ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস (ইএসএস) এবং যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকস প্রোগ্রামের উদ্বোধন হয়েছে। এ উপলক্ষে ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখে ‘লঞ্চ ইভেন্ট অফ ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি-ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট কোলাবোরেশন’ শীর্ষক অনলাইন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় দুটির মধ্যে এই সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ফল-২০২১ সেমিস্টার থেকে উভয়পক্ষীয় এই শিক্ষার্থী বিনিময় সংক্রান্ত সহযোগিতা কার্যকর হয়েছে। এই চুক্তির ফলে প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীবৃন্দ কোর্সের প্রথম ধাপটি ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টে সম্পন্ন করার পর ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে তাদের গবেষণা প্রবন্ধ সম্পন্ন করবেন।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী বিনিময় সংক্রান্ত চুক্তির বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ভিনসেন্ট চ্যাং এবং ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের গ্লোবাল অ্যান্ড লাইফ লং লার্নিং এর ডিরেক্টর এবং ডিন ড. অ্যান্থনি ম্যানিং। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন প্রফেসর ড. ফারজানা মুন্সী, রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ড্যাউল্যান্ড, জেনারেল এডুকেশন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সামিয়া হক, এবং ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ (এমএসসি) এর ডিরেক্টর ড. অ্যান্ড্রি লুনভ ও রিডার ইন ইকোনমিকস ড. জাকি ওয়াহাজ।
উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রফেসর ফারজানা মুন্সী ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস বিভাগ সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেন। সেই সঙ্গে তিনি উচ্চ শিক্ষার গন্তব্য হিসেবে যুক্তরাজ্যের প্রতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান আগ্রহের বিষয়ে আলোকপাত করেন।
প্রফেসর ভিনসেন্ট চ্যাং জানান, আন্তর্জাতিকীকরণ ও মানসম্পন্ন শিক্ষা এক সঙ্গে হাতে হাত রেখে চলে। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে এই দশকের শেষ নাগাদ বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের একটি গর্বিত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া। এই ধরনের সহযোগিতার রয়েছে সুদূরপ্রসারী প্রভাব যা আগামী দিনে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিকে বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে দেবে।
ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের ড. অ্যান্থনি ম্যানিং ও ড. অ্যান্ড্রি লুনভ তাদের বক্তব্যে ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট এর বিভিন্ন প্রোগ্রাম ও দেশের সীমা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়টি নানা সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরেন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এর ভূয়সী প্রশংসা করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র। তিনি জানান, এই ধরনের সহযোগিতা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সামনে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
শিক্ষার্থী বিনিময়ের এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেন, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের মধ্যকার এই সহযোগিতার ফলে শিক্ষার্থীবৃন্দ বাংলাদেশের উন্নয়নের চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। বাংলাদেশে উন্নয়নযাত্রা সবার জন্য উদাহরণ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রফেসর সামিয়া হক তাঁর বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য মানব পুঁজির উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি জানান বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে এই ধরনের উদ্যোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ড্যাউল্যান্ড তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, এই সহযোগিতা দেশি এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ও স্টাফদের জন্য নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ডিপার্টমেন্ট অফ ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস (ইএসএস) এবং যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিকস প্রোগ্রামের উদ্বোধন হয়েছে। এ উপলক্ষে ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখে ‘লঞ্চ ইভেন্ট অফ ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি-ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট কোলাবোরেশন’ শীর্ষক অনলাইন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় দুটির মধ্যে এই সংক্রান্ত সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
ফল-২০২১ সেমিস্টার থেকে উভয়পক্ষীয় এই শিক্ষার্থী বিনিময় সংক্রান্ত সহযোগিতা কার্যকর হয়েছে। এই চুক্তির ফলে প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীবৃন্দ কোর্সের প্রথম ধাপটি ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টে সম্পন্ন করার পর ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে তাদের গবেষণা প্রবন্ধ সম্পন্ন করবেন।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী বিনিময় সংক্রান্ত চুক্তির বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ভিনসেন্ট চ্যাং এবং ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের গ্লোবাল অ্যান্ড লাইফ লং লার্নিং এর ডিরেক্টর এবং ডিন ড. অ্যান্থনি ম্যানিং। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন প্রফেসর ড. ফারজানা মুন্সী, রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ড্যাউল্যান্ড, জেনারেল এডুকেশন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সামিয়া হক, এবং ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ (এমএসসি) এর ডিরেক্টর ড. অ্যান্ড্রি লুনভ ও রিডার ইন ইকোনমিকস ড. জাকি ওয়াহাজ।
উদ্বোধনী বক্তব্যে প্রফেসর ফারজানা মুন্সী ইকোনমিকস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস বিভাগ সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেন। সেই সঙ্গে তিনি উচ্চ শিক্ষার গন্তব্য হিসেবে যুক্তরাজ্যের প্রতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান আগ্রহের বিষয়ে আলোকপাত করেন।
প্রফেসর ভিনসেন্ট চ্যাং জানান, আন্তর্জাতিকীকরণ ও মানসম্পন্ন শিক্ষা এক সঙ্গে হাতে হাত রেখে চলে। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে এই দশকের শেষ নাগাদ বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের একটি গর্বিত আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া। এই ধরনের সহযোগিতার রয়েছে সুদূরপ্রসারী প্রভাব যা আগামী দিনে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিকে বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে দেবে।
ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের ড. অ্যান্থনি ম্যানিং ও ড. অ্যান্ড্রি লুনভ তাদের বক্তব্যে ইউনিভার্সিটি অফ কেন্ট এর বিভিন্ন প্রোগ্রাম ও দেশের সীমা পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়টি নানা সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরেন।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এর ভূয়সী প্রশংসা করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ্র। তিনি জানান, এই ধরনের সহযোগিতা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সামনে সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
শিক্ষার্থী বিনিময়ের এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেন, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অফ কেন্টের মধ্যকার এই সহযোগিতার ফলে শিক্ষার্থীবৃন্দ বাংলাদেশের উন্নয়নের চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। বাংলাদেশে উন্নয়নযাত্রা সবার জন্য উদাহরণ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
প্রফেসর সামিয়া হক তাঁর বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য মানব পুঁজির উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি জানান বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে এই ধরনের উদ্যোগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ড্যাউল্যান্ড তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, এই সহযোগিতা দেশি এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ও স্টাফদের জন্য নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে