নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুচ্ছভুক্ত ২০টি সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল ৫টায় গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ওএমআর শিট দেখার কাজ শেষ করে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার সকালে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের মাধ্যমে ফলাফলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ওয়েবসাইটে ফলাফল আপলোড হতে সময় লাগায় বিকেল ৫টায় ফলাফল শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
ড. মুনাজ আহমেদ বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ৯৫ নম্বর পেয়েছে শিক্ষার্থী। তবে অধিকাংশ শিক্ষার্থী ৫০-এর নিচে নম্বর পেয়েছে। যেহেতু গড় নম্বর দেখে ভর্তির সুযোগ কম, সেহেতু ভর্তির ক্ষেত্রে ইন্ডিভিজ্যুয়াল সাবজেক্টের মার্ক কাউন্ট করবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে (https://gstadmission.ac.bd/) গিয়ে অ্যাপ্লিকেন্ট আইডি ও পাসওয়ার্ড লিখে তাদের ফল জানতে পারবেন।
ভর্তি কমিটি সূত্রে জানা যায়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ফেল কিংবা পাসের কোনো বিষয় থাকছে না। শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় যে নম্বর পেয়েছেন, সেটি জানিয়ে দেওয়া হবে। ফল প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের ওয়েবসাইটে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করবে। এ ছাড়া জাতীয় পত্রিকাতেও ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। সেই আলোকে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সারা দেশে ২৬টি কেন্দ্রে একযোগে গুচ্ছভুক্ত ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১২ হাজার ৪৯১টি আসনের বিপরীতে মোট ১ লাখ ৩১ হাজার ৯০৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান।
গুচ্ছভুক্ত ২০টি সাধারণ ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল ৫টায় গুচ্ছপদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের ওএমআর শিট দেখার কাজ শেষ করে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বুধবার সকালে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের মাধ্যমে ফলাফলের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ওয়েবসাইটে ফলাফল আপলোড হতে সময় লাগায় বিকেল ৫টায় ফলাফল শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
ড. মুনাজ আহমেদ বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ৯৫ নম্বর পেয়েছে শিক্ষার্থী। তবে অধিকাংশ শিক্ষার্থী ৫০-এর নিচে নম্বর পেয়েছে। যেহেতু গড় নম্বর দেখে ভর্তির সুযোগ কম, সেহেতু ভর্তির ক্ষেত্রে ইন্ডিভিজ্যুয়াল সাবজেক্টের মার্ক কাউন্ট করবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে (https://gstadmission.ac.bd/) গিয়ে অ্যাপ্লিকেন্ট আইডি ও পাসওয়ার্ড লিখে তাদের ফল জানতে পারবেন।
ভর্তি কমিটি সূত্রে জানা যায়, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ফেল কিংবা পাসের কোনো বিষয় থাকছে না। শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় যে নম্বর পেয়েছেন, সেটি জানিয়ে দেওয়া হবে। ফল প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের ওয়েবসাইটে ভর্তি নীতিমালা প্রকাশ করবে। এ ছাড়া জাতীয় পত্রিকাতেও ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। সেই আলোকে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাবেন।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সারা দেশে ২৬টি কেন্দ্রে একযোগে গুচ্ছভুক্ত ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১২ হাজার ৪৯১টি আসনের বিপরীতে মোট ১ লাখ ৩১ হাজার ৯০৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পান।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে