শিক্ষা ডেস্ক
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষায় নতুন এক গন্তব্য চীন। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সহজে ভর্তি, আকর্ষণীয় বৃত্তি এবং শিক্ষা শেষে চাকরির সুযোগ—এসব কারণে বাংলাদেশি অনেক শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা গ্রহণে প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। জার্মানিভিত্তিক এক অনলাইন জরিপে উঠে এসেছে, চীনে যত বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন, তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশটির সরকারি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। চীন সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের হেনান ইউনিভার্সিটি সিএসসি সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য সম্পূর্ণ বিনা মূল্যের একটি বৃত্তি। এ বৃত্তির আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি দেওয়া হবে। ক্যাম্পাসে বিনা মূল্যে ডাবল কক্ষের আবাসন সুবিধা দেওয়া হবে। থাকছে জীবনযাপন ভাতা ও চিকিৎসা বিমার সুযোগ। এ ছাড়া মাসিক উপবৃত্তি হিসেবে মাস্টার্সের জন্য ৩ হাজার ও পিএইচডির জন্য সাড়ে ৩ হাজার ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
চীনের সরকারি বৃত্তির আবেদন ফরম, পাসপোর্ট, একাডেমিক সার্টিফিকেট (নোটারি করা)। দুটি সুপারিশপত্র, শারীরিক পরীক্ষার ফরমের একটি অনুলিপি এবং চীনা বা ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণপত্র।
আবেদনের যোগ্যতা
চীনের নাগরিক হওয়া যাবে না। অবশ্যই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই ব্যাচেলর ডিগ্রির সার্টিফিকেট থাকতে হবে। প্রার্থীর বয়স ৩৫ বছরের কম হতে হবে। এ ছাড়া পিএইচডির জন্য যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এসব প্রার্থীর বয়স ৪০ বছরের কম হতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা চীন সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত সিএসসি বৃত্তির জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এলিংকে গিয়ে বৃত্তিটি সম্পর্কে বিস্তারিত দেখতে ও আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষায় নতুন এক গন্তব্য চীন। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সহজে ভর্তি, আকর্ষণীয় বৃত্তি এবং শিক্ষা শেষে চাকরির সুযোগ—এসব কারণে বাংলাদেশি অনেক শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষা গ্রহণে প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। জার্মানিভিত্তিক এক অনলাইন জরিপে উঠে এসেছে, চীনে যত বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন, তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২তম।
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশটির সরকারি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। চীন সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা হেনান বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের হেনান ইউনিভার্সিটি সিএসসি সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য সম্পূর্ণ বিনা মূল্যের একটি বৃত্তি। এ বৃত্তির আওতায় সম্পূর্ণ টিউশন ফি দেওয়া হবে। ক্যাম্পাসে বিনা মূল্যে ডাবল কক্ষের আবাসন সুবিধা দেওয়া হবে। থাকছে জীবনযাপন ভাতা ও চিকিৎসা বিমার সুযোগ। এ ছাড়া মাসিক উপবৃত্তি হিসেবে মাস্টার্সের জন্য ৩ হাজার ও পিএইচডির জন্য সাড়ে ৩ হাজার ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
চীনের সরকারি বৃত্তির আবেদন ফরম, পাসপোর্ট, একাডেমিক সার্টিফিকেট (নোটারি করা)। দুটি সুপারিশপত্র, শারীরিক পরীক্ষার ফরমের একটি অনুলিপি এবং চীনা বা ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণপত্র।
আবেদনের যোগ্যতা
চীনের নাগরিক হওয়া যাবে না। অবশ্যই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে। মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই ব্যাচেলর ডিগ্রির সার্টিফিকেট থাকতে হবে। প্রার্থীর বয়স ৩৫ বছরের কম হতে হবে। এ ছাড়া পিএইচডির জন্য যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এসব প্রার্থীর বয়স ৪০ বছরের কম হতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা চীন সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত সিএসসি বৃত্তির জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এলিংকে গিয়ে বৃত্তিটি সম্পর্কে বিস্তারিত দেখতে ও আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে