ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে দাবিতে একটি রুটিনের ছবি প্রচার করা হচ্ছে। আজ রোববার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফেসবুকের অন্তত ২৫টি গ্রুপ, পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে কথিত রুটিনটি পোস্ট করতে দেখা গেছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিন এখনো প্রকাশিত হয়নি। ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি সম্পাদনা করে তৈরি করা।
রুটিনটি সম্পর্কে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের তাঁর ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন। পোস্টটিতে তিনি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘গুজব থেকে সাবধান। এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪-এর রুটিন এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
এ ছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিও তিনি পোস্টটিতে যুক্ত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝিতে শুরু হবে। পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এরই মধ্যে ফেসবুক ও বিভিন্ন অনলাইনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪-এর সময়সূচি দেখা যাচ্ছে, যা ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ইস্যুকৃত বা প্রকাশিত নয়। সময়সূচি চূড়ান্ত হলে সকল বোর্ডের ওয়েবসাইটে এবং জাতীয় পত্রিকাসমূহের মাধ্যমে জানা যাবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটেও অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটিতে ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিনসংক্রান্ত কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি সম্পর্কে যা জানা গেল
ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনুরূপ একটি রুটিন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি ২০২৩ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার সময়সূচি।
রুটিনটি দেখুন এখানে।
এই রুটিন ও ফেসবুকে প্রচারিত রুটিন দুটি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, রুটিন দুটির স্মারক নম্বর (স্মারক নং- আশিবো/প্রশা/২০১০/২১) ও রুটিন দুটিতে থাকা স্বাক্ষর একই ব্যক্তির। ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলে রুটিনটি যে সম্পাদনা করা, তা বোঝা যায়। যেমন রুটিনে তারিখ ও দিনের অংশটিতে বার ও তারিখগুলোতে ঘষামাজা বোঝা যায়। এ ছাড়া কথিত রুটিনটিতে ২১ ফেব্রুয়ারি সরকারঘোষিত সাধারণ ছুটির দিন (শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পরীক্ষা রাখা হয়েছে। একইভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দিন ইংরেজি প্রথম পত্র পরীক্ষা রাখা হয়েছে। মন্ত্রিসভার ঘোষিত ২০২৪ সালের সরকারি ছুটিগুলোর মধ্যে একটি সরস্বতী পূজার ছুটি; যা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঐচ্ছিক ছুটির অন্তর্ভুক্ত এবং এদিন সাধারণত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকে।
এসব অসামঞ্জস্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিন দাবিতে ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি আগের বছরের রুটিন সম্পাদনা করে প্রচার করা হয়েছে।
ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে দাবিতে একটি রুটিনের ছবি প্রচার করা হচ্ছে। আজ রোববার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফেসবুকের অন্তত ২৫টি গ্রুপ, পেজ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে কথিত রুটিনটি পোস্ট করতে দেখা গেছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিন এখনো প্রকাশিত হয়নি। ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি সম্পাদনা করে তৈরি করা।
রুটিনটি সম্পর্কে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের তাঁর ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দেন। পোস্টটিতে তিনি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিকে ট্যাগ করে লিখেছেন, ‘গুজব থেকে সাবধান। এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪-এর রুটিন এখনো চূড়ান্ত হয়নি।’
এ ছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তিও তিনি পোস্টটিতে যুক্ত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝিতে শুরু হবে। পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এরই মধ্যে ফেসবুক ও বিভিন্ন অনলাইনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এসএসসি পরীক্ষা ২০২৪-এর সময়সূচি দেখা যাচ্ছে, যা ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক ইস্যুকৃত বা প্রকাশিত নয়। সময়সূচি চূড়ান্ত হলে সকল বোর্ডের ওয়েবসাইটে এবং জাতীয় পত্রিকাসমূহের মাধ্যমে জানা যাবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটেও অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি পাওয়া যায়। ওয়েবসাইটটিতে ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিনসংক্রান্ত কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি সম্পর্কে যা জানা গেল
ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি রিভার্স ইমেজ সার্চ করে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনুরূপ একটি রুটিন খুঁজে পাওয়া যায়। এটি ২০২৩ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার সময়সূচি।
রুটিনটি দেখুন এখানে।
এই রুটিন ও ফেসবুকে প্রচারিত রুটিন দুটি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, রুটিন দুটির স্মারক নম্বর (স্মারক নং- আশিবো/প্রশা/২০১০/২১) ও রুটিন দুটিতে থাকা স্বাক্ষর একই ব্যক্তির। ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলে রুটিনটি যে সম্পাদনা করা, তা বোঝা যায়। যেমন রুটিনে তারিখ ও দিনের অংশটিতে বার ও তারিখগুলোতে ঘষামাজা বোঝা যায়। এ ছাড়া কথিত রুটিনটিতে ২১ ফেব্রুয়ারি সরকারঘোষিত সাধারণ ছুটির দিন (শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে) তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পরীক্ষা রাখা হয়েছে। একইভাবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দিন ইংরেজি প্রথম পত্র পরীক্ষা রাখা হয়েছে। মন্ত্রিসভার ঘোষিত ২০২৪ সালের সরকারি ছুটিগুলোর মধ্যে একটি সরস্বতী পূজার ছুটি; যা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঐচ্ছিক ছুটির অন্তর্ভুক্ত এবং এদিন সাধারণত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি থাকে।
এসব অসামঞ্জস্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, ২০২৪ সালের মাধ্যমিক (এসএসসি) পরীক্ষার রুটিন দাবিতে ফেসবুকে প্রচারিত রুটিনটি আগের বছরের রুটিন সম্পাদনা করে প্রচার করা হয়েছে।
নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে নতুন শিক্ষাক্রম বিস্তরণ (ডেসিমিনেশন অব নিউ কারিকুলাম) স্কিম নিয়েছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়ন স্থগিত করে অন্তর্বর্তী সরকার। পরে এই স্কিম সংশোধন করে মাউশি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিলেও বাস্তবে
৯ ঘণ্টা আগেএসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
২ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
২ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
২ দিন আগে