সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রথমবারের মতো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এইচএসসির ফলাফলে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৫৬ জন শিক্ষার্থীর সবাই উত্তীর্ণ হয়েছেন।
আজ রোববার কলেজের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২০ জন।
বিজ্ঞান বিভাগের ১২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন ও মানবিক বিভাগের ১৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।
বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের কর্ণধার সীতাকুণ্ডের প্রয়াত শিল্পপতি মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের ব্যক্তিগত অর্থায়নে ২০২১ সাল থেকে উচ্চবিদ্যালয়ের পাশাপাশি কলেজ চালু করা হয়। চলতি বছরে এ কলেজ থেকে প্রথমবারের মতো ৫৬ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এতে তিন বিভাগে ২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনের পাশাপাশি সব শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
এইচএসসিতে শতভাগ সাফল্য অর্জনের জন্য বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সব শিক্ষক-শিক্ষিকা, কৃতকার্য শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিবাদন জানান তিনি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মোস্তফা আলম সরকার বলেন, এবার সীতাকুণ্ডের একটি সরকারি ও ৬টি বেসরকারি কলেজসহ মোট ৭টি কলেজের ২ হাজার ১৯৪ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। তার মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। এতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৭ জন।
তবে বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে প্রথমবারের মতো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৫৬ জন শিক্ষার্থীর সবাই শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে। এতে ২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছে।
এদিকে বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থীর উত্তীর্ণ হওয়ায় আনন্দ প্রকাশের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-শিক্ষিকা, কৃতকার্য শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিবাদন জানিয়েছেন বাড়বকুণ্ড ইউপি চেয়ারম্যান ছাদাকাত উল্ল্যাহ মিয়াজী।
প্রথমবারের মতো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এইচএসসির ফলাফলে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৫৬ জন শিক্ষার্থীর সবাই উত্তীর্ণ হয়েছেন।
আজ রোববার কলেজের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২০ জন।
বিজ্ঞান বিভাগের ১২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ জন, ব্যবসায় শিক্ষায় ৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন ও মানবিক বিভাগের ১৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।
বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের কর্ণধার সীতাকুণ্ডের প্রয়াত শিল্পপতি মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের ব্যক্তিগত অর্থায়নে ২০২১ সাল থেকে উচ্চবিদ্যালয়ের পাশাপাশি কলেজ চালু করা হয়। চলতি বছরে এ কলেজ থেকে প্রথমবারের মতো ৫৬ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এতে তিন বিভাগে ২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জনের পাশাপাশি সব শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
এইচএসসিতে শতভাগ সাফল্য অর্জনের জন্য বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সব শিক্ষক-শিক্ষিকা, কৃতকার্য শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিবাদন জানান তিনি।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মোস্তফা আলম সরকার বলেন, এবার সীতাকুণ্ডের একটি সরকারি ও ৬টি বেসরকারি কলেজসহ মোট ৭টি কলেজের ২ হাজার ১৯৪ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। তার মধ্যে ১ হাজার ৩৫১ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। এতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৭ জন।
তবে বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে প্রথমবারের মতো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা ৫৬ জন শিক্ষার্থীর সবাই শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে। এতে ২০ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছে।
এদিকে বাড়বকুণ্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থীর উত্তীর্ণ হওয়ায় আনন্দ প্রকাশের পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষক-শিক্ষিকা, কৃতকার্য শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিবাদন জানিয়েছেন বাড়বকুণ্ড ইউপি চেয়ারম্যান ছাদাকাত উল্ল্যাহ মিয়াজী।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে