ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হল ও হোস্টেলে শিক্ষার্থী ওঠানোর বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে/হোস্টেলে ওঠানো হবে; মেয়াদোত্তীর্ণ অথবা বিভিন্ন কারণে ছাত্রত্ব নেই অথবা মাস্টার্স চূড়ান্ত পরীক্ষা (ইন্টার্নশিপ/ফিল্ডওয়ার্ক/প্রজেক্ট/থিসিস (লিখিত ও মৌখিক/ব্যবহারিক/ভাইভা ইত্যাদি) শেষ করেছে অথবা স্নাতক (সম্মান) পাস করেছে কিন্তু নিয়মিত ব্যাচের সঙ্গে মাস্টার্সে ভর্তি হয়নি এমন শিক্ষার্থী হলে/হোস্টেলে উঠতে পারবে না।
এসব শিক্ষার্থীর জিনিসপত্র যদি হলে/হোস্টেলে থাকে, তাহলে হল ও হোস্টেলের সব পাওনা পরিশোধ করে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষিত নির্ধারিত তারিখের মধ্যে নিয়ে যেতে হবে। অন্যথায় হল ও হোস্টেল কর্তৃপক্ষ তাদের কক্ষ থেকে জিনিসপত্র অপসারণ করবে এবং এসব জিনিসের দায়দায়িত্ব হল ও হোস্টেল কর্তৃপক্ষ বহন করবে না।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, হল/হোস্টেলে অবস্থানরত সব আবাসিক ও দ্বৈতাবাসিক শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে তাদের স্ব-স্ব ড্যাশবোর্ডে নির্ধারিত ফরম পূরণ করবে এবং হলে/হোস্টেলে ওঠার দিন এই পূরণকৃত ফরমের একটি কপি, হলের হালনাগাদ আইডি কার্ড অথবা ভর্তির হালনাগাদ পে-স্লিপ ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে হল ও হোস্টেলের নির্ধারিত ফি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়ে হল ও হোস্টেলে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
হলে/হোস্টেলে অবস্থান করছে কিন্তু আবাসিকতা/দ্বৈতাবাসিকতার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেনি এমন শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে তাদের স্ব-স্ব ড্যাশবোর্ডে নির্ধারিত ফরম পূরণ করবে এবং হল ও হোস্টেলে ওঠার দিন এই পূরণকৃত ফরমের একটি কপি, হলের হালনাগাদ আইডি কার্ড অথবা ভর্তির হালনাগাদ পে-স্লিপ ও হল ও হোস্টেলের নির্ধারিত ফি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়ে হল ও হোস্টেলে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হলে থাকার একটি নীতিমালাও প্রকাশ করেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছারকে আহ্বায়ক করে একটি সিট বণ্টন নীতিমালা প্রণয়ন কমিটিও করা হয়েছে।
বাকি সদস্যরা হলেন শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম, অমর একুশে হলের প্রাধ্যক্ষ ইশতিয়াক এম সৈয়দ, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ লাফিফা জামাল ও মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হল ও হোস্টেলে শিক্ষার্থী ওঠানোর বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের আবাসিক হলে/হোস্টেলে ওঠানো হবে; মেয়াদোত্তীর্ণ অথবা বিভিন্ন কারণে ছাত্রত্ব নেই অথবা মাস্টার্স চূড়ান্ত পরীক্ষা (ইন্টার্নশিপ/ফিল্ডওয়ার্ক/প্রজেক্ট/থিসিস (লিখিত ও মৌখিক/ব্যবহারিক/ভাইভা ইত্যাদি) শেষ করেছে অথবা স্নাতক (সম্মান) পাস করেছে কিন্তু নিয়মিত ব্যাচের সঙ্গে মাস্টার্সে ভর্তি হয়নি এমন শিক্ষার্থী হলে/হোস্টেলে উঠতে পারবে না।
এসব শিক্ষার্থীর জিনিসপত্র যদি হলে/হোস্টেলে থাকে, তাহলে হল ও হোস্টেলের সব পাওনা পরিশোধ করে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষিত নির্ধারিত তারিখের মধ্যে নিয়ে যেতে হবে। অন্যথায় হল ও হোস্টেল কর্তৃপক্ষ তাদের কক্ষ থেকে জিনিসপত্র অপসারণ করবে এবং এসব জিনিসের দায়দায়িত্ব হল ও হোস্টেল কর্তৃপক্ষ বহন করবে না।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, হল/হোস্টেলে অবস্থানরত সব আবাসিক ও দ্বৈতাবাসিক শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে তাদের স্ব-স্ব ড্যাশবোর্ডে নির্ধারিত ফরম পূরণ করবে এবং হলে/হোস্টেলে ওঠার দিন এই পূরণকৃত ফরমের একটি কপি, হলের হালনাগাদ আইডি কার্ড অথবা ভর্তির হালনাগাদ পে-স্লিপ ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে হল ও হোস্টেলের নির্ধারিত ফি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়ে হল ও হোস্টেলে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
হলে/হোস্টেলে অবস্থান করছে কিন্তু আবাসিকতা/দ্বৈতাবাসিকতার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেনি এমন শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইটে তাদের স্ব-স্ব ড্যাশবোর্ডে নির্ধারিত ফরম পূরণ করবে এবং হল ও হোস্টেলে ওঠার দিন এই পূরণকৃত ফরমের একটি কপি, হলের হালনাগাদ আইডি কার্ড অথবা ভর্তির হালনাগাদ পে-স্লিপ ও হল ও হোস্টেলের নির্ধারিত ফি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়ে হল ও হোস্টেলে ওঠার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হলে থাকার একটি নীতিমালাও প্রকাশ করেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছারকে আহ্বায়ক করে একটি সিট বণ্টন নীতিমালা প্রণয়ন কমিটিও করা হয়েছে।
বাকি সদস্যরা হলেন শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহিম, অমর একুশে হলের প্রাধ্যক্ষ ইশতিয়াক এম সৈয়দ, শামসুন নাহার হলের প্রাধ্যক্ষ লাফিফা জামাল ও মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ (ডেসিমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম) স্কিম নিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়ন স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে এই স্কিম সংশোধন করে মাউশি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে
৮ ঘণ্টা আগেএসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
২ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
২ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
২ দিন আগে