বিনোদন ডেস্ক

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ তথ্যচিত্র হামদান বাল্লালকে এনে দেয় অস্কারের সম্মান। গত মার্চে অস্কার পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই তাঁকে তুলে নিয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী। তার আগে চলে অকথ্য নির্যাতন। ওই দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন হামদান বাল্লাল।
নিউইয়র্ক টাইমসে সম্প্রতি ‘মাই অস্কার ফর নো আদার ল্যান্ড ডিড নট প্রটেক্ট মি ফ্রম ভায়োলেন্স’ নামের একটি উপসম্পাদকীয় লিখেছেন। তাতে উঠে এসেছে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তাঁর নির্যাতিত হওয়ার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছিল গত রমজান মাসের এক সন্ধ্যায়। এক প্রতিবেশী এসে খবর দেয়, ইসরায়েলি দখলদারেরা আক্রমণ করেছে। এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ক্যামেরা হাতে ছুটে যান। ভিড় বাড়ার পর নিজের পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন বাল্লাল। বাড়ি ফিরে আসেন। তখন দেখেন কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাঁর দিকে আসছে। স্ত্রী ও তিন সন্তানকে বাড়ির ভেতরে পাঠিয়ে নির্দেশ দেন, যা-ই ঘটুক, যেন দরজা না খোলে।
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির দরজায় ইসরায়েলি সেনারা আমাকে আটকে ফেলে। তারা আমাকে মারতে থাকে। গালাগালি দিতে থাকে। অস্কারজয়ী পরিচালক বলে উপহাস করতে থাকে। বন্দুক দিয়ে আমার পাঁজরে আঘাত করে। কেউ একজন পেছন থেকে আমার মাথায় আঘাত করে। আমি পড়ে যাই। আমাকে মাটিতে ফেলে লাথি মারছিল ওরা, থুতু দিচ্ছিল। প্রচণ্ড ব্যথা পাচ্ছিলাম, ভয় হচ্ছিল। এক সৈন্য আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে। ভেতর থেকে আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আর্তনাদের শব্দ পাচ্ছিলাম। এটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ মুহূর্ত। ওই সময় মনে হয়েছিল, হয়তো পরের গুলিটি আমার দিকে ছোড়া হবে, হয়তো আমাকে মেরে ফেলা হবে।’
এরপর হাসপাতালে নেওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্স থেকে হামদান বাল্লালকে টেনেহিঁচড়ে নামানো হয়। তাঁকেসহ কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়ে, চোখ বেঁধে সেনা জিপে তোলা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় সেনাঘাঁটিতে। ২০ ঘণ্টার বেশি সেখানে হাতকড়া ও চোখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে আটকে রাখে ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে বারবার তাঁর ওপর নির্যাতন চলে। এক দিন পর ছেড়ে দেওয়া হয় হামদান বাল্লালকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার ও আমার সম্প্রদায়ের ওপর ওই দিনের আক্রমণ ছিল অত্যন্ত নিকৃষ্ট। ঘটনাটি বিশ্ব মিডিয়ায় খুব আলোড়ন ফেলেছিল। কিন্তু এটা অনন্য ঘটনা নয়, প্রতিদিনের নির্যাতনের একটি চিত্র মাত্র।’
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই অস্কারের মঞ্চে আমি একটি সম্ভাবনার বার্তা পেয়েছিলাম। যদিও আমাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে, তবু ওই দিনের ঘটনার পর আমার মনে হয়েছিল, আমার দেশবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছি। এখনো দখলদারদের করুণার ওপর বেঁচে আছি আমরা। আমার সম্প্রদায় এখনো অবিরাম সহিংসতার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। আমাদের সিনেমা অস্কার জিতেছে, কিন্তু আমাদের জীবন আগের চেয়ে ভালো নয়।’

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ তথ্যচিত্র হামদান বাল্লালকে এনে দেয় অস্কারের সম্মান। গত মার্চে অস্কার পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই তাঁকে তুলে নিয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী। তার আগে চলে অকথ্য নির্যাতন। ওই দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন হামদান বাল্লাল।
নিউইয়র্ক টাইমসে সম্প্রতি ‘মাই অস্কার ফর নো আদার ল্যান্ড ডিড নট প্রটেক্ট মি ফ্রম ভায়োলেন্স’ নামের একটি উপসম্পাদকীয় লিখেছেন। তাতে উঠে এসেছে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তাঁর নির্যাতিত হওয়ার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছিল গত রমজান মাসের এক সন্ধ্যায়। এক প্রতিবেশী এসে খবর দেয়, ইসরায়েলি দখলদারেরা আক্রমণ করেছে। এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ক্যামেরা হাতে ছুটে যান। ভিড় বাড়ার পর নিজের পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন বাল্লাল। বাড়ি ফিরে আসেন। তখন দেখেন কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাঁর দিকে আসছে। স্ত্রী ও তিন সন্তানকে বাড়ির ভেতরে পাঠিয়ে নির্দেশ দেন, যা-ই ঘটুক, যেন দরজা না খোলে।
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির দরজায় ইসরায়েলি সেনারা আমাকে আটকে ফেলে। তারা আমাকে মারতে থাকে। গালাগালি দিতে থাকে। অস্কারজয়ী পরিচালক বলে উপহাস করতে থাকে। বন্দুক দিয়ে আমার পাঁজরে আঘাত করে। কেউ একজন পেছন থেকে আমার মাথায় আঘাত করে। আমি পড়ে যাই। আমাকে মাটিতে ফেলে লাথি মারছিল ওরা, থুতু দিচ্ছিল। প্রচণ্ড ব্যথা পাচ্ছিলাম, ভয় হচ্ছিল। এক সৈন্য আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে। ভেতর থেকে আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আর্তনাদের শব্দ পাচ্ছিলাম। এটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ মুহূর্ত। ওই সময় মনে হয়েছিল, হয়তো পরের গুলিটি আমার দিকে ছোড়া হবে, হয়তো আমাকে মেরে ফেলা হবে।’
এরপর হাসপাতালে নেওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্স থেকে হামদান বাল্লালকে টেনেহিঁচড়ে নামানো হয়। তাঁকেসহ কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়ে, চোখ বেঁধে সেনা জিপে তোলা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় সেনাঘাঁটিতে। ২০ ঘণ্টার বেশি সেখানে হাতকড়া ও চোখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে আটকে রাখে ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে বারবার তাঁর ওপর নির্যাতন চলে। এক দিন পর ছেড়ে দেওয়া হয় হামদান বাল্লালকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার ও আমার সম্প্রদায়ের ওপর ওই দিনের আক্রমণ ছিল অত্যন্ত নিকৃষ্ট। ঘটনাটি বিশ্ব মিডিয়ায় খুব আলোড়ন ফেলেছিল। কিন্তু এটা অনন্য ঘটনা নয়, প্রতিদিনের নির্যাতনের একটি চিত্র মাত্র।’
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই অস্কারের মঞ্চে আমি একটি সম্ভাবনার বার্তা পেয়েছিলাম। যদিও আমাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে, তবু ওই দিনের ঘটনার পর আমার মনে হয়েছিল, আমার দেশবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছি। এখনো দখলদারদের করুণার ওপর বেঁচে আছি আমরা। আমার সম্প্রদায় এখনো অবিরাম সহিংসতার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। আমাদের সিনেমা অস্কার জিতেছে, কিন্তু আমাদের জীবন আগের চেয়ে ভালো নয়।’
বিনোদন ডেস্ক

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ তথ্যচিত্র হামদান বাল্লালকে এনে দেয় অস্কারের সম্মান। গত মার্চে অস্কার পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই তাঁকে তুলে নিয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী। তার আগে চলে অকথ্য নির্যাতন। ওই দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন হামদান বাল্লাল।
নিউইয়র্ক টাইমসে সম্প্রতি ‘মাই অস্কার ফর নো আদার ল্যান্ড ডিড নট প্রটেক্ট মি ফ্রম ভায়োলেন্স’ নামের একটি উপসম্পাদকীয় লিখেছেন। তাতে উঠে এসেছে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তাঁর নির্যাতিত হওয়ার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছিল গত রমজান মাসের এক সন্ধ্যায়। এক প্রতিবেশী এসে খবর দেয়, ইসরায়েলি দখলদারেরা আক্রমণ করেছে। এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ক্যামেরা হাতে ছুটে যান। ভিড় বাড়ার পর নিজের পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন বাল্লাল। বাড়ি ফিরে আসেন। তখন দেখেন কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাঁর দিকে আসছে। স্ত্রী ও তিন সন্তানকে বাড়ির ভেতরে পাঠিয়ে নির্দেশ দেন, যা-ই ঘটুক, যেন দরজা না খোলে।
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির দরজায় ইসরায়েলি সেনারা আমাকে আটকে ফেলে। তারা আমাকে মারতে থাকে। গালাগালি দিতে থাকে। অস্কারজয়ী পরিচালক বলে উপহাস করতে থাকে। বন্দুক দিয়ে আমার পাঁজরে আঘাত করে। কেউ একজন পেছন থেকে আমার মাথায় আঘাত করে। আমি পড়ে যাই। আমাকে মাটিতে ফেলে লাথি মারছিল ওরা, থুতু দিচ্ছিল। প্রচণ্ড ব্যথা পাচ্ছিলাম, ভয় হচ্ছিল। এক সৈন্য আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে। ভেতর থেকে আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আর্তনাদের শব্দ পাচ্ছিলাম। এটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ মুহূর্ত। ওই সময় মনে হয়েছিল, হয়তো পরের গুলিটি আমার দিকে ছোড়া হবে, হয়তো আমাকে মেরে ফেলা হবে।’
এরপর হাসপাতালে নেওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্স থেকে হামদান বাল্লালকে টেনেহিঁচড়ে নামানো হয়। তাঁকেসহ কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়ে, চোখ বেঁধে সেনা জিপে তোলা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় সেনাঘাঁটিতে। ২০ ঘণ্টার বেশি সেখানে হাতকড়া ও চোখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে আটকে রাখে ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে বারবার তাঁর ওপর নির্যাতন চলে। এক দিন পর ছেড়ে দেওয়া হয় হামদান বাল্লালকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার ও আমার সম্প্রদায়ের ওপর ওই দিনের আক্রমণ ছিল অত্যন্ত নিকৃষ্ট। ঘটনাটি বিশ্ব মিডিয়ায় খুব আলোড়ন ফেলেছিল। কিন্তু এটা অনন্য ঘটনা নয়, প্রতিদিনের নির্যাতনের একটি চিত্র মাত্র।’
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই অস্কারের মঞ্চে আমি একটি সম্ভাবনার বার্তা পেয়েছিলাম। যদিও আমাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে, তবু ওই দিনের ঘটনার পর আমার মনে হয়েছিল, আমার দেশবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছি। এখনো দখলদারদের করুণার ওপর বেঁচে আছি আমরা। আমার সম্প্রদায় এখনো অবিরাম সহিংসতার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। আমাদের সিনেমা অস্কার জিতেছে, কিন্তু আমাদের জীবন আগের চেয়ে ভালো নয়।’

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ তথ্যচিত্র হামদান বাল্লালকে এনে দেয় অস্কারের সম্মান। গত মার্চে অস্কার পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই তাঁকে তুলে নিয়ে যায় ইসরায়েলি বাহিনী। তার আগে চলে অকথ্য নির্যাতন। ওই দুঃসহ অভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন হামদান বাল্লাল।
নিউইয়র্ক টাইমসে সম্প্রতি ‘মাই অস্কার ফর নো আদার ল্যান্ড ডিড নট প্রটেক্ট মি ফ্রম ভায়োলেন্স’ নামের একটি উপসম্পাদকীয় লিখেছেন। তাতে উঠে এসেছে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে তাঁর নির্যাতিত হওয়ার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাটি ঘটেছিল গত রমজান মাসের এক সন্ধ্যায়। এক প্রতিবেশী এসে খবর দেয়, ইসরায়েলি দখলদারেরা আক্রমণ করেছে। এটা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ক্যামেরা হাতে ছুটে যান। ভিড় বাড়ার পর নিজের পরিবার নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন বাল্লাল। বাড়ি ফিরে আসেন। তখন দেখেন কয়েকজন ইসরায়েলি সেনা তাঁর দিকে আসছে। স্ত্রী ও তিন সন্তানকে বাড়ির ভেতরে পাঠিয়ে নির্দেশ দেন, যা-ই ঘটুক, যেন দরজা না খোলে।
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির দরজায় ইসরায়েলি সেনারা আমাকে আটকে ফেলে। তারা আমাকে মারতে থাকে। গালাগালি দিতে থাকে। অস্কারজয়ী পরিচালক বলে উপহাস করতে থাকে। বন্দুক দিয়ে আমার পাঁজরে আঘাত করে। কেউ একজন পেছন থেকে আমার মাথায় আঘাত করে। আমি পড়ে যাই। আমাকে মাটিতে ফেলে লাথি মারছিল ওরা, থুতু দিচ্ছিল। প্রচণ্ড ব্যথা পাচ্ছিলাম, ভয় হচ্ছিল। এক সৈন্য আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে। ভেতর থেকে আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আর্তনাদের শব্দ পাচ্ছিলাম। এটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে খারাপ মুহূর্ত। ওই সময় মনে হয়েছিল, হয়তো পরের গুলিটি আমার দিকে ছোড়া হবে, হয়তো আমাকে মেরে ফেলা হবে।’
এরপর হাসপাতালে নেওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্স থেকে হামদান বাল্লালকে টেনেহিঁচড়ে নামানো হয়। তাঁকেসহ কয়েকজনকে হাতকড়া পরিয়ে, চোখ বেঁধে সেনা জিপে তোলা হয়। নিয়ে যাওয়া হয় সেনাঘাঁটিতে। ২০ ঘণ্টার বেশি সেখানে হাতকড়া ও চোখ বাঁধা অবস্থায় তাঁকে আটকে রাখে ইসরায়েলি সেনারা। সেখানে বারবার তাঁর ওপর নির্যাতন চলে। এক দিন পর ছেড়ে দেওয়া হয় হামদান বাল্লালকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার ও আমার সম্প্রদায়ের ওপর ওই দিনের আক্রমণ ছিল অত্যন্ত নিকৃষ্ট। ঘটনাটি বিশ্ব মিডিয়ায় খুব আলোড়ন ফেলেছিল। কিন্তু এটা অনন্য ঘটনা নয়, প্রতিদিনের নির্যাতনের একটি চিত্র মাত্র।’
হামদান বাল্লাল লিখেছেন, ‘মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই অস্কারের মঞ্চে আমি একটি সম্ভাবনার বার্তা পেয়েছিলাম। যদিও আমাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে, তবু ওই দিনের ঘটনার পর আমার মনে হয়েছিল, আমার দেশবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছি। এখনো দখলদারদের করুণার ওপর বেঁচে আছি আমরা। আমার সম্প্রদায় এখনো অবিরাম সহিংসতার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। আমাদের সিনেমা অস্কার জিতেছে, কিন্তু আমাদের জীবন আগের চেয়ে ভালো নয়।’

‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৭ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৩০ এপ্রিল ২০২৫
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৭ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৩০ এপ্রিল ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৪ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৭ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৩০ এপ্রিল ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

৯৭তম অস্কারে সেরা ডকুমেন্টারির পুরস্কার পেয়েছিল ফিলিস্তিনি পরিচালক হামদান বাল্লালের ‘নো আদার ল্যান্ড’। চার বছর ধরে নির্মিত এ তথ্যচিত্রে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারি, সেনাবাহিনীর নির্যাতন, দখলদারদের অত্যাচার—সবকিছু ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৩০ এপ্রিল ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৭ ঘণ্টা আগে