মো. আরিফুল ইসলাম
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রায় এক দশক পর ১৯৬২ সালে রাকসু গঠিত হয়। এরপর মোট ১৪ বার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও সর্বশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৯ সালে। জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন রাকসু নির্বাচনের দাবি জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু নির্বাচন ঘিরে রয়েছে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশাও অনেক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মতামত নিয়েছেন মো. আরিফুল ইসলাম।
রাকসু যেন শিক্ষার্থীদের প্রকৃত কণ্ঠস্বর হয়
জান্নাতুন নাঈম তুহিনা
শিক্ষার্থী, লোকপ্রশাসন বিভাগ, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের চর্চা ব্যাহত হয়েছে। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা এখন পর্যন্ত কোনো সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য রাকসু নির্বাচন দেখিনি। সে কারণে তাঁদের প্রত্যাশা অনেক। আমরা চাই, এই নির্বাচন হোক অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক; যেখানে শিক্ষার্থীদের মতামত ও স্বার্থ স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একাডেমিক উন্নয়ন, আবাসন সমস্যার সমাধান, স্বাস্থ্যসেবা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেবেন। সর্বোপরি রাকসু শিক্ষার্থীদের প্রকৃত কণ্ঠস্বর হয়ে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখুক—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব গুণাবলি বাড়বে
মো. আহসান হাবিব
শিক্ষার্থী, ফোকলোর অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলা করাই রাকসু নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের নাশকতা যাতে
না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনকে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। এ ছাড়া সাইবার বুলিং প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের রাকসুর বিষয়ে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আশা করি, দীর্ঘ তিন দশক পর এই নির্বাচন শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বগুণ বাড়ানো, গবেষণা, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এবং সমাজসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবে
তাসিন খান
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, রাবি
দীর্ঘদিন পর নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের চর্চা পুনরায় শুরু হবে। এতে যোগ্য ও কর্মদক্ষ নেতৃত্ব উঠে আসবে; যারা শিক্ষার্থীদের অধিকার ও কল্যাণে কাজ করবে। এত দিন ছাত্ররাজনীতি বলতে আমরা বুঝতাম ক্যাম্পাসে পেশিশক্তির প্রদর্শন এবং দলীয় প্রতিপত্তি। তবে রাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আশা করি সংঘাতমুক্ত এবং গঠনমূলক ছাত্ররাজনীতির পরিবেশ তৈরি হবে। পরিবর্তন হবে সেই ধারার, যেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কারও কাছে জিম্মি থাকে। এই নির্বাচনকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার না করে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজে লাগাবে ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলো।
সহশিক্ষা কার্যক্রমের প্রসারে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেবে
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
শিক্ষার্থী, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, রাবি
এই নির্বাচন শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার এক মাইলফলক। তবে এর চ্যালেঞ্জও কিন্তু কম নয়—অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন, প্রার্থীদের মধ্যে সুস্থ প্রতিদ্বন্দ্বিতা বজায় রাখা, দলীয় প্রভাব প্রতিহত করা। এ ছাড়া সব শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। আশা করি, শিক্ষাব্যবস্থার মানোন্নয়ন, আবাসন-সংকট নিরসন, গবেষণার সুযোগ সম্প্রসারণ, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমের প্রসারে রাকসু দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেবে। এটি হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চার নবজাগরণ।
সুস্থ রাজনীতিচর্চার সুযোগ তৈরি হবে
আবিদা সুলতানা
শিক্ষার্থী, মৃৎশিল্প ডিসিপ্লিন, রাবি
প্রায় তিন যুগ বন্ধ থাকার পর জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে এসে অবশেষে রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত এই আয়োজনে যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠবে এবং যোগ্য প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা অর্পণ করা হবে—এটাই আমাদের একান্ত প্রত্যাশা। এই নির্বাচন সুস্থ রাজনীতিচর্চার সুযোগ করে দিক এবং এর ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতেও যেন অব্যাহত থাকে। প্রশাসন ও ছাত্র প্রতিনিধি—উভয় যদি শিক্ষার্থীবান্ধব হয়, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে পুরোনো গোঁড়ামি ঝেড়ে।
তৈরি হবে যোগ্য নেতৃত্ব
মো. সবুজ মিয়া
শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাবি
রাকসুর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবিদাওয়া তুলে ধরে অধিকার আদায় করে এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে। নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলে মেধাবীরা এগিয়ে আসবে। এতে তৈরি হবে যোগ্য নেতৃত্ব। মেধাবীরা দেশের পরিবর্তনে এগিয়ে এলে দেশ ও জাতি পাবে সঠিক দিকনির্দেশনা। একটি রাষ্ট্র সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব, আর সেই নেতৃত্ব গড়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন থেকে। রাকসু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম হতে পারলে তা শুধু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নয়, বরং গোটা জাতির জন্য নেতৃত্ব তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠবে।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রায় এক দশক পর ১৯৬২ সালে রাকসু গঠিত হয়। এরপর মোট ১৪ বার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও সর্বশেষ অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৮৯ সালে। জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন রাকসু নির্বাচনের দাবি জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ সেপ্টেম্বর ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু নির্বাচন ঘিরে রয়েছে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, একই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশাও অনেক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীদের মতামত নিয়েছেন মো. আরিফুল ইসলাম।
রাকসু যেন শিক্ষার্থীদের প্রকৃত কণ্ঠস্বর হয়
