
প্রশ্ন: বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কখন থেকে নেওয়া শুরু করলেন?
মিহির: ২০১৯ সাল থেকে আমি চাকরির প্রস্তুতির জন্য পড়াশোনা শুরু করি। বড় দুই ভাই বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের দেখেই অনুপ্রাণিত হই এবং আদাজল খেয়ে পড়াশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: বিসিএস কতবার দিয়ে সফল হলেন?
মিহির: ৪৩তম বিসিএস ছিল আমার প্রথম বিসিএস। প্রথমবার সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি সাধারণ শিক্ষা (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি) ক্যাডারে। সামনে আরও ফলের অপেক্ষায় আছি, দেখা যাক কী হয়!
প্রশ্ন: চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প জানতে চাই।
মিহির: পড়াশোনার খরচ জোগাতে পারছিলাম না। তাই ২০১২ সালে নিরাপত্তাপ্রহরী হিসেবে চাকরি নিই। চার বছর এই কাজ করেছিলাম। নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করেছি, বিভিন্ন কোচিংয়ে ক্লাস নিয়েছি। দিনের বেশির ভাগ সময় পড়াশোনা, চাকরি ও ক্লাস নেওয়ার পেছনেই ব্যয় করেছি। অবসর উপভোগ করতে পারিনি। পরের দিকে নিরাপত্তাপ্রহরীর চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় খানিক সময় পাই। সে সময়ে টিউশনের সংখ্যা বাড়িয়েছি। এমনকি এক জেলা থেকে অন্য জেলায় গিয়েও ক্লাস নিয়েছি। নিজের লেখা বইও প্রকাশ করেছি। এত কষ্ট করেও স্বপ্ন ছিল একটি সরকারি চাকরি। কখনোই ভাবিনি প্রথম শ্রেণির একজন সরকারি কর্মকর্তা হতে পারব।
প্রশ্ন: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ভালো করতে কিছু টেকনিক জানান।
মিহির: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতিতে সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য ‘মিহির’স জিকে’ বা ‘মিহির’স জিকে ফাইনাল সাজেশন’ বই দুটি বেশ সহায়ক হতে পারে। এগুলো পড়লে পরীক্ষায় অনেকটাই কমন পড়বে বলে আশা করা যায়। ইংরেজির জন্য বাজারে প্রচলিত একটি ইংরেজি সাহিত্যের বই অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন বিশেষ করে পাঁচটি পিরিয়ড নিয়ে ভালোমতো পড়তে হবে। এ ছাড়া কয়েকজন লেখক আছেন, যাঁদের বইগুলো পড়লেও ইংরেজি প্রস্তুতি ভালো হয়ে যাবে। বাংলার জন্য সাহিত্য ও ব্যাকরণ—দুটো অংশই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণের জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে। আর সাহিত্য অংশে অনেক সময় গল্প, উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র থেকেও প্রশ্ন আসে। এ জন্য বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখকের লেখাসহ আরও কিছু উপন্যাস বা নাটক আয়ত্তে রাখতে হবে। মানসিক দক্ষতার জন্য লিখিত ও প্রিলিমিনারি পর্যায়ের ৩৫ থেকে ৪৫ পর্যন্ত প্রশ্ন দেখলেই হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখতে পারেন। তা ছাড়া কিছু বিষয় থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন আসে। ওই বিষয়গুলোর জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই পড়লেই হয়ে যাবে। সবশেষ একটি পরামর্শ হচ্ছে, পরীক্ষার হলে অনেকে উত্তর দাগাতে ভয় পাওয়ার জন্য পাস করতে পারে না, ভয় পাওয়া যাবে না; ঝুঁকি নিতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার লেখালেখি নিয়ে বলুন।
মিহির: ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত একজন ভাইয়ের সঙ্গে সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছি। তা ছাড়া বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের জন্য শিট ও বইও লিখতাম। এরই ধারাবাহিকতায় মনে হয়েছে, এত কষ্ট করে জীবনে চাকরি করছি, পাশাপাশি অন্য মানুষের বই লেখার জন্যও প্রচুর সময় দিচ্ছি; তবে ওই সময় কাজে লাগিয়ে নিজেও তো একটি বই লিখতে পারি! বই লেখার পর যদি টাকা খরচ হলেও অল্প কিছু সংখ্যা প্রকাশ করা গেলে আমার একটি নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। মূলত এই ধারণা থেকেই ২০১৬ সালে প্রথম সাজেশন প্রকাশ করি। ২০২২ সালের শুরুতে প্রকাশিত হয় আমার লেখা ‘মিহির’স জিকে’ নামে পূর্ণাঙ্গ বইটি। এ বইয়ের কাজ গোছাতে গিয়েই আমার সাধারণ জ্ঞান অংশের পুরো প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
প্রশ্ন: তরুণদের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু পরামর্শ ও আপনার পরিকল্পনা জানান।
মিহির: চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য বলব যে সিভিল সার্ভিস হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ একটি চাকরি। এটি অনেক তরুণের স্বপ্ন। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরও অনেক চাকরি আছে। সেই চাকরিগুলোতেও আবেদন করবেন, পরীক্ষা দেবেন এবং চেষ্টা করে যাবেন।আর নিজের পরিকল্পনা বলতে আমার এলাকায় শিক্ষা বিস্তার নিয়ে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি বাল্যবিবাহসহ আরও কিছু অতি প্রচলিত সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করে তোলার ইচ্ছেও আছে। সবশেষে প্রজাতন্ত্রে আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে, অর্পিত সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। ধন্যবাদ। আপনাকে ধন্যবাদ।

প্রশ্ন: বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কখন থেকে নেওয়া শুরু করলেন?
মিহির: ২০১৯ সাল থেকে আমি চাকরির প্রস্তুতির জন্য পড়াশোনা শুরু করি। বড় দুই ভাই বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের দেখেই অনুপ্রাণিত হই এবং আদাজল খেয়ে পড়াশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: বিসিএস কতবার দিয়ে সফল হলেন?
মিহির: ৪৩তম বিসিএস ছিল আমার প্রথম বিসিএস। প্রথমবার সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি সাধারণ শিক্ষা (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি) ক্যাডারে। সামনে আরও ফলের অপেক্ষায় আছি, দেখা যাক কী হয়!
প্রশ্ন: চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প জানতে চাই।
মিহির: পড়াশোনার খরচ জোগাতে পারছিলাম না। তাই ২০১২ সালে নিরাপত্তাপ্রহরী হিসেবে চাকরি নিই। চার বছর এই কাজ করেছিলাম। নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করেছি, বিভিন্ন কোচিংয়ে ক্লাস নিয়েছি। দিনের বেশির ভাগ সময় পড়াশোনা, চাকরি ও ক্লাস নেওয়ার পেছনেই ব্যয় করেছি। অবসর উপভোগ করতে পারিনি। পরের দিকে নিরাপত্তাপ্রহরীর চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় খানিক সময় পাই। সে সময়ে টিউশনের সংখ্যা বাড়িয়েছি। এমনকি এক জেলা থেকে অন্য জেলায় গিয়েও ক্লাস নিয়েছি। নিজের লেখা বইও প্রকাশ করেছি। এত কষ্ট করেও স্বপ্ন ছিল একটি সরকারি চাকরি। কখনোই ভাবিনি প্রথম শ্রেণির একজন সরকারি কর্মকর্তা হতে পারব।
প্রশ্ন: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ভালো করতে কিছু টেকনিক জানান।
মিহির: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতিতে সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য ‘মিহির’স জিকে’ বা ‘মিহির’স জিকে ফাইনাল সাজেশন’ বই দুটি বেশ সহায়ক হতে পারে। এগুলো পড়লে পরীক্ষায় অনেকটাই কমন পড়বে বলে আশা করা যায়। ইংরেজির জন্য বাজারে প্রচলিত একটি ইংরেজি সাহিত্যের বই অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন বিশেষ করে পাঁচটি পিরিয়ড নিয়ে ভালোমতো পড়তে হবে। এ ছাড়া কয়েকজন লেখক আছেন, যাঁদের বইগুলো পড়লেও ইংরেজি প্রস্তুতি ভালো হয়ে যাবে। বাংলার জন্য সাহিত্য ও ব্যাকরণ—দুটো অংশই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণের জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে। আর সাহিত্য অংশে অনেক সময় গল্প, উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র থেকেও প্রশ্ন আসে। এ জন্য বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখকের লেখাসহ আরও কিছু উপন্যাস বা নাটক আয়ত্তে রাখতে হবে। মানসিক দক্ষতার জন্য লিখিত ও প্রিলিমিনারি পর্যায়ের ৩৫ থেকে ৪৫ পর্যন্ত প্রশ্ন দেখলেই হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখতে পারেন। তা ছাড়া কিছু বিষয় থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন আসে। ওই বিষয়গুলোর জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই পড়লেই হয়ে যাবে। সবশেষ একটি পরামর্শ হচ্ছে, পরীক্ষার হলে অনেকে উত্তর দাগাতে ভয় পাওয়ার জন্য পাস করতে পারে না, ভয় পাওয়া যাবে না; ঝুঁকি নিতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার লেখালেখি নিয়ে বলুন।
মিহির: ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত একজন ভাইয়ের সঙ্গে সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছি। তা ছাড়া বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের জন্য শিট ও বইও লিখতাম। এরই ধারাবাহিকতায় মনে হয়েছে, এত কষ্ট করে জীবনে চাকরি করছি, পাশাপাশি অন্য মানুষের বই লেখার জন্যও প্রচুর সময় দিচ্ছি; তবে ওই সময় কাজে লাগিয়ে নিজেও তো একটি বই লিখতে পারি! বই লেখার পর যদি টাকা খরচ হলেও অল্প কিছু সংখ্যা প্রকাশ করা গেলে আমার একটি নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। মূলত এই ধারণা থেকেই ২০১৬ সালে প্রথম সাজেশন প্রকাশ করি। ২০২২ সালের শুরুতে প্রকাশিত হয় আমার লেখা ‘মিহির’স জিকে’ নামে পূর্ণাঙ্গ বইটি। এ বইয়ের কাজ গোছাতে গিয়েই আমার সাধারণ জ্ঞান অংশের পুরো প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
প্রশ্ন: তরুণদের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু পরামর্শ ও আপনার পরিকল্পনা জানান।
মিহির: চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য বলব যে সিভিল সার্ভিস হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ একটি চাকরি। এটি অনেক তরুণের স্বপ্ন। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরও অনেক চাকরি আছে। সেই চাকরিগুলোতেও আবেদন করবেন, পরীক্ষা দেবেন এবং চেষ্টা করে যাবেন।আর নিজের পরিকল্পনা বলতে আমার এলাকায় শিক্ষা বিস্তার নিয়ে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি বাল্যবিবাহসহ আরও কিছু অতি প্রচলিত সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করে তোলার ইচ্ছেও আছে। সবশেষে প্রজাতন্ত্রে আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে, অর্পিত সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। ধন্যবাদ। আপনাকে ধন্যবাদ।

প্রশ্ন: বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কখন থেকে নেওয়া শুরু করলেন?
মিহির: ২০১৯ সাল থেকে আমি চাকরির প্রস্তুতির জন্য পড়াশোনা শুরু করি। বড় দুই ভাই বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের দেখেই অনুপ্রাণিত হই এবং আদাজল খেয়ে পড়াশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: বিসিএস কতবার দিয়ে সফল হলেন?
মিহির: ৪৩তম বিসিএস ছিল আমার প্রথম বিসিএস। প্রথমবার সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি সাধারণ শিক্ষা (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি) ক্যাডারে। সামনে আরও ফলের অপেক্ষায় আছি, দেখা যাক কী হয়!
প্রশ্ন: চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প জানতে চাই।
মিহির: পড়াশোনার খরচ জোগাতে পারছিলাম না। তাই ২০১২ সালে নিরাপত্তাপ্রহরী হিসেবে চাকরি নিই। চার বছর এই কাজ করেছিলাম। নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করেছি, বিভিন্ন কোচিংয়ে ক্লাস নিয়েছি। দিনের বেশির ভাগ সময় পড়াশোনা, চাকরি ও ক্লাস নেওয়ার পেছনেই ব্যয় করেছি। অবসর উপভোগ করতে পারিনি। পরের দিকে নিরাপত্তাপ্রহরীর চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় খানিক সময় পাই। সে সময়ে টিউশনের সংখ্যা বাড়িয়েছি। এমনকি এক জেলা থেকে অন্য জেলায় গিয়েও ক্লাস নিয়েছি। নিজের লেখা বইও প্রকাশ করেছি। এত কষ্ট করেও স্বপ্ন ছিল একটি সরকারি চাকরি। কখনোই ভাবিনি প্রথম শ্রেণির একজন সরকারি কর্মকর্তা হতে পারব।
প্রশ্ন: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ভালো করতে কিছু টেকনিক জানান।
মিহির: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতিতে সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য ‘মিহির’স জিকে’ বা ‘মিহির’স জিকে ফাইনাল সাজেশন’ বই দুটি বেশ সহায়ক হতে পারে। এগুলো পড়লে পরীক্ষায় অনেকটাই কমন পড়বে বলে আশা করা যায়। ইংরেজির জন্য বাজারে প্রচলিত একটি ইংরেজি সাহিত্যের বই অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন বিশেষ করে পাঁচটি পিরিয়ড নিয়ে ভালোমতো পড়তে হবে। এ ছাড়া কয়েকজন লেখক আছেন, যাঁদের বইগুলো পড়লেও ইংরেজি প্রস্তুতি ভালো হয়ে যাবে। বাংলার জন্য সাহিত্য ও ব্যাকরণ—দুটো অংশই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণের জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে। আর সাহিত্য অংশে অনেক সময় গল্প, উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র থেকেও প্রশ্ন আসে। এ জন্য বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখকের লেখাসহ আরও কিছু উপন্যাস বা নাটক আয়ত্তে রাখতে হবে। মানসিক দক্ষতার জন্য লিখিত ও প্রিলিমিনারি পর্যায়ের ৩৫ থেকে ৪৫ পর্যন্ত প্রশ্ন দেখলেই হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখতে পারেন। তা ছাড়া কিছু বিষয় থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন আসে। ওই বিষয়গুলোর জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই পড়লেই হয়ে যাবে। সবশেষ একটি পরামর্শ হচ্ছে, পরীক্ষার হলে অনেকে উত্তর দাগাতে ভয় পাওয়ার জন্য পাস করতে পারে না, ভয় পাওয়া যাবে না; ঝুঁকি নিতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার লেখালেখি নিয়ে বলুন।
মিহির: ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত একজন ভাইয়ের সঙ্গে সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছি। তা ছাড়া বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের জন্য শিট ও বইও লিখতাম। এরই ধারাবাহিকতায় মনে হয়েছে, এত কষ্ট করে জীবনে চাকরি করছি, পাশাপাশি অন্য মানুষের বই লেখার জন্যও প্রচুর সময় দিচ্ছি; তবে ওই সময় কাজে লাগিয়ে নিজেও তো একটি বই লিখতে পারি! বই লেখার পর যদি টাকা খরচ হলেও অল্প কিছু সংখ্যা প্রকাশ করা গেলে আমার একটি নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। মূলত এই ধারণা থেকেই ২০১৬ সালে প্রথম সাজেশন প্রকাশ করি। ২০২২ সালের শুরুতে প্রকাশিত হয় আমার লেখা ‘মিহির’স জিকে’ নামে পূর্ণাঙ্গ বইটি। এ বইয়ের কাজ গোছাতে গিয়েই আমার সাধারণ জ্ঞান অংশের পুরো প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
প্রশ্ন: তরুণদের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু পরামর্শ ও আপনার পরিকল্পনা জানান।
মিহির: চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য বলব যে সিভিল সার্ভিস হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ একটি চাকরি। এটি অনেক তরুণের স্বপ্ন। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরও অনেক চাকরি আছে। সেই চাকরিগুলোতেও আবেদন করবেন, পরীক্ষা দেবেন এবং চেষ্টা করে যাবেন।আর নিজের পরিকল্পনা বলতে আমার এলাকায় শিক্ষা বিস্তার নিয়ে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি বাল্যবিবাহসহ আরও কিছু অতি প্রচলিত সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করে তোলার ইচ্ছেও আছে। সবশেষে প্রজাতন্ত্রে আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে, অর্পিত সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। ধন্যবাদ। আপনাকে ধন্যবাদ।

প্রশ্ন: বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি কখন থেকে নেওয়া শুরু করলেন?
মিহির: ২০১৯ সাল থেকে আমি চাকরির প্রস্তুতির জন্য পড়াশোনা শুরু করি। বড় দুই ভাই বিসিএসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের দেখেই অনুপ্রাণিত হই এবং আদাজল খেয়ে পড়াশোনা শুরু করি।
প্রশ্ন: বিসিএস কতবার দিয়ে সফল হলেন?
মিহির: ৪৩তম বিসিএস ছিল আমার প্রথম বিসিএস। প্রথমবার সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি সাধারণ শিক্ষা (ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি) ক্যাডারে। সামনে আরও ফলের অপেক্ষায় আছি, দেখা যাক কী হয়!
প্রশ্ন: চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প জানতে চাই।
মিহির: পড়াশোনার খরচ জোগাতে পারছিলাম না। তাই ২০১২ সালে নিরাপত্তাপ্রহরী হিসেবে চাকরি নিই। চার বছর এই কাজ করেছিলাম। নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করেছি, বিভিন্ন কোচিংয়ে ক্লাস নিয়েছি। দিনের বেশির ভাগ সময় পড়াশোনা, চাকরি ও ক্লাস নেওয়ার পেছনেই ব্যয় করেছি। অবসর উপভোগ করতে পারিনি। পরের দিকে নিরাপত্তাপ্রহরীর চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় খানিক সময় পাই। সে সময়ে টিউশনের সংখ্যা বাড়িয়েছি। এমনকি এক জেলা থেকে অন্য জেলায় গিয়েও ক্লাস নিয়েছি। নিজের লেখা বইও প্রকাশ করেছি। এত কষ্ট করেও স্বপ্ন ছিল একটি সরকারি চাকরি। কখনোই ভাবিনি প্রথম শ্রেণির একজন সরকারি কর্মকর্তা হতে পারব।
প্রশ্ন: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ভালো করতে কিছু টেকনিক জানান।
মিহির: বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতিতে সাধারণ জ্ঞান অংশের জন্য ‘মিহির’স জিকে’ বা ‘মিহির’স জিকে ফাইনাল সাজেশন’ বই দুটি বেশ সহায়ক হতে পারে। এগুলো পড়লে পরীক্ষায় অনেকটাই কমন পড়বে বলে আশা করা যায়। ইংরেজির জন্য বাজারে প্রচলিত একটি ইংরেজি সাহিত্যের বই অনুশীলন করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন বিশেষ করে পাঁচটি পিরিয়ড নিয়ে ভালোমতো পড়তে হবে। এ ছাড়া কয়েকজন লেখক আছেন, যাঁদের বইগুলো পড়লেও ইংরেজি প্রস্তুতি ভালো হয়ে যাবে। বাংলার জন্য সাহিত্য ও ব্যাকরণ—দুটো অংশই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাকরণের জন্য বাজারে প্রচলিত যেকোনো বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে। আর সাহিত্য অংশে অনেক সময় গল্প, উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র থেকেও প্রশ্ন আসে। এ জন্য বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখকের লেখাসহ আরও কিছু উপন্যাস বা নাটক আয়ত্তে রাখতে হবে। মানসিক দক্ষতার জন্য লিখিত ও প্রিলিমিনারি পর্যায়ের ৩৫ থেকে ৪৫ পর্যন্ত প্রশ্ন দেখলেই হয়ে যায়। বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের জন্য বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে দেখতে পারেন। তা ছাড়া কিছু বিষয় থেকে প্রতিবছরই প্রশ্ন আসে। ওই বিষয়গুলোর জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই পড়লেই হয়ে যাবে। সবশেষ একটি পরামর্শ হচ্ছে, পরীক্ষার হলে অনেকে উত্তর দাগাতে ভয় পাওয়ার জন্য পাস করতে পারে না, ভয় পাওয়া যাবে না; ঝুঁকি নিতে হবে।
প্রশ্ন: আপনার লেখালেখি নিয়ে বলুন।
মিহির: ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত একজন ভাইয়ের সঙ্গে সহযোগী লেখক হিসেবে কাজ করেছি। তা ছাড়া বিভিন্ন কোচিং সেন্টারের জন্য শিট ও বইও লিখতাম। এরই ধারাবাহিকতায় মনে হয়েছে, এত কষ্ট করে জীবনে চাকরি করছি, পাশাপাশি অন্য মানুষের বই লেখার জন্যও প্রচুর সময় দিচ্ছি; তবে ওই সময় কাজে লাগিয়ে নিজেও তো একটি বই লিখতে পারি! বই লেখার পর যদি টাকা খরচ হলেও অল্প কিছু সংখ্যা প্রকাশ করা গেলে আমার একটি নতুন পরিচয় সৃষ্টি হয়। মূলত এই ধারণা থেকেই ২০১৬ সালে প্রথম সাজেশন প্রকাশ করি। ২০২২ সালের শুরুতে প্রকাশিত হয় আমার লেখা ‘মিহির’স জিকে’ নামে পূর্ণাঙ্গ বইটি। এ বইয়ের কাজ গোছাতে গিয়েই আমার সাধারণ জ্ঞান অংশের পুরো প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।
প্রশ্ন: তরুণদের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু পরামর্শ ও আপনার পরিকল্পনা জানান।
মিহির: চাকরিপ্রত্যাশীদের জন্য বলব যে সিভিল সার্ভিস হচ্ছে দেশের সর্বোচ্চ একটি চাকরি। এটি অনেক তরুণের স্বপ্ন। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আরও অনেক চাকরি আছে। সেই চাকরিগুলোতেও আবেদন করবেন, পরীক্ষা দেবেন এবং চেষ্টা করে যাবেন।আর নিজের পরিকল্পনা বলতে আমার এলাকায় শিক্ষা বিস্তার নিয়ে কাজ করতে চাই। পাশাপাশি বাল্যবিবাহসহ আরও কিছু অতি প্রচলিত সামাজিক সমস্যা সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করে তোলার ইচ্ছেও আছে। সবশেষে প্রজাতন্ত্রে আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে, অর্পিত সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। ধন্যবাদ। আপনাকে ধন্যবাদ।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
২ দিন আগেরাতুল সাহা, বুটেক্স

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. রাশেদা বেগম দিনা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ১১ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে এবং চলবে ১১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদনকারীকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় সর্বমোট জিপিএ ২০-এর মধ্যে ন্যূনতম ১৭.৫০ থাকতে হবে। গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে। আবেদন ফি ৩০০ টাকা, যা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য ১৪ হাজার প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ ডিসেম্বর। যোগ্য প্রার্থীকে এক হাজার দুইশ টাকা পরিশোধ করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে, যা ডাউনলোড করা যাবে ২৩ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জানুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ২৫ জানুয়ারি। মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ৬০ নম্বর করে এবং ইংরেজিতে ২০ নম্বর থাকবে।
মেধাতালিকার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ শতাংশের কম নম্বরপ্রাপ্তদের মেধাতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।
এবারের ভর্তি প্রক্রিয়ায় মোট ৬৩০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপারেল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ৮০টি করে আসন রয়েছে।
অন্যদিকে টেক্সটাইল ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল মেশিনারি ডিজাইন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ডাইং অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০টি করে এবং টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০টি আসন রয়েছে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. রাশেদা বেগম দিনা স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ১১ নভেম্বর সকাল ১০টা থেকে এবং চলবে ১১ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। আবেদনকারীকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় সর্বমোট জিপিএ ২০-এর মধ্যে ন্যূনতম ১৭.৫০ থাকতে হবে। গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজি প্রতিটি বিষয়ে অন্তত ৩.৫০ জিপিএ থাকতে হবে। আবেদন ফি ৩০০ টাকা, যা অনলাইনে পরিশোধ করতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য ১৪ হাজার প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ ডিসেম্বর। যোগ্য প্রার্থীকে এক হাজার দুইশ টাকা পরিশোধ করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে, যা ডাউনলোড করা যাবে ২৩ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৯ জানুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষার ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রকাশের সম্ভাব্য তারিখ ২৫ জানুয়ারি। মোট ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে ৬০ নম্বর করে এবং ইংরেজিতে ২০ নম্বর থাকবে।
মেধাতালিকার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৩ হাজার শিক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় ৪০ শতাংশের কম নম্বরপ্রাপ্তদের মেধাতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।
এবারের ভর্তি প্রক্রিয়ায় মোট ৬৩০টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে ইয়ার্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফেব্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, অ্যাপারেল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ৮০টি করে আসন রয়েছে।
অন্যদিকে টেক্সটাইল ফ্যাশন অ্যান্ড ডিজাইন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং, টেক্সটাইল মেশিনারি ডিজাইন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ডাইং অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৪০টি করে এবং টেক্সটাইল ম্যাটেরিয়ালস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০টি আসন রয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এম এম মোত্তালিব মিহির। পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে একসময় নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেছেন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অংশ নিয়েছিলেন ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায়।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা এবার দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘লাগাতার’ অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। নবীন শিক্ষকেরাও এতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি আজ শুক্রবার দুপুরে বলেন, আগামীকাল শনিবার শহীদ মিনারে ২০ হাজার শিক্ষক দশম গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির অধিকার আদায়ে অবস্থান নেবেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাচ্ছেন, বিভিন্ন দিক বোঝাচ্ছেন। কিন্তু আমরা চাই না। আমাদের কথা তো বহুবার তাঁদের বলেছি, কাজ তো হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে আমরা ফিরব।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে ৩ লাখ ৮৪ হাজার শিক্ষক কর্মরত আছেন।
গত ২৪ এপ্রিল ১১তম গ্রেডে বেতন পাওয়া প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে বেতন পাওয়া শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকেরা।
খায়রুন নাহার লিপির ভাষ্য, ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। নার্সরা এইচএসসি ও নার্সিং ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এসএসসি ও কৃষি ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকেরাও স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি এবং সিএনএড বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স করে ১৩তম গ্রেড পান। পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই আমরা দশম গ্রেডে বেতন দেওয়ার দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করছি।’

তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকদের নেতা তালুকদার পিয়াস বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। শিক্ষার মূলভিত্তি প্রাথমিক স্তর। প্রাথমিক শিক্ষকেরা দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনের প্রথম স্তরে কাজ করেন। এই স্তরে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত না হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মানও দুর্বল হয়। তাই শিক্ষার মূলভিত্তি যাঁরা গড়ে দিচ্ছেন, তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতনকাঠামো পাওয়া উচিত। সময়ের প্রেক্ষাপটে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবি।
তালুকদার পিয়াস আরও বলেন, ‘তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও শনিবার প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অবস্থান কর্মসূচিতে শামিল হবেন। আমরা প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতন আদায় করে আনাব।’
এদিকে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এই তিন দাবি মানা না হলে ২৩ ও ২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি এবং ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি বা ঘোষণা না এলে পরীক্ষা বর্জন এবং ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দিয়েছেন তাঁরা।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা এবার দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে ফের আন্দোলনে নামছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘লাগাতার’ অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে। নবীন শিক্ষকেরাও এতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন-লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি আজ শুক্রবার দুপুরে বলেন, আগামীকাল শনিবার শহীদ মিনারে ২০ হাজার শিক্ষক দশম গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড ও পদোন্নতির অধিকার আদায়ে অবস্থান নেবেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাচ্ছেন, বিভিন্ন দিক বোঝাচ্ছেন। কিন্তু আমরা চাই না। আমাদের কথা তো বহুবার তাঁদের বলেছি, কাজ তো হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে আমরা ফিরব।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭ টি। এসব বিদ্যালয়ে ৩ লাখ ৮৪ হাজার শিক্ষক কর্মরত আছেন।
গত ২৪ এপ্রিল ১১তম গ্রেডে বেতন পাওয়া প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে বেতন পাওয়া শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে এ উদ্যোগে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকেরা।
খায়রুন নাহার লিপির ভাষ্য, ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। নার্সরা এইচএসসি ও নার্সিং ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এসএসসি ও কৃষি ডিপ্লোমা ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পাচ্ছেন। পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকেরাও স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি নিয়ে দশম গ্রেড পান। আর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা স্নাতক ও সমমান ডিগ্রি এবং সিএনএড বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স করে ১৩তম গ্রেড পান। পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই আমরা দশম গ্রেডে বেতন দেওয়ার দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করছি।’

তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকদের নেতা তালুকদার পিয়াস বলেন, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা দীর্ঘদিন ধরে তাঁদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত। শিক্ষার মূলভিত্তি প্রাথমিক স্তর। প্রাথমিক শিক্ষকেরা দেশের ভবিষ্যৎ নাগরিক গঠনের প্রথম স্তরে কাজ করেন। এই স্তরে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত না হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মানও দুর্বল হয়। তাই শিক্ষার মূলভিত্তি যাঁরা গড়ে দিচ্ছেন, তাঁদের প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতনকাঠামো পাওয়া উচিত। সময়ের প্রেক্ষাপটে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড যৌক্তিক ও ন্যায্য দাবি।
তালুকদার পিয়াস আরও বলেন, ‘তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগ পাওয়া সহকারী শিক্ষকেরাও শনিবার প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের অবস্থান কর্মসূচিতে শামিল হবেন। আমরা প্রাপ্য মর্যাদা ও বেতন আদায় করে আনাব।’
এদিকে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এই তিন দাবি মানা না হলে ২৩ ও ২৪ নভেম্বর অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে, ২৫ ও ২৬ নভেম্বর পূর্ণদিবস কর্মবিরতি এবং ২৭ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায়ে দৃশ্যমান অগ্রগতি বা ঘোষণা না এলে পরীক্ষা বর্জন এবং ১১ ডিসেম্বর থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দিয়েছেন তাঁরা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এম এম মোত্তালিব মিহির। পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে একসময় নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেছেন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অংশ নিয়েছিলেন ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায়।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি ও মেয়েদের জন্য ৩টি ক্যাডেট কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ছাত্রছাত্রী ভর্তি নেওয়া হবে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের ষষ্ঠ শ্রেণি অথবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। বয়স সর্বোচ্চ ১৩ বছর ৬ মাস হতে হবে। প্রার্থীর ন্যূনতম উচ্চতা ৪ ফুট ৮ ইঞ্চি হতে হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা যাবে ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই (www.cadetcollege.army.mil.bd) লিংক অথবা এই (https://www.cadetcollegeadmission.army.mil.bd) লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা (লিখিত) অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মোট নম্বর ৩০০। ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বাংলায় ৬০ ও সাধারণ জ্ঞানে ৪০ নম্বর।

২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি ও মেয়েদের জন্য ৩টি ক্যাডেট কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ছাত্রছাত্রী ভর্তি নেওয়া হবে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের ষষ্ঠ শ্রেণি অথবা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। বয়স সর্বোচ্চ ১৩ বছর ৬ মাস হতে হবে। প্রার্থীর ন্যূনতম উচ্চতা ৪ ফুট ৮ ইঞ্চি হতে হবে। আগামী ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা যাবে ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত।
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই (www.cadetcollege.army.mil.bd) লিংক অথবা এই (https://www.cadetcollegeadmission.army.mil.bd) লিংকে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা (লিখিত) অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষায় মোট নম্বর ৩০০। ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বাংলায় ৬০ ও সাধারণ জ্ঞানে ৪০ নম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এম এম মোত্তালিব মিহির। পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে একসময় নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেছেন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অংশ নিয়েছিলেন ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায়।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী এম এম মোত্তালিব মিহির। পড়াশোনার ব্যয় বহন করতে একসময় নিরাপত্তাপ্রহরীর কাজ করেছেন। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে অংশ নিয়েছিলেন ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায়।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের অধীনে মোট ১১টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। আগামী ১১ নভেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
১ ঘণ্টা আগে
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের অন্য দুটি দাবি হলো, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের জন্য ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। গত শনিবার (১ নভেম্বর) ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। এবার ক্যাডেট কলেজগুলোর ভর্তি পরীক্ষা ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে