সংস্কৃতি প্রতিবেদক, ঢাকা
চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের ৬০ বছরের ইতিহাসে এত চমৎকার ও গভীর সব ছবি নিয়ে উৎসব কোনো চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজন করতে পারেনি। খুবই সমৃদ্ধ একটি আয়োজন। বিশ্বের ১৯ জন চলচ্চিত্রকারের ৬০টি ছবি দেখানো হবে। এইসব ছবি দেখেই আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণে আকৃষ্ট হয়েছিলাম। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ব চলচ্চিত্র ইতিহাসের ১২৮ বছরের বিশ্বসেরা ত্রয়ী (ট্রিলজি) চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনকালে চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম এ কথা বলেন।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রদীপ প্রজ্বালন করে এর উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী কাইজার চৌধুরী। তিনি বলেন, অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন। মূলধারার ইন্ডাস্ট্রিসহ বিভিন্ন ধরনের বাধার মুখোমুখি হয়েছেন তাঁরা। ভালো ছবি প্রদর্শনীই ছিল যার মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু সেই স্বাধীনতার আগে থেকেই এই কাজে খুব একটা সহযোগিতা, পৃষ্ঠপোষকতা কেউ করেনি। তবু থেমে যাননি। সংসদ আন্দোলনের ৬০ বছরের সেসব ত্যাগের এটাই ফল যে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজিত হচ্ছে সংসদ কর্মীদের দিয়েই।
ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশের সভাপতি স্থপতি লাইলুন নাহার স্বেমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব সালাউদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি বেলায়াত হোসেন মামুন। তিনি বলেন, তাঁর জানামতে, ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকারদের ট্রিলজি নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব এই প্রথম। এর আগে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান—কোথাও এমন আয়োজন করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, প্রতি মাসে দুজন চলচ্চিত্রকারের ৬টি সিনেমা দেখানো হবে। থাকবে নির্মাতাকে নিয়ে বক্তৃতাও। দীর্ঘ ১০ মাসব্যাপী চলবে এই আয়োজন। ৬০টি চলচ্চিত্র এবং সেগুলোর নির্মাতাদের নিয়ে বের হবে একটি প্রকাশনাও। এটি শুধু একটি উৎসব নয়, ভালো চলচ্চিত্র দেখানোর একটি কর্মসূচিও বটে।
ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটি ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এই উৎসবের আয়োজক। শুরুতে ভারতীয় শিল্পী কিংশুক রায় পরিবেশন করেন বর্ষার গান। গেয়ে শোনান ‘আজি ঝরের রাতে তোমার অভিসার’, ‘খরবায়ু বয় বেগে’। তাঁর শিষ্য ডাক্তার জয়ন্ত ধর গেয়ে শোনান ‘যে রাতে মোর দুয়ারগুলি’।
এ বছর মৃণাল সেনের শততম জন্মবার্ষিকী। মৃণালের শততম জন্মদিনের কারণে তাঁর ত্রয়ী ছবি দিয়েই শুরু হলো এই উৎসব। গতকাল উদ্বোধনের পরে দেখানো হয় তাঁর চলচ্চিত্র ‘ইন্টারভিউ’। আজ দেখা যাবে ‘কলকাতা ৭১’ ও ‘পদাতিক’।
শুধু মৃণাল তো নয়, এই আয়োজনে থাকছে ১৯ জন প্রথিতযশা চলচ্চিত্রকারের বিখ্যাত ৬০টি ছবি। থাকছে ২০টি আলোচনাও। আর এগুলো দেখা যাবে বিনা মূল্যে।
ম্যুভিয়ানার এই আয়োজনে বিশ্ব চলচ্চিত্রের বিখ্যাত সব ছবি হাজির করা হয়েছে। কার ছবি নেই এখানে! ষাটের দশকের কলকাতার চিরন্তন জীবনযাপন নিয়ে হাজির হয়েছিলেন সত্যজিৎ রায় তাঁর অপু ত্রয়ী নিয়ে। ‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ ও ‘অপুর সংসার’ দেখা যাবে। শুধু তা-ই নয়, থাকছে সত্যজিতের চোখে দেখা কলকাতাও। ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’, ‘সীমাবদ্ধ’, ‘জন অরণ্য’ও থাকছে এই তালিকায়। মৃণাল, সত্যজিৎ ছাড়া বাংলা চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল ঋত্বিক কুমার ঘটক। দেশভাগ আর ঋত্বিক যেন সমান্তরাল। দেশভাগের যন্ত্রণা সেলুলয়েডে এসেছিল ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘কোমল গান্ধার’ আর ‘সুবর্ণরেখা’য়। দেখা যাবে এই ছবিগুলোও।
জাপানকে সবচেয়ে কাছ থেকে দেখেছিলেন ইয়াসুজিরো ওজু। এশিয়ার এই পণ্ডিত চলচ্চিত্রকার তাঁর ‘নরিকো ট্রিলজি’তে জাপানের চিরায়ত জীবনযাপন তুলে এনেছিলেন ‘টোকিও স্টোরি’, ‘আরলি সামার’ আর ‘লেট স্প্রিং’-এ। থাকছে এই ছবিগুলোও। থাকছে ফরাসি জাতীয়তাবাদের পটভূমিতে করা পোলিশ পরিচালক ক্রিস্তফ কিয়োসলভস্কির বিখ্যাত থ্রি কালারস ট্রিলজি ‘ব্লু’, ‘হোয়াইট’ ও ‘রেড’। দক্ষিণ কোরীয় চলচ্চিত্রকার পার্ক চ্যান উকের প্রতিশোধস্পৃহা আর নৈতিকতার প্রেক্ষাপটে তৈরি বিখ্যাত ভেঞ্জেন্স ট্রিলজিও থাকছে। দেখা যাবে ‘সিমপ্যাথি ফর মিস্টার ভেঞ্জেন্স’, ‘ওল্ড বয়’ আর ‘লেডি ভেঞ্জেন্স’।
ইরানের একটি গ্রাম কোকের। সেই গ্রামের মানুষের জীবনযাপন ঘিরে ছবি তৈরি করেছিলেন সিনেমার কবিখ্যাত নির্মাতা আব্বাস কিয়ারোস্তামি। ‘হোয়্যার ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম’, ‘অ্যান্ড লাইফ গোজ অন’, ‘থ্রো দ্য অলিভ ট্রিজ’ও থাকছে এই তালিকায়।
ছবির তালিকা বেশ লম্বা। বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রকার আর তাঁদের ত্রয়ী ছবি থাকছে এখানে। দেখা যাবে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার ‘গডফাদার ট্রিলজি’, আলেহান্দ্রো গঞ্জালেস ইনারিতুর ‘ডেথ ট্রিলজি’, রয় এন্ডারসনের ‘লিভিং ট্রিলজি’, গডফ্রে রিজ্জিওর ‘কাটসি ট্রিলজি’, ইংমার বারিমনের ‘ফেইথ ট্রিলজি’, আকি কিওরাসম্যাকির ‘ফিনল্যান্ড ট্রিলজি’, মাইকেল অ্যাঞ্জেলো আন্তনিওনির ‘মডার্নিটি অ্যান্ড ইটস ডিসকনটেন্ট ট্রিলজি’, ফেদেরিকো ফেলিনির ‘লোনলিনেস ট্রিলজি’, আন্দ্রে ভাইদার ‘ওয়ার ট্রিলজি’, রিচার্ড লিঙ্কলেটারের ‘বিফোর ট্রিলজি’, থিও অ্যাঞ্জেলোপালাসের ‘বর্ডার ট্রিলজি’ এবং ওং কার ওয়াইয়ের বিখ্যাত ‘লাভ ট্রিলজি’।
বিশ্বসেরা ত্রয়ী চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৩-এর প্রদর্শনী ও চলচ্চিত্রবিষয়ক বক্তৃতা প্রতি মাসের প্রথম এবং শেষ সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও চলচ্চিত্র বক্তৃতার এই আয়োজন শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার স্টুডিও থিয়েটার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। উৎসবের আয়োজন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের ৬০ বছরের ইতিহাসে এত চমৎকার ও গভীর সব ছবি নিয়ে উৎসব কোনো চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজন করতে পারেনি। খুবই সমৃদ্ধ একটি আয়োজন। বিশ্বের ১৯ জন চলচ্চিত্রকারের ৬০টি ছবি দেখানো হবে। এইসব ছবি দেখেই আমরা চলচ্চিত্র নির্মাণে আকৃষ্ট হয়েছিলাম। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে আজ শুক্রবার বিকেলে বিশ্ব চলচ্চিত্র ইতিহাসের ১২৮ বছরের বিশ্বসেরা ত্রয়ী (ট্রিলজি) চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনকালে চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম এ কথা বলেন।
জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রদীপ প্রজ্বালন করে এর উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী কাইজার চৌধুরী। তিনি বলেন, অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন। মূলধারার ইন্ডাস্ট্রিসহ বিভিন্ন ধরনের বাধার মুখোমুখি হয়েছেন তাঁরা। ভালো ছবি প্রদর্শনীই ছিল যার মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু সেই স্বাধীনতার আগে থেকেই এই কাজে খুব একটা সহযোগিতা, পৃষ্ঠপোষকতা কেউ করেনি। তবু থেমে যাননি। সংসদ আন্দোলনের ৬০ বছরের সেসব ত্যাগের এটাই ফল যে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজিত হচ্ছে সংসদ কর্মীদের দিয়েই।
ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অব বাংলাদেশের সভাপতি স্থপতি লাইলুন নাহার স্বেমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব সালাউদ্দিন আহমদ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির সভাপতি বেলায়াত হোসেন মামুন। তিনি বলেন, তাঁর জানামতে, ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত চলচ্চিত্রকারদের ট্রিলজি নিয়ে চলচ্চিত্র উৎসব এই প্রথম। এর আগে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান—কোথাও এমন আয়োজন করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, প্রতি মাসে দুজন চলচ্চিত্রকারের ৬টি সিনেমা দেখানো হবে। থাকবে নির্মাতাকে নিয়ে বক্তৃতাও। দীর্ঘ ১০ মাসব্যাপী চলবে এই আয়োজন। ৬০টি চলচ্চিত্র এবং সেগুলোর নির্মাতাদের নিয়ে বের হবে একটি প্রকাশনাও। এটি শুধু একটি উৎসব নয়, ভালো চলচ্চিত্র দেখানোর একটি কর্মসূচিও বটে।
ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটি ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি এই উৎসবের আয়োজক। শুরুতে ভারতীয় শিল্পী কিংশুক রায় পরিবেশন করেন বর্ষার গান। গেয়ে শোনান ‘আজি ঝরের রাতে তোমার অভিসার’, ‘খরবায়ু বয় বেগে’। তাঁর শিষ্য ডাক্তার জয়ন্ত ধর গেয়ে শোনান ‘যে রাতে মোর দুয়ারগুলি’।
এ বছর মৃণাল সেনের শততম জন্মবার্ষিকী। মৃণালের শততম জন্মদিনের কারণে তাঁর ত্রয়ী ছবি দিয়েই শুরু হলো এই উৎসব। গতকাল উদ্বোধনের পরে দেখানো হয় তাঁর চলচ্চিত্র ‘ইন্টারভিউ’। আজ দেখা যাবে ‘কলকাতা ৭১’ ও ‘পদাতিক’।
শুধু মৃণাল তো নয়, এই আয়োজনে থাকছে ১৯ জন প্রথিতযশা চলচ্চিত্রকারের বিখ্যাত ৬০টি ছবি। থাকছে ২০টি আলোচনাও। আর এগুলো দেখা যাবে বিনা মূল্যে।
ম্যুভিয়ানার এই আয়োজনে বিশ্ব চলচ্চিত্রের বিখ্যাত সব ছবি হাজির করা হয়েছে। কার ছবি নেই এখানে! ষাটের দশকের কলকাতার চিরন্তন জীবনযাপন নিয়ে হাজির হয়েছিলেন সত্যজিৎ রায় তাঁর অপু ত্রয়ী নিয়ে। ‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ ও ‘অপুর সংসার’ দেখা যাবে। শুধু তা-ই নয়, থাকছে সত্যজিতের চোখে দেখা কলকাতাও। ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’, ‘সীমাবদ্ধ’, ‘জন অরণ্য’ও থাকছে এই তালিকায়। মৃণাল, সত্যজিৎ ছাড়া বাংলা চলচ্চিত্রের আরেক দিকপাল ঋত্বিক কুমার ঘটক। দেশভাগ আর ঋত্বিক যেন সমান্তরাল। দেশভাগের যন্ত্রণা সেলুলয়েডে এসেছিল ‘মেঘে ঢাকা তারা’, ‘কোমল গান্ধার’ আর ‘সুবর্ণরেখা’য়। দেখা যাবে এই ছবিগুলোও।
জাপানকে সবচেয়ে কাছ থেকে দেখেছিলেন ইয়াসুজিরো ওজু। এশিয়ার এই পণ্ডিত চলচ্চিত্রকার তাঁর ‘নরিকো ট্রিলজি’তে জাপানের চিরায়ত জীবনযাপন তুলে এনেছিলেন ‘টোকিও স্টোরি’, ‘আরলি সামার’ আর ‘লেট স্প্রিং’-এ। থাকছে এই ছবিগুলোও। থাকছে ফরাসি জাতীয়তাবাদের পটভূমিতে করা পোলিশ পরিচালক ক্রিস্তফ কিয়োসলভস্কির বিখ্যাত থ্রি কালারস ট্রিলজি ‘ব্লু’, ‘হোয়াইট’ ও ‘রেড’। দক্ষিণ কোরীয় চলচ্চিত্রকার পার্ক চ্যান উকের প্রতিশোধস্পৃহা আর নৈতিকতার প্রেক্ষাপটে তৈরি বিখ্যাত ভেঞ্জেন্স ট্রিলজিও থাকছে। দেখা যাবে ‘সিমপ্যাথি ফর মিস্টার ভেঞ্জেন্স’, ‘ওল্ড বয়’ আর ‘লেডি ভেঞ্জেন্স’।
ইরানের একটি গ্রাম কোকের। সেই গ্রামের মানুষের জীবনযাপন ঘিরে ছবি তৈরি করেছিলেন সিনেমার কবিখ্যাত নির্মাতা আব্বাস কিয়ারোস্তামি। ‘হোয়্যার ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম’, ‘অ্যান্ড লাইফ গোজ অন’, ‘থ্রো দ্য অলিভ ট্রিজ’ও থাকছে এই তালিকায়।
ছবির তালিকা বেশ লম্বা। বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রকার আর তাঁদের ত্রয়ী ছবি থাকছে এখানে। দেখা যাবে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার ‘গডফাদার ট্রিলজি’, আলেহান্দ্রো গঞ্জালেস ইনারিতুর ‘ডেথ ট্রিলজি’, রয় এন্ডারসনের ‘লিভিং ট্রিলজি’, গডফ্রে রিজ্জিওর ‘কাটসি ট্রিলজি’, ইংমার বারিমনের ‘ফেইথ ট্রিলজি’, আকি কিওরাসম্যাকির ‘ফিনল্যান্ড ট্রিলজি’, মাইকেল অ্যাঞ্জেলো আন্তনিওনির ‘মডার্নিটি অ্যান্ড ইটস ডিসকনটেন্ট ট্রিলজি’, ফেদেরিকো ফেলিনির ‘লোনলিনেস ট্রিলজি’, আন্দ্রে ভাইদার ‘ওয়ার ট্রিলজি’, রিচার্ড লিঙ্কলেটারের ‘বিফোর ট্রিলজি’, থিও অ্যাঞ্জেলোপালাসের ‘বর্ডার ট্রিলজি’ এবং ওং কার ওয়াইয়ের বিখ্যাত ‘লাভ ট্রিলজি’।
বিশ্বসেরা ত্রয়ী চলচ্চিত্র উৎসব ২০২৩-এর প্রদর্শনী ও চলচ্চিত্রবিষয়ক বক্তৃতা প্রতি মাসের প্রথম এবং শেষ সপ্তাহের শুক্র ও শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও চলচ্চিত্র বক্তৃতার এই আয়োজন শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার স্টুডিও থিয়েটার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। উৎসবের আয়োজন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৪ ঘণ্টা আগে