জান্নাতুন নাঈম তুহিনা
শিক্ষার্থী, লোকপ্রশাসন বিভাগ, রাবি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের চর্চা ব্যাহত হয়েছে। বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা এখন পর্যন্ত কোনো সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য রাকসু নির্বাচন দেখিনি। সে কারণে তাঁদের প্রত্যাশা অনেক। আমরা চাই, এই নির্বাচন হোক অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক; যেখানে শিক্ষার্থীদের মতামত ও স্বার্থ স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একাডেমিক উন্নয়ন, আবাসন সমস্যার সমাধান, স্বাস্থ্যসেবা ও ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেবেন। সর্বোপরি রাকসু শিক্ষার্থীদের প্রকৃত কণ্ঠস্বর হয়ে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখুক—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব গুণাবলি বাড়বে
মো. আহসান হাবিব
শিক্ষার্থী, ফোকলোর অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলা করাই রাকসু নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি প্রার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা খুব জরুরি। ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের নাশকতা যাতে
না ঘটে, সে জন্য প্রশাসনকে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। এ ছাড়া সাইবার বুলিং প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের রাকসুর বিষয়ে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আশা করি, দীর্ঘ তিন দশক পর এই নির্বাচন শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বগুণ বাড়ানো, গবেষণা, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এবং সমাজসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবে
তাসিন খান
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, রাবি
দীর্ঘদিন পর নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের চর্চা পুনরায় শুরু হবে। এতে যোগ্য ও কর্মদক্ষ নেতৃত্ব উঠে আসবে; যারা শিক্ষার্থীদের অধিকার ও কল্যাণে কাজ করবে। এত দিন ছাত্ররাজনীতি বলতে আমরা বুঝতাম ক্যাম্পাসে পেশিশক্তির প্রদর্শন এবং দলীয় প্রতিপত্তি। তবে রাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আশা করি সংঘাতমুক্ত এবং গঠনমূলক ছাত্ররাজনীতির পরিবেশ তৈরি হবে। পরিবর্তন হবে সেই ধারার, যেখানে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা কারও কাছে জিম্মি থাকে। এই নির্বাচনকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার না করে শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজে লাগাবে ক্রিয়াশীল ছাত্রসংগঠনগুলো।
সহশিক্ষা কার্যক্রমের প্রসারে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেবে
মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন
শিক্ষার্থী, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, রাবি
এই নির্বাচন শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার এক মাইলফলক। তবে এর চ্যালেঞ্জও কিন্তু কম নয়—অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন, প্রার্থীদের মধ্যে সুস্থ প্রতিদ্বন্দ্বিতা বজায় রাখা, দলীয় প্রভাব প্রতিহত করা। এ ছাড়া সব শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি। আশা করি, শিক্ষাব্যবস্থার মানোন্নয়ন, আবাসন-সংকট নিরসন, গবেষণার সুযোগ সম্প্রসারণ, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তাব্যবস্থা, সাংস্কৃতিক এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমের প্রসারে রাকসু দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেবে। এটি হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক চর্চার নবজাগরণ।
সুস্থ রাজনীতিচর্চার সুযোগ তৈরি হবে
আবিদা সুলতানা
শিক্ষার্থী, মৃৎশিল্প ডিসিপ্লিন, রাবি
প্রায় তিন যুগ বন্ধ থাকার পর জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে এসে অবশেষে রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত এই আয়োজনে যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠবে এবং যোগ্য প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা অর্পণ করা হবে—এটাই আমাদের একান্ত প্রত্যাশা। এই নির্বাচন সুস্থ রাজনীতিচর্চার সুযোগ করে দিক এবং এর ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতেও যেন অব্যাহত থাকে। প্রশাসন ও ছাত্র প্রতিনিধি—উভয় যদি শিক্ষার্থীবান্ধব হয়, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে পুরোনো গোঁড়ামি ঝেড়ে।
তৈরি হবে যোগ্য নেতৃত্ব
মো. সবুজ মিয়া
শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, রাবি
রাকসুর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবিদাওয়া তুলে ধরে অধিকার আদায় করে এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে। নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলে মেধাবীরা এগিয়ে আসবে। এতে তৈরি হবে যোগ্য নেতৃত্ব। মেধাবীরা দেশের পরিবর্তনে এগিয়ে এলে দেশ ও জাতি পাবে সঠিক দিকনির্দেশনা। একটি রাষ্ট্র সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব, আর সেই নেতৃত্ব গড়ে ওঠে শিক্ষাঙ্গন থেকে। রাকসু সত্যিকারের গণতান্ত্রিক চর্চার প্ল্যাটফর্ম হতে পারলে তা শুধু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নয়, বরং গোটা জাতির জন্য নেতৃত্ব তৈরির উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠবে।
নবীন শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাস। দীর্ঘদিনের নীরবতা কাটিয়ে নতুন মুখের আগমনে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে সবুজে ঘেরা এই শিক্ষাঙ্গনে। আজ রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লাস শুরু হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের।
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) নতুন প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী। আগামী মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) থেকে তিনি এ দায়িত্ব পালন করবেন।
১৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পোষ্য কোটা পুনর্বহাল ও শিক্ষক লাঞ্ছনার বিচারের দাবিতে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে গাছতলায় ক্লাস নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মুর্শেদুল ইসলাম পিটার।
১৪ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির সিন্দুকছড়ির পাহাড়ঘেরা এক ছোট্ট গ্রাম। সবুজ প্রকৃতির বুকে বেড়ে ওঠা প্রিয়াঙ্কা ত্রিপুরার শৈশব কাটে দারিদ্র্য, আশ্রয়ের সংকট আর পারিবারিক শোকের ছায়ায়। কেউ কল্পনাও করতে পারেননি, এই মেয়ে একদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন। কিন্তু প্রতিকূলতা প্রিয়াঙ্কাকে থামাতে পারেনি; বরং সংগ্রামই তাঁকে এগিয়ে যাওয়ার শক্
২১ ঘণ্টা আগে