প্রতিনিধি, ঢাবি (ঢাকা)
মানববন্ধনে এক শিক্ষার্থীকে অংশগ্রহণে বাধ্য করানোর অভিযোগে ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) তিন শিক্ষার্থীকে দেওয়া কারণ দর্শাও (শোকজ) নোটিশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ঘটনার প্রতিবাদে আয়োজিত এক কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর একটি প্রতিবাদী বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি অনিক রায়ের সঞ্চালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মঈনুদ্দিন।
সমাবেশে বক্তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর বিষয়ে প্রশাসনের বানোয়াট শোকজ ও চবি প্রক্টরের পদত্যাগের দাবি করেন।
প্রসঙ্গত পরিবহনের দাবিতে হওয়া মানববন্ধনে পালি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে অংশ নিতে বাধ্য করার অভিযোগে গত মঙ্গলবার তিন শিক্ষার্থীকে শোকজ নোটিশ দেয় চবি প্রশাসন। তাঁরা হলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আশরাফি নিতু, অর্থনীতি বিভাগের রাজেশ্বর দাস ও ইংরেজি বিভাগের মোহাম্মদ শিহাব। আশরাফি নিতু ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। রাজেশ্বর দাস ও মোহাম্মদ শিহাব গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কর্মী।
বৃহস্পতিবারের বিক্ষোভ সমাবেশে আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘যে তিন শিক্ষার্থীর নামে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে, শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা ভেবে পরীক্ষা চলাকালে পরিবহন ও হল খোলার দাবি করেছিলেন তাঁরা। এই আন্দোলন সংগঠিত করার কারণেই প্রশাসনের এমন ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ডের শিকার হয়েছেন তাঁরা। আন্দোলন দমনের জন্যই চবি প্রক্টর এমন মিথ্যা নাটক সাজিয়েছেন।’
সমাবেশে বক্তার বলেন, একজন আদিবাসী ছাত্রনেতার সরলতার সুযোগ নিয়ে হল ও পরিবহন খোলার আন্দোলনে তাঁকে জোর করে ওই তিন ছাত্রনেতা আসতে বাধ্য করেছে—মর্মে প্রক্টর ভয় দেখিয়ে মিথ্যা অভিযোগপত্র লিখিয়ে নিয়েছেন। এটি প্রক্টরের দায়িত্বকে কলুষিত করেছে। শোকজ তুলে না নিলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর কর্মসূচি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মাঠে থাকবে বলেও সমাবেশ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবীর, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রিন্স, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিখা পিরেগু, বৃহত্তর পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শুভাশীষ চাকমা, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক তাওফিকা প্রিয়া, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ প্রমুখ।
মানববন্ধনে এক শিক্ষার্থীকে অংশগ্রহণে বাধ্য করানোর অভিযোগে ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) তিন শিক্ষার্থীকে দেওয়া কারণ দর্শাও (শোকজ) নোটিশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলো। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ঘটনার প্রতিবাদে আয়োজিত এক কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর একটি প্রতিবাদী বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি অনিক রায়ের সঞ্চালনায় এতে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সভাপতি আরিফ মঈনুদ্দিন।
সমাবেশে বক্তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর বিষয়ে প্রশাসনের বানোয়াট শোকজ ও চবি প্রক্টরের পদত্যাগের দাবি করেন।
প্রসঙ্গত পরিবহনের দাবিতে হওয়া মানববন্ধনে পালি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে অংশ নিতে বাধ্য করার অভিযোগে গত মঙ্গলবার তিন শিক্ষার্থীকে শোকজ নোটিশ দেয় চবি প্রশাসন। তাঁরা হলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আশরাফি নিতু, অর্থনীতি বিভাগের রাজেশ্বর দাস ও ইংরেজি বিভাগের মোহাম্মদ শিহাব। আশরাফি নিতু ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। রাজেশ্বর দাস ও মোহাম্মদ শিহাব গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের কর্মী।
বৃহস্পতিবারের বিক্ষোভ সমাবেশে আরিফ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘যে তিন শিক্ষার্থীর নামে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে, শিক্ষার্থীদের সুবিধার কথা ভেবে পরীক্ষা চলাকালে পরিবহন ও হল খোলার দাবি করেছিলেন তাঁরা। এই আন্দোলন সংগঠিত করার কারণেই প্রশাসনের এমন ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ডের শিকার হয়েছেন তাঁরা। আন্দোলন দমনের জন্যই চবি প্রক্টর এমন মিথ্যা নাটক সাজিয়েছেন।’
সমাবেশে বক্তার বলেন, একজন আদিবাসী ছাত্রনেতার সরলতার সুযোগ নিয়ে হল ও পরিবহন খোলার আন্দোলনে তাঁকে জোর করে ওই তিন ছাত্রনেতা আসতে বাধ্য করেছে—মর্মে প্রক্টর ভয় দেখিয়ে মিথ্যা অভিযোগপত্র লিখিয়ে নিয়েছেন। এটি প্রক্টরের দায়িত্বকে কলুষিত করেছে। শোকজ তুলে না নিলে ভবিষ্যতে আরও কঠোর কর্মসূচি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মাঠে থাকবে বলেও সমাবেশ থেকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবীর, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিতু সরকার, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রিন্স, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জাহিদ সুজন, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক মিখা পিরেগু, বৃহত্তর পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শুভাশীষ চাকমা, বিপ্লবী ছাত্র যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক তাওফিকা প্রিয়া, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক রাফিকুজ্জামান ফরিদ প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেজুবেল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা ছাত্র নির্যাতন এবং ভিন্নমতাবলম্বী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা-মামলা করেছে, তারা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে এবং তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়, সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানাব।’
২ ঘণ্টা আগেকিছু প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখেও প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘কোনো কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। কনসার্ন দেওয়ার পরেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা দেখাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন..
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫। এই নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নয়, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলারও সুযোগ এনে দিচ্ছে। ইতিহাস বলে, ডাকসুর ভেতর থেকে উঠে আসা নেতৃত্বই জাতীয় পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
৬ ঘণ্টা আগে