Ajker Patrika

চাকসুতে ভিপি-জিএসসহ ২৪টি পদে ছাত্রশিবিরের জয়, এজিএস ছাত্রদলের

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১৫: ০৯
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভিপি (সহসভাপতি) ও জিএস (সাধারণ সম্পাদক) পদে জয় পেয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। অন্যদিকে এজিএস (সহ-সাধারণ সম্পাদক) পদে জয়ী হয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত 'সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট' প্যানেলের ভিপি পদে ইব্রাহিম হোসেন রনি ও জিএস পদে সাঈদ বিন হাবিব নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে এজিএস নির্বাচিত হয়েছেন ছাত্রদলের প্যানেলের প্রার্থী আইয়ুবুর রহমান তৌফিক।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাত চারটার দিকে ১৪টি হল ও একটি হোস্টেলের অনানুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

চাকসুর ১৪টি হলের ফলাফল অনুযায়ী, ভিপি পদে ইব্রাহিম হোসেন রনি ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ২২১টি আর জিএস পদে সাঈদ বিন হাবিব ভোট পেয়েছেন ৭ হাজার ২৯৫টি। অন্যদিকে এজিএস পদে আইয়ুবুর রহমান তৌফিক ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪৪১টি।

বুধবার সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। চাকসুর ২৬টি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৪১৫ জন প্রার্থী, আর হল ও হোস্টেল সংসদের ২৪টি পদের জন্য লড়েছেন ৪৯৩ জন।

চাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হলেও ফলাফল প্রকাশের আগে বেশ কিছু জায়গায় উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। বুধবার রাত একটার পর দুই হলের ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে অবরুদ্ধ করে রাখে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে অধ্যাপক কামাল মুক্ত হন।

এর আগে দিনভর সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ হলেও ফলাফল প্রকাশের আগে বিভিন্ন জায়গায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেটের বাইরে ছাত্রদলের সমর্থনে বিএনপি ও ছাত্রশিবিরের সমর্থনে জামায়াতের নেতাকর্মীরা আশেপাশে অবস্থান নেন। এ সময় উভয় পক্ষই শান্তিপূর্ণভাবে রাস্তার পাশে থাকলেও অপ্রীতিকর কোনো ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। রাত একটা পর্যন্ত তাদের অবস্থান করতে দেখা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে রাতেই ক্যাম্পাসে বিজিবি মোতায়েন করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাকসু নির্বাচন: ভোট গ্রহণ শেষ, গণনার প্রস্তুতি

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
ব্যালট বাক্সগুলো কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা
ব্যালট বাক্সগুলো কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। বিকেল ৪টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর এখন চলছে ফল গণনার প্রস্তুতি। সব কেন্দ্র থেকে ব্যালট আসার পর সন্ধ্যা ৬টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোট গণনা শুরু হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্রের প্রাঙ্গণে লাইনে ছিলেন, তাঁরা সবাই ৪টার পরেও ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।

ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে মাইকিং করে ভোটারদের লাইনে দাঁড়ানোর অনুরোধ জানানো হয়। এরপর গেট বন্ধ করে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে গণনার জন্য ব্যালট বাক্সগুলো কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়। এই নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি কমিশনের সদস্যরা।

নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ১৭টি কেন্দ্রের ফলাফল গণনা হবে। পুরো ফলাফল প্রস্তুত হতে ১৭ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে শুক্রবারের আগে ফল ঘোষণার সম্ভাবনা নেই।

নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ জানান, ভোট গণনা সম্পন্ন হবে ছয়টি অপটিক্যাল মার্ক রিকগনিশন (ওএমআর) মেশিনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি স্থানে এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি ফল প্রদর্শন করা হবে। সবশেষে কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে কেন্দ্রভিত্তিক চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাকসু নির্বাচন: ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের

রাবি প্রতিনিধি  
রাকসু নির্বাচনের ভোট নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেল’। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাকসু নির্বাচনের ভোট নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে সংবাদ সম্মেলন করে ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেল’। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলেছে ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেল’। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ তোলা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবীর বলেন, ‘শহীদুল্লাহ্ একাডেমিক ভবনে প্রায় এক ঘণ্টা ভোট কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এতে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন লক্ষ্য করা যায়। পরে ভেতরে গিয়ে আমরা ১০০ ব্যালট পেপার স্বাক্ষর করা অবস্থায় দেখতে পাই।’

আবীর বলেন, ‘আজ সকালে ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু ছিল। কিন্তু পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে বহিরাগতদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। আশপাশে শিবিরের প্যানেলের জার্সি পরে অনেকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাকসু নির্বাচনে ৮ অনিয়মের অভিযোগ ছাত্রশিবিরের প্যানেলের

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
শিবির প্যানেলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা
শিবির প্যানেলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে আটটি অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল। ভোট গ্রহণ চলাকালে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পাশে প্যানেলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ জানানো হয়।

অভিযোগগুলো পড়ে শোনান শিবির-সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের জিএস প্রার্থী ফাহিম রেজা। তিনি বলেন, ভোট গ্রহণের সময় ভোটারদের হাতে দেওয়া অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে; নির্বাচন কমিশন অনুমতি দিলেও সিরাজী ভবন, রবীন্দ্র ভবন ও জগদীশ চন্দ্র বসু ভবনের ভোটকেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের চিরকুট নিয়ে প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছে।

ফাহিম অভিযোগ করে বলেন, ছাত্রদল ও আধিপত্যবিরোধী প্যানেলের প্রার্থীরা আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ভোটকেন্দ্রের ১০০ গজের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন। খালেদা জিয়া ও হবিবুর রহমান হলের পাশে ছাত্রদল বুথ নির্মাণ করেছে, যা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করে না। তিনি বলেন, ক্যাম্পাসে এখন বহিরাগত প্রবেশ করছে। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কড়াকড়ি শিথিল করেছে। আর নীতিমালা লঙ্ঘন করে গতকাল বুধবার রাতে ক্যাম্পাসে দেয়াললিখন করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

ফাহিম বলেন, ‘ছাত্রশিবির মনোনীত প্যানেল ও জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। জামায়াত নাকি অস্ত্রের রাজনীতি করছে—এমনটি বলা হচ্ছে। ছাত্রদলের একজন সাংগঠনিক সম্পাদক ক্যাম্পাসে বসে থেকে এসব গুজব ছড়াচ্ছেন। এ ছাড়া ছাত্রদলের সভাপতি নিজেও ফেসবুকে এ-সংক্রান্ত একটি পোস্ট দিয়েছেন।

জিএস প্রার্থী ফাহিম রেজা বলেন, এ নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এখন নেই। তিনি জানান, যতক্ষণ নির্বাচনের সুন্দর পরিবেশ ছিল, ততক্ষণ তাঁরা নির্বাচন কমিশনকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। এখন এসব অভিযোগের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়েছে। কমিশন দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে বলে তাঁরা আশা করেন।

ফাহিম বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেটের ওপর আস্থা রেখে এই নির্বাচনে থাকতে চাই। কিন্তু থাকার জন্যই যে যেমন খুশি তেমন হবে, তা আমরা মেনে নেব না।’

প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ‘এই নির্বাচন নিরপেক্ষ হয়েছে কি না, সেটি ফলাফলের পর বলা যাবে। আমরা নির্বাচন কমিশনকে বাধ্য করব, সুষ্ঠুভাবে ফলাফল ঘোষণা করার জন্য।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাত কলেজ নিয়ে বিভিন্ন গ্রুপ গুজব ছড়াচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার। ছবি: সংগৃহীত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ‘বিভিন্ন গ্রুপ গুজব ছড়াচ্ছে’ বলে দাবি করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।

আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন।

শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘সাত কলেজ নিয়ে একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হবে। তবে কিছুটা ভুল-বোঝাবুঝি ও ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে। সেগুলো নিয়ে নানা রকম দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। বিভিন্ন গ্রুপ গুজব ছড়াচ্ছে, যেটা মোটেই কল্যাণকর নয়। এটা খুব চ্যালেঞ্জিং কাজ। আমরা দ্রুত স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয় চূড়ান্ত করব।’

সাত কলেজ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাস্তবতার প্রেক্ষিতেই সাত কলেজ নিয়ে উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে। অবশ্যই এ সাত কলেজের ছাত্রছাত্রীদের দাবিদাওয়ার প্রেক্ষিতেই উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে, যাতে বিশেষায়িত একটা বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়, যেখানে মানসম্মত শিক্ষা, সময়মতো পরীক্ষা গ্রহণ ও ফল প্রকাশ করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই সাত কলেজ আনার পর সমস্যার সৃষ্টি হয়।

‘এই সমস্যা সমাধানের জন্য সিরিজ সভা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের উদ্যোগে। মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি খুব নিবিড়ভাবে কাজ করেছে, যেখানে এমন কোনো অংশীদার ছিল না, যাঁরা অংশ নেননি। ইউজিসি থেকে আমাকে যা বলা হয়েছে, সেগুলোর লিখিত ও অডিও ডকুমেন্টস আছে। সেখানে কারা কারা ছিলেন, কোন কোন প্রতিষ্ঠান, কোন কোন পেশার লোকজন ছিলেন—তার প্রেক্ষিতে তাঁরা একটা প্রতিবেদন আমাকে দেন, যেটা আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর পাই।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘সেই প্রতিবেদনের একটা বড় বিষয় হলো, কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করতে হলে একটা আইন প্রণয়ন করতে হয়। ওই প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ইউজিসি একটা আইন প্রণয়ন করে আমাকে দিয়েছে। আমরা সাড়ে চার হাজারের মতো মতামত নিয়েছি অনলাইনে। এ ছাড়া লিখিতভাবে বিভিন্ন লোকজন আমাদের কাছে মতামত দিয়েছেন। সেগুলো গত ১৫ থেকে ২০ দিন ধরে যাচাই-বাছাই করছে মন্ত্রণালয়ের ১২ জন।

‘আশা করছি, আগামী ২০, ২১ ও ২২ অক্টোবর যে সভার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে এসব মতামত আমরা উপস্থাপন করব। তারপর আলাপ-আলোচনা করে ড্রাফট করে আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠাব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত