ফাহিম হাসান, পঞ্চগড়
পঞ্চগড় জেলার ধাক্কামারা এলাকায় পাথরশ্রমিকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সম্প্রতি বিশেষ প্রচার-প্রচারণার আয়োজন করে আজকের পত্রিকার ‘পাঠকবন্ধু’ পঞ্চগড় জেলা শাখা।
এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পঞ্চগড় জেলার সহকারী পরিচালক ইউসুফ আলী এবং পাঠকবন্ধুর সক্রিয় সদস্য মানিক খান, সাইয়েদা আক্তার সাম্মী, নুসরাত জাহান, মাইশা ফাহমিদা মিশু, আসিফ, হিমুল, সুমন ইসলাম, মুরাদ ও রাজিব। তাঁরা পাথরশ্রমিকদের মধ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক তুলে ধরেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন।
ধুলাবালুতে কাজ করায় পাথরশ্রমিকেরা শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, বুকের ব্যথা এবং অ্যালার্জির মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। শুধু শ্রমিকেরা নন, আশপাশে বসবাসকারী নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও ব্যবসায়িক কাজে আসা মানুষও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন।
পাঠকবন্ধুরা পাথরশ্রমিকদের মাথায় হেলমেট, নাক-মুখ ঢেকে কাজ করার জন্য মুখোশ, হাতে দস্তানা এবং পায়ে জুতা পরিধানের পাশাপাশি বিশেষ নিরাপত্তামূলক পোশাক ব্যবহারের পরামর্শ দেন। সেই সঙ্গে পাথর ভাঙার জায়গায় নিয়মিত পানি ছিটিয়ে বায়ুদূষণ কমানোর প্রতি গুরুত্বও আরোপ ধরেন।
পাঠকবন্ধু সদস্য সাইয়েদা আক্তার সাম্মী বলেন, ‘অধিকাংশ শ্রমিক জানেন না, পাথর ভাঙার কাজ কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। অনেকে এরই মধ্যে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তাই আমরা তাঁদের সচেতন করার জন্যই আজ এখানে এসেছি।’
মাইশা ফাহমিদা মিশু আরও বলেন, ‘জনবসতিপূর্ণ এলাকায় পাথর ভাঙার কাজ বন্ধ করে নির্দিষ্ট জায়গা নির্ধারণ করা জরুরি। একই সঙ্গে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত সরকার ও পাথরমালিকদের। পাথর ভাঙার সময় পানি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার বিষয়টিতেও নজর দেওয়া দরকার।’
পাঠকবন্ধুর এই উদ্যোগে পাথরশ্রমিকরা সচেতনতার বার্তা পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দায়িত্বশীল হওয়ার অঙ্গীকার করেন।
পঞ্চগড় জেলার ধাক্কামারা এলাকায় পাথরশ্রমিকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সম্প্রতি বিশেষ প্রচার-প্রচারণার আয়োজন করে আজকের পত্রিকার ‘পাঠকবন্ধু’ পঞ্চগড় জেলা শাখা।
এই উদ্যোগে নেতৃত্ব দেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পঞ্চগড় জেলার সহকারী পরিচালক ইউসুফ আলী এবং পাঠকবন্ধুর সক্রিয় সদস্য মানিক খান, সাইয়েদা আক্তার সাম্মী, নুসরাত জাহান, মাইশা ফাহমিদা মিশু, আসিফ, হিমুল, সুমন ইসলাম, মুরাদ ও রাজিব। তাঁরা পাথরশ্রমিকদের মধ্যে স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক তুলে ধরেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন।
ধুলাবালুতে কাজ করায় পাথরশ্রমিকেরা শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, বুকের ব্যথা এবং অ্যালার্জির মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। শুধু শ্রমিকেরা নন, আশপাশে বসবাসকারী নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও ব্যবসায়িক কাজে আসা মানুষও স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন।
পাঠকবন্ধুরা পাথরশ্রমিকদের মাথায় হেলমেট, নাক-মুখ ঢেকে কাজ করার জন্য মুখোশ, হাতে দস্তানা এবং পায়ে জুতা পরিধানের পাশাপাশি বিশেষ নিরাপত্তামূলক পোশাক ব্যবহারের পরামর্শ দেন। সেই সঙ্গে পাথর ভাঙার জায়গায় নিয়মিত পানি ছিটিয়ে বায়ুদূষণ কমানোর প্রতি গুরুত্বও আরোপ ধরেন।
পাঠকবন্ধু সদস্য সাইয়েদা আক্তার সাম্মী বলেন, ‘অধিকাংশ শ্রমিক জানেন না, পাথর ভাঙার কাজ কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। অনেকে এরই মধ্যে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তাই আমরা তাঁদের সচেতন করার জন্যই আজ এখানে এসেছি।’
মাইশা ফাহমিদা মিশু আরও বলেন, ‘জনবসতিপূর্ণ এলাকায় পাথর ভাঙার কাজ বন্ধ করে নির্দিষ্ট জায়গা নির্ধারণ করা জরুরি। একই সঙ্গে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা উচিত সরকার ও পাথরমালিকদের। পাথর ভাঙার সময় পানি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার বিষয়টিতেও নজর দেওয়া দরকার।’
পাঠকবন্ধুর এই উদ্যোগে পাথরশ্রমিকরা সচেতনতার বার্তা পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দায়িত্বশীল হওয়ার অঙ্গীকার করেন।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ (ডেসিমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম) স্কিম নিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়ন স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে এই স্কিম সংশোধন করে মাউশি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে
৫ ঘণ্টা আগেএসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
২ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
২ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
২ দিন আগে