হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এজাজ ঠাকুর চৌধুরীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় মূল হোতা হিরাজ মিয়াসহ (২৬) সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে বিবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার খান্দুরা কোনাবাড়ি ছালাম বাজার থেকে হিরাজকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বিকেলে চুনারুঘাট থানা–পুলিশ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায়। এ সময় তিনি বলেন, ডাকাতের কাছ থেকে আংশিক স্বর্ণালংকার ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চারটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ জানান, গত ১৪ জানুয়ারি উপজেলার উবাহাটা ইউপি চেয়ারম্যান এজাজ ঠাকুরের বালিয়ারী গ্রামের বাড়িতে ডাকাতি হয়। এ ঘটনায় পরদিন ১৫ জানুয়ারি মামলা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুরশেদ আলম জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। গতকাল শনিবার রাতে ডাকাতির অন্যতম হোতা বিবাড়িয়া জেলার নাসির নগর উপজেলার খান্দুরা গ্রামের হিরাজ মিয়া গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি অনুযায়ী স্বর্ণের এক জোড়া কানের দুল, একটি হাতের বালা, দুটি স্বর্ণের নাকফুল, একটি স্বর্ণের আংটি ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চারটি ছোড়া উদ্ধার করা হয়। হিরাজের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ সাতটি মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে ওসি হিল্লোল রায় বলেন, গত ১৪ জানুয়ারি চেয়ারম্যানের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় মূল হোতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ডাকাতির সময় যেসব মালামাল লুট করা হয়েছিল এর মধ্যে আংশিক পণ্য উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি পণ্যগুলো উদ্ধার কাজ চলমান থাকবে।
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার উবাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এজাজ ঠাকুর চৌধুরীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় মূল হোতা হিরাজ মিয়াসহ (২৬) সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাতে বিবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার খান্দুরা কোনাবাড়ি ছালাম বাজার থেকে হিরাজকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বিকেলে চুনারুঘাট থানা–পুলিশ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায়। এ সময় তিনি বলেন, ডাকাতের কাছ থেকে আংশিক স্বর্ণালংকার ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চারটি ছোরা উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ জানান, গত ১৪ জানুয়ারি উপজেলার উবাহাটা ইউপি চেয়ারম্যান এজাজ ঠাকুরের বালিয়ারী গ্রামের বাড়িতে ডাকাতি হয়। এ ঘটনায় পরদিন ১৫ জানুয়ারি মামলা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা খুরশেদ আলম জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে। গতকাল শনিবার রাতে ডাকাতির অন্যতম হোতা বিবাড়িয়া জেলার নাসির নগর উপজেলার খান্দুরা গ্রামের হিরাজ মিয়া গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি অনুযায়ী স্বর্ণের এক জোড়া কানের দুল, একটি হাতের বালা, দুটি স্বর্ণের নাকফুল, একটি স্বর্ণের আংটি ও ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত চারটি ছোড়া উদ্ধার করা হয়। হিরাজের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ডাকাতিসহ সাতটি মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে ওসি হিল্লোল রায় বলেন, গত ১৪ জানুয়ারি চেয়ারম্যানের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় মূল হোতাসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ডাকাতির সময় যেসব মালামাল লুট করা হয়েছিল এর মধ্যে আংশিক পণ্য উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি পণ্যগুলো উদ্ধার কাজ চলমান থাকবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