নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কিছু প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখেও প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘কোনো কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। কনসার্ন দেওয়ার পরেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা দেখাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি দলের প্রতি একাধিকবার পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে, এখনো করছেন, যেটা দুঃখজনক।’
আজ রোববার দুপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পরে বিজনেস ফ্যাকাল্টির সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাদিক কায়েম।
তিনি বলেন, ‘আমরা ডাকসুর আমেজকে ছড়িয়ে দিতে চাই। পরীক্ষার কারণে সামগ্রিক নির্বাচনের কাজে বাধাগ্রস্ত হয়। আমরা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছি সকল পরীক্ষাগুলো যাতে ৯ সেপ্টেম্বরের পরে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা এসব ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
ইসলামী ছাত্রশিবিরের এই নেতা বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেট নিয়ে এলে সর্বপ্রথম ই-লাইব্রেরি চালু করা হবে। এ ছাড়া খাবারের দাম অনেক বেশি, এটা বাণিজ্যিকীকরণ হয়েছে। এসব বন্ধ করা হবে এবং ভর্তুকি দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা গবেষণামূলক বিশ্ববিদ্যালয় করতে চাই, যেখানে জুলুমতন্ত্র ও দাসত্ব থাকবে না।’
এ সময় ঢাবি শাখা শিবিরের সভাপতি ও জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের বাজে প্রচার প্রচারণা, মিথ্যা প্রচার ও এডিটের মাধ্যমে ইমেজ খারাপ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মেয়ে প্রার্থীদের সাইবার বুলিং করে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করছে।’
প্রতিযোগীদের মেধার প্রতিযোগিতায় আসার আহ্বান জানান এবং এআই দিয়ে বাজে প্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ।
কিছু প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখেও প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘কোনো কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। কনসার্ন দেওয়ার পরেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা দেখাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি দলের প্রতি একাধিকবার পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে, এখনো করছেন, যেটা দুঃখজনক।’
আজ রোববার দুপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পরে বিজনেস ফ্যাকাল্টির সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সাদিক কায়েম।
তিনি বলেন, ‘আমরা ডাকসুর আমেজকে ছড়িয়ে দিতে চাই। পরীক্ষার কারণে সামগ্রিক নির্বাচনের কাজে বাধাগ্রস্ত হয়। আমরা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছি সকল পরীক্ষাগুলো যাতে ৯ সেপ্টেম্বরের পরে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা এসব ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি।’
ইসলামী ছাত্রশিবিরের এই নেতা বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেট নিয়ে এলে সর্বপ্রথম ই-লাইব্রেরি চালু করা হবে। এ ছাড়া খাবারের দাম অনেক বেশি, এটা বাণিজ্যিকীকরণ হয়েছে। এসব বন্ধ করা হবে এবং ভর্তুকি দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আমরা গবেষণামূলক বিশ্ববিদ্যালয় করতে চাই, যেখানে জুলুমতন্ত্র ও দাসত্ব থাকবে না।’
এ সময় ঢাবি শাখা শিবিরের সভাপতি ও জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ বলেন, ‘আমাদের প্রার্থীদের বাজে প্রচার প্রচারণা, মিথ্যা প্রচার ও এডিটের মাধ্যমে ইমেজ খারাপ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মেয়ে প্রার্থীদের সাইবার বুলিং করে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করছে।’
প্রতিযোগীদের মেধার প্রতিযোগিতায় আসার আহ্বান জানান এবং এআই দিয়ে বাজে প্রচার থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ।
স্নাতক প্রথম বর্ষ পরীক্ষা সামনে রেখে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষায় নকলের যেকোনো প্রমাণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী নকল করে, তবে তার আলামত এবং উত্তরপত্রে লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, ‘ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা সাইবার বুলিং এবং নারী প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের প্রতি একধরনের নারীবিদ্বেষী আচরণ দেখতে পাচ্ছি। প্রশাসনকে এসব ইস্যুতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে এবং পুলিশের সাইবার ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাইবার সিকিউরিটি সেল গঠন করতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেকেই নির্বাচনী
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচনে অংশ নেওয়া এক ছাত্রসংগঠনের উদ্দেশে আবিদুল অভিযোগ করে বলেন, ‘ডাকসুর গঠনতন্ত্রে আছে, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের আইডিওলজিকে সমন্বিত রাখা। এই স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে যারা ধারণ করে না, তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে