আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. এসএম কবির মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইকিউএসি পরিচালক ও বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ। এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের পরিচালক অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপার্সন ও বিভাগীয় প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘অ্যাক্রেডিটেশন শুধু দেশের মধ্যেই স্বীকৃতি এনে দেয় না, বিদেশেও একটি প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে। এর মধ্য দিয়েই প্রতিষ্ঠানের র্যাংকিং বাড়ে, গ্রাজুয়েটরা এগিয়ে যায়।’
অন্যান্য বক্তারা বলেন, যেকোনো কাজের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে প্রশিক্ষণ জরুরি। এর মাধ্যমেই সক্ষমতা অর্জন এবং একবিংশ শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়—সে সম্পর্কে প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
কর্মশালায় পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের স্বীকৃতি ও শিক্ষা-কারিকুলামের নানা অনুষঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়। পরে প্রশ্নোত্তর পর্বের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. এসএম কবির মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইকিউএসি পরিচালক ও বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ। এছাড়া আরও বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের পরিচালক অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহসহ বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপার্সন ও বিভাগীয় প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘অ্যাক্রেডিটেশন শুধু দেশের মধ্যেই স্বীকৃতি এনে দেয় না, বিদেশেও একটি প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে। এর মধ্য দিয়েই প্রতিষ্ঠানের র্যাংকিং বাড়ে, গ্রাজুয়েটরা এগিয়ে যায়।’
অন্যান্য বক্তারা বলেন, যেকোনো কাজের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে প্রশিক্ষণ জরুরি। এর মাধ্যমেই সক্ষমতা অর্জন এবং একবিংশ শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায়—সে সম্পর্কে প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
কর্মশালায় পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের স্বীকৃতি ও শিক্ষা-কারিকুলামের নানা অনুষঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়। পরে প্রশ্নোত্তর পর্বের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
১১ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষা যেকোনো শিক্ষার্থীর জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা শুধু পড়াশোনার দক্ষতার ভিত্তিতে নয়, ধৈর্য, মনোবল এবং সঠিক প্রস্তুতির মাধ্যমে সাফল্য অর্জন করতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১১৪ কোটি টাকা ব্যয়ের একটি স্কিমে প্রশিক্ষণেই খরচ ধরা হয়েছে ৫৬ কোটি টাকার বেশি। অর্থাৎ স্কিমে মোট ব্যয়ের অর্ধেকই খরচ হবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরকে (ডিআইএ) ডিজিটালাইজড করার অংশ হিসেবে এই স্কিমের প্রস্তাব করা হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে