নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ জুন। আর এই পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল। চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে শুরু করে ২৫ এপ্রিলে মধ্যে অনলাইনে ফরম পূরণ সম্পন্ন করতে হবে। সোনালি সেবার মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। এর আগে, সম্ভাব্য পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ৪ এপ্রিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এইচএসসির ফরম পূরণে বিজ্ঞান শাখার জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ২ হাজার ১২০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো পরীক্ষার্থীর চতুর্থ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা থাকলে আরও ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। এ ছাড়া মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো শিক্ষার্থীর নৈর্বাচনিক (ঐচ্ছিক) বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয়প্রতি আরও ১৪০ টাকা যুক্ত হবে।
সাধারণত কোভিড-১৯ মহামারির আগে প্রতিবছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি। মহামারির কারণে গত কয়েক বছর এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। একই কারণে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষা হলেও এইচএসসি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরের বছর অর্থাৎ, ২০২১ সালে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক ৩টি বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর হ্রাস করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়া হয়। সেই সিলেবাস কিছুটা বাড়িয়ে ২০২২ সালে নেওয়া হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। সে বছর পরীক্ষার সময় কিছুটা কম ছিল।
আর ২০২৩ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। তবে এসএসসির আইসিটি ছাড়া এ দুই পাবলিক পরীক্ষা অন্যান্য বিষয়ে পূর্ণ সময় ও নম্বরে নেওয়া হয়েছিল।
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ জুন। আর এই পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল। চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে শুরু করে ২৫ এপ্রিলে মধ্যে অনলাইনে ফরম পূরণ সম্পন্ন করতে হবে। সোনালি সেবার মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত। তবে বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করা যাবে ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। এর আগে, সম্ভাব্য পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে ৪ এপ্রিল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এইচএসসির ফরম পূরণে বিজ্ঞান শাখার জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ২ হাজার ১২০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো পরীক্ষার্থীর চতুর্থ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা থাকলে আরও ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। এ ছাড়া মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো শিক্ষার্থীর নৈর্বাচনিক (ঐচ্ছিক) বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয়প্রতি আরও ১৪০ টাকা যুক্ত হবে।
সাধারণত কোভিড-১৯ মহামারির আগে প্রতিবছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি। মহামারির কারণে গত কয়েক বছর এপ্রিলে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। একই কারণে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষা হলেও এইচএসসি পরীক্ষা না নিয়ে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে শিক্ষার্থীদের সনদ দেওয়া হয়।
পরের বছর অর্থাৎ, ২০২১ সালে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক ৩টি বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও পরীক্ষার নম্বর হ্রাস করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নেওয়া হয়। সেই সিলেবাস কিছুটা বাড়িয়ে ২০২২ সালে নেওয়া হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। সে বছর পরীক্ষার সময় কিছুটা কম ছিল।
আর ২০২৩ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা হয়েছে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। তবে এসএসসির আইসিটি ছাড়া এ দুই পাবলিক পরীক্ষা অন্যান্য বিষয়ে পূর্ণ সময় ও নম্বরে নেওয়া হয়েছিল।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে