর্মকাণ্ড। এ বিষয়েও একে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপালেন অপু ও বুবলী। ঈদের এক অনুষ্ঠানে বুবলী বলেন, ‘একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায়, কেউ একজন ইচ্ছাকৃতভাবেই এমনটা করছে। আমি আমার সন্তান কিংবা সন্তানের বাবাকে নিয়ে কোনো পোস্ট দিলে সেটা অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এটা খুব নোংরামি। এটা তারা দীর্ঘদিন ধরে পরিকল্পনা করেই করছে। সুন্দর মুহূর্তকে যখন অসুন্দর করার পাঁয়তারা চলে, তখন সেটা আসলেই খুব খারাপ। আমার মনে হয়, এটা আউট অব জেলাসি থেকে হয়। এগুলো বন্ধ হওয়া উচিত। এমন কর্মকাণ্ডে সমাজে খারাপ মেসেজ যাচ্ছে।’
অন্যদিকে এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আলোচনায় থাকার জন্যই কেউ একজন বারবার এমনটা করছে। যেমন এই ঈদে কাজ নেই, সিনেমা নেই। ঈদটা ফাঁকা যাবে? না, কোনোভাবেই ফাঁকা যেতে দেবে না। তখন আমার নামটাই তুলবে। আমার পরিবারকেই তুলবে। পরিবারকে আর ব্যক্তিগত জায়গায় রাখছে না। কিছু জিনিস ব্যক্তিগত থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু নোংরামিটাই ঘুরেফিরে আসছে। প্রায়ই দেখি, একজন বলছে, নোংরামি বন্ধ করা দরকার। অথচ সে-ই নোংরামিগুলো করছে।’
অপু বিশ্বাস এই সাক্ষাৎকারে জানান, বুবলীর এমন কর্মকাণ্ডে শাকিব খান তাঁকে সান্ত্বনা দেন, পরামর্শ দেন, এসব নিয়ে না ভাবার জন্য। অপু বলেন, ‘শাকিব আমাকে বলে, তুমি এসব একদমই মাথায় নিয়ো না। তুমি কী, সেটা জানো। তোমার অবস্থান তুমি জানো। তাই আমি চুপ থাকি।’
এই সাফল্যের আনন্দ কিছুটা হলেও মলিন করে দিয়েছে নকলের অভিযোগ। অনেকে অভিযোগ করছে, ২০০৪ সালের কোরিয়ান সিনেমা ‘আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার’-এর গল্প চুরি করে তৈরি হয়েছে সাইয়ারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে কাটাছেঁড়া।
৮ ঘণ্টা আগেইদানীং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন নিশো। এখন স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন যদিও, কিন্তু এ অবস্থায় শুটিংয়ে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সুড়ঙ্গ ২ সিনেমার শুটিং শুরুর আগে তাই নিশোকে যেতে হবে ছুরি-কাঁচির নিচে। করাতে হবে হাঁটুর অস্ত্রোপচার।
৮ ঘণ্টা আগেগত কোরবানির ঈদে টিভিতে প্রচার হয়েছিল ইমরাউল রাফাত পরিচালিত নাটক ‘বকুল ফুল’। এতে একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। নাটকটি গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশের পর আবার আলোচনায় তিনি। প্রশংসিত হচ্ছে মাহির অভিনয় ও লুক। বকুল ফুল নাটকসহ অন্যান্য বিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব...
২১ ঘণ্টা আগেসেই আশির দশকের শুরুতে পরিচালনা শুরু জেমস ক্যামেরনের। বানিয়েছেন ‘টার্মিনেটর’, ‘এলিয়েনস’, ‘টাইটানিক’সহ অনেক আলোচিত সিনেমা। তবে দেড় যুগ ধরে এই জনপ্রিয় নির্মাতা আটকে আছেন একই বিষয়ে। ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘অ্যাভাটার’, তার পর থেকে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ভাবেননি।
২১ ঘণ্টা আগে