নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাহাঙ্গীরনগর কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে হল সংসদের ভোট গণনা চলছে। গত ১৩ ঘণ্টায় ১৪টি হলের ফল গণনা শেষ হয়েছে। বাকি সাতটি হলের গণনা চলমান। নির্বাচন কমিশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্টদের অনুমান, আজ শুক্রবার সন্ধ্যা নাগাদ জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টায় ভোট গণনা শুরু হয়।
জাকসুর নতুন নেতৃত্ব বেছে নিতে ৩৩ বছর পর গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। কেন্দ্রীয় সংসদের ২৫টি পদে লড়েছেন ১৭৮ জন প্রার্থী। হল সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৪৪৫ জন।
জাকসুতে এবার মোট ভোটার ১১ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৬১১৫, ছাত্রী ৫৭২৮। একজন ভোটার ভোট দেবেন ৪০টি করে; কেন্দ্রীয় সংসদে ২৫টি, হল সংসদে ১৫টি পদে। এবার জাকসু নির্বাচনের মোট ১৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে পুরুষ প্রার্থী ১৩২ জন, নারী প্রার্থী ৪৬ জন। এখানে পদের সংখ্যা ২৫।
মোট ২১টি হল সংসদে পদের সংখ্যা ৩১৫। প্রতি হলে পদের সংখ্যা ১৫। মোট ৪৪৭ জন প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে ১১ ছাত্র হলে প্রার্থীর সংখ্যা ৩১৬ এবং ১০ ছাত্রী হলের প্রার্থী ১৩১ জন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ওএমআর পদ্ধতিতে গণনার কথা থাকলেও ছাত্রদলসহ কয়েকটি প্যানেলের আপত্তিতে তা ম্যানুয়ালি করা হয়। এ কারণে নির্বাচনের প্রায় ১৩ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও হল সংসদের ভোট গণনা শেষ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। সূত্র আরও বলছে, ভোট গণনার গতি অনুযায়ী দুপুরের মধ্যে শেষ হবে হল সংসদের ফলাফল নির্ধারণ। এরপর শুরু হবে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট গণনা। ম্যানুয়াল পদ্ধতির কারণে স্বাভাবিকভাবে এটিও শেষ করতে বেশ সময় লাগবে।
গণনা সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের ধারণা, সন্ধ্যার পর জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া যাবে।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন ও পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চারটি প্যানেলের প্রার্থীরা। এই চার প্যানেল হলো ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। ভোটে কারচুপিসহ নানা অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের প্রার্থীরা।
প্রসঙ্গত, জাকসুর প্রথম নির্বাচন হয় ১৯৭২ সালে। সবশেষ নবম জাকসু নির্বাচন হয় ১৯৯২ সালের ৬ জুলাই।
জাহাঙ্গীরনগর কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে হল সংসদের ভোট গণনা চলছে। গত ১৩ ঘণ্টায় ১৪টি হলের ফল গণনা শেষ হয়েছে। বাকি সাতটি হলের গণনা চলমান। নির্বাচন কমিশন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সংশ্লিষ্টদের অনুমান, আজ শুক্রবার সন্ধ্যা নাগাদ জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টায় ভোট গণনা শুরু হয়।
জাকসুর নতুন নেতৃত্ব বেছে নিতে ৩৩ বছর পর গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। কেন্দ্রীয় সংসদের ২৫টি পদে লড়েছেন ১৭৮ জন প্রার্থী। হল সংসদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৪৪৫ জন।
জাকসুতে এবার মোট ভোটার ১১ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ৬১১৫, ছাত্রী ৫৭২৮। একজন ভোটার ভোট দেবেন ৪০টি করে; কেন্দ্রীয় সংসদে ২৫টি, হল সংসদে ১৫টি পদে। এবার জাকসু নির্বাচনের মোট ১৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে পুরুষ প্রার্থী ১৩২ জন, নারী প্রার্থী ৪৬ জন। এখানে পদের সংখ্যা ২৫।
মোট ২১টি হল সংসদে পদের সংখ্যা ৩১৫। প্রতি হলে পদের সংখ্যা ১৫। মোট ৪৪৭ জন প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে ১১ ছাত্র হলে প্রার্থীর সংখ্যা ৩১৬ এবং ১০ ছাত্রী হলের প্রার্থী ১৩১ জন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ওএমআর পদ্ধতিতে গণনার কথা থাকলেও ছাত্রদলসহ কয়েকটি প্যানেলের আপত্তিতে তা ম্যানুয়ালি করা হয়। এ কারণে নির্বাচনের প্রায় ১৩ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও হল সংসদের ভোট গণনা শেষ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন। সূত্র আরও বলছে, ভোট গণনার গতি অনুযায়ী দুপুরের মধ্যে শেষ হবে হল সংসদের ফলাফল নির্ধারণ। এরপর শুরু হবে কেন্দ্রীয় সংসদের ভোট গণনা। ম্যানুয়াল পদ্ধতির কারণে স্বাভাবিকভাবে এটিও শেষ করতে বেশ সময় লাগবে।
গণনা সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের ধারণা, সন্ধ্যার পর জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দেওয়া যাবে।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন ও পুনরায় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন প্রগতিশীল শিক্ষার্থীদের চারটি প্যানেলের প্রার্থীরা। এই চার প্যানেল হলো ‘সম্প্রীতির ঐক্য’, ‘সংশপ্তক পর্ষদ’, ‘স্বতন্ত্র অঙ্গীকার পরিষদ’ ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের আংশিক প্যানেল। বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। ভোটে কারচুপিসহ নানা অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের প্রার্থীরা।
প্রসঙ্গত, জাকসুর প্রথম নির্বাচন হয় ১৯৭২ সালে। সবশেষ নবম জাকসু নির্বাচন হয় ১৯৯২ সালের ৬ জুলাই।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ভোট গণনার দায়িত্ব পালন করতে এসে অসুস্থ হয়ে শিক্ষকের মৃত্যুতে ক্যাম্পাসজুড়ে নেমেছে শোকের মাতম। তাঁর সহকর্মী কিংবা শিক্ষার্থী, কেউই যেন মেনে নিতে পারছেন না। তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।
১ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। গণনার কাজও চলছে। এরই মধ্যে ১৭টি হলের ভোট গণনা শেষ হয়েছে। অনানুষ্ঠানিকভাবে পাওয়া তথ্য মতে, আল–বেরুনী হলে ২১১ ভোটের বিপরীতে ১২৫, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হলে ৩৪১ ভোটের বিপরীতে ২৩৯, মীর মশাররফ হোসেন হলে ৪৬৪ ভোটের...
৩ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গণনার দায়িত্ব পালন করতে এসে অসুস্থ হয়ে পড়েন চারুকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জান্নাতুল ফেরদৌস। এরপর তৎক্ষণাৎ তাঁকে সাভারের একটি বেসরকারি মেডিকেলে নিয়ে গেলে সেখানে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গণনা ধীরগতিতে চলছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে নয়, হাতে গোনা ভোট গণনা হওয়ায় সময় বেশি লাগছে।
৫ ঘণ্টা আগে