আজ ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক সালমান শাহর মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে চলে যান তিনি। সালমান নেই প্রায় তিন দশক। কিন্তু এখনো তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। অভিনেতা হিসেবে জনপ্রিয়তা পেলেও গানেও আগ্রহ ছিল সালমানের।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
স্কুলে পড়ার সময় বন্ধুমহলে সংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিতি ছিল সালমান শাহর। ১৯৮২ সালে বিটিভির ‘ছোট্ট খবর’ নামের ছোটদের অনুষ্ঠানে গান গাইতেন। সেখান থেকে ধীরে ধীরে টিভি নাটকে তাঁর যাত্রা। ১৯৮৫ সালে বিটিভির ‘আকাশ ছোঁয়া’ নাটক দিয়ে অভিনয় শুরু সালমানের। এরপর অভিনয় করেন ‘দেয়াল’ (১৯৮৫), ‘সব পাখি ঘরে ফিরে’ (১৯৮৫), ‘সৈকতে সারস’ (১৯৮৮) ইত্যাদি নাটকে।
নাটক থেকে একসময় সিনেমায় নাম লেখান সালমান। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক। এরপর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি সালমানকে। একের পর এক সিনেমায় কাজ করতে থাকেন। অভিনয়ের ব্যস্ততার কারণে পরে আর গানে সেভাবে সময় দিতে পারেননি। তবে গানের প্রতি ভালোবাসা ঠিকই ছিল তাঁর।
১৯৯৪ সালে ধারাবাহিক নাটক ‘ইতিকথা’য় এক সংগীতশিল্পীর চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। এই নাটকে তাঁকে গিটার বাজিয়ে ‘বজ্রযোগিনী’ শিরোনামের গান করতে দেখা যায়। সেই গানে ছিল বব মার্লে, পল রবসনের প্রসঙ্গ। নাটকের সংলাপে মার্কিন সংগীতশিল্পী পল রবসনকে নিজের গুরু বলে সম্বোধন করেন সালমান।
এই নাটকের আরেকটি দৃশ্যে ‘মা’ নিয়ে একটি ইংরেজি গানও শোনা গিয়েছিল সালমানের কণ্ঠে।
সিনেমার সেটে সময় পেলে গান গাইতেন সালমান শাহ। একদিন ‘প্রেম যুদ্ধ’ সিনেমার সেটেও গুনগুন করছিলেন সালমান। সেটি খেয়াল করেন নির্মাতা জীবন রহমান। ভালো লাগে তাঁর। তখনই সালমানের কাছে গিয়ে বলেছিলেন, ‘তুমি তো দারুণ গাও।’ সালমানও মজা করে নির্মাতার কাছে আবদার করেন, ‘তাহলে আপনার সিনেমায় প্লেব্যাক করান।’
সালমানের মজার ছলে বলা কথাকে সিরিয়াসলি নেন জীবন রহমান। সে সময় সব নির্মাতার চাওয়া ছিল, সালমানের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করা। জীবন রহমানও চাননি সুযোগ হাতছাড়া করতে। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে ফোন করে সালমান শাহকে নিয়ে একটি গান করার কথা বলেন।
পরিকল্পনামাফিক তৈরি হলো গান। রেকর্ডিংয়েও নির্মাতাকে অবাক করেন সালমান। মাত্র ২ ঘণ্টায় শেষ করেন ‘তুমি আমার জীবনের এক স্বপ্ন যেন’ গানের রেকর্ডিং। এতে তাঁর সহশিল্পী ছিলেন কনকচাঁপা। গানের কথা মৌলিক হলেও সুরটি কুমার শানুর গাওয়া ‘এক লাড়কি কো দেখা তো’ গান থেকে নেওয়া। তবু সালমানের কল্যাণে গানটি জনপ্রিয়তা পায়।
সালমানের গাওয়া গানটি জনপ্রিয়তা পাওয়ায় জীবন রহমান পরিকল্পনা করেছিলেন, তাঁর পরবর্তী সিনেমায়ও নায়কের কণ্ঠে একটি গান রাখবেন। সালমান শাহর অকাল প্রয়াণে সেটি আর সম্ভব হয়নি।
তবে ইউটিউবে সালমানের কণ্ঠে ‘রজনীগন্ধা’ শিরোনামের আরেকটি গান পাওয়া যায়। সেই গানের বিবরণে লেখা আছে, একটি নির্মাণাধীন সিনেমার জন্য এটি রেকর্ড করা হয়েছিল। সিনেমাটি শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠেনি।
স্কুলে পড়ার সময় বন্ধুমহলে সংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিতি ছিল সালমান শাহর। ১৯৮২ সালে বিটিভির ‘ছোট্ট খবর’ নামের ছোটদের অনুষ্ঠানে গান গাইতেন। সেখান থেকে ধীরে ধীরে টিভি নাটকে তাঁর যাত্রা। ১৯৮৫ সালে বিটিভির ‘আকাশ ছোঁয়া’ নাটক দিয়ে অভিনয় শুরু সালমানের। এরপর অভিনয় করেন ‘দেয়াল’ (১৯৮৫), ‘সব পাখি ঘরে ফিরে’ (১৯৮৫), ‘সৈকতে সারস’ (১৯৮৮) ইত্যাদি নাটকে।
নাটক থেকে একসময় সিনেমায় নাম লেখান সালমান। ১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহানের ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক। এরপর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি সালমানকে। একের পর এক সিনেমায় কাজ করতে থাকেন। অভিনয়ের ব্যস্ততার কারণে পরে আর গানে সেভাবে সময় দিতে পারেননি। তবে গানের প্রতি ভালোবাসা ঠিকই ছিল তাঁর।
১৯৯৪ সালে ধারাবাহিক নাটক ‘ইতিকথা’য় এক সংগীতশিল্পীর চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। এই নাটকে তাঁকে গিটার বাজিয়ে ‘বজ্রযোগিনী’ শিরোনামের গান করতে দেখা যায়। সেই গানে ছিল বব মার্লে, পল রবসনের প্রসঙ্গ। নাটকের সংলাপে মার্কিন সংগীতশিল্পী পল রবসনকে নিজের গুরু বলে সম্বোধন করেন সালমান।
এই নাটকের আরেকটি দৃশ্যে ‘মা’ নিয়ে একটি ইংরেজি গানও শোনা গিয়েছিল সালমানের কণ্ঠে।
সিনেমার সেটে সময় পেলে গান গাইতেন সালমান শাহ। একদিন ‘প্রেম যুদ্ধ’ সিনেমার সেটেও গুনগুন করছিলেন সালমান। সেটি খেয়াল করেন নির্মাতা জীবন রহমান। ভালো লাগে তাঁর। তখনই সালমানের কাছে গিয়ে বলেছিলেন, ‘তুমি তো দারুণ গাও।’ সালমানও মজা করে নির্মাতার কাছে আবদার করেন, ‘তাহলে আপনার সিনেমায় প্লেব্যাক করান।’
সালমানের মজার ছলে বলা কথাকে সিরিয়াসলি নেন জীবন রহমান। সে সময় সব নির্মাতার চাওয়া ছিল, সালমানের জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করা। জীবন রহমানও চাননি সুযোগ হাতছাড়া করতে। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলকে ফোন করে সালমান শাহকে নিয়ে একটি গান করার কথা বলেন।
পরিকল্পনামাফিক তৈরি হলো গান। রেকর্ডিংয়েও নির্মাতাকে অবাক করেন সালমান। মাত্র ২ ঘণ্টায় শেষ করেন ‘তুমি আমার জীবনের এক স্বপ্ন যেন’ গানের রেকর্ডিং। এতে তাঁর সহশিল্পী ছিলেন কনকচাঁপা। গানের কথা মৌলিক হলেও সুরটি কুমার শানুর গাওয়া ‘এক লাড়কি কো দেখা তো’ গান থেকে নেওয়া। তবু সালমানের কল্যাণে গানটি জনপ্রিয়তা পায়।
সালমানের গাওয়া গানটি জনপ্রিয়তা পাওয়ায় জীবন রহমান পরিকল্পনা করেছিলেন, তাঁর পরবর্তী সিনেমায়ও নায়কের কণ্ঠে একটি গান রাখবেন। সালমান শাহর অকাল প্রয়াণে সেটি আর সম্ভব হয়নি।
তবে ইউটিউবে সালমানের কণ্ঠে ‘রজনীগন্ধা’ শিরোনামের আরেকটি গান পাওয়া যায়। সেই গানের বিবরণে লেখা আছে, একটি নির্মাণাধীন সিনেমার জন্য এটি রেকর্ড করা হয়েছিল। সিনেমাটি শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠেনি।
নাটকের পরিচিত মুখ সাদিয়া আয়মান। কাজ করছেন সিনেমাতেও। সম্প্রতি এই অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন উপস্থাপনায়। ব্রিটিশ কাউন্সিলের একটি পডকাস্ট সঞ্চালনায় দেখা যাবে তাঁকে। সাদিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
৪ ঘণ্টা আগেএকটি নাটকের জন্য এক হয়েছে দুই দেশের দুই নাট্যদল। বাংলাদেশের প্রাচ্যনাট এবং সুইডেনের উঙ্গা ক্লারা নাট্যদল যৌথভাবে মঞ্চে আনছে ‘গার্ডিয়ানস অব দ্য গডস’। আজ ঢাকার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের লা গ্যালারিতে মঞ্চস্থ হবে নাটকটি। উদ্বোধনী দিনে রয়েছে দুটি প্রদর্শনী, প্রথমটি সন্ধ্যা ৭টায়, দ্বিতীয়টি রাত ৮টা ১৫ মিনিটে।
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির অনুষ্ঠানে অপু বিশ্বাসের অংশগ্রহণের খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তেই ভাইরাল হয়। এরপর নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে পড়েন অভিনেত্রী। শোবিজের অনেকে তাঁর সমালোচনা করেন। বাদ যাননি পরীমণিও।
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রায় সাড়ে সাত মাস পর গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরেন ছোট পর্দার অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। দেশে ফিরেই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন লাইট, ক্যামেরা, অ্যাকশনে। তবে এখন থেকে আর বছরজুড়ে কাজ করতে চান না অপূর্ব। মাঝে মাঝে বিরতি নিয়ে সময় দিতে চান নিজেকে।
১ দিন আগে