আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে গত সপ্তাহেই বরখাস্ত হয়েছেন সিঙ্গাপুর ফ্যাশন স্টার্টআপ জিলিংগোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) অঙ্কিতি বসু। আর এর মধ্যেই ফাঁস হয়েছে তাঁর কিছু ব্যক্তিগত ছবি, চ্যাট এবং নথিপত্র।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত অঙ্কিতি বসু তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘আমার ব্যক্তিগত ছবি, চ্যাট, নথি, রেকর্ড সবই সম্ভবত আমার সম্মতি ছাড়াই হস্তগত করা হয়েছে এবং সেগুলো অনলাইনে প্রচার করা হয়েছে। এখন আমি ইন্টারনেটে সেগুলোর কিছু পরিবর্তিত কপি দেখতে পাচ্ছি। এগুলো স্পষ্টতই জাল। কিন্তু এরপরও ক্ষতিকর। আমি জানি না কে এটা করছে।’
জিলিংগো হলো একটি অনলাইন ফ্যাশন কোম্পানি। পোশাক ব্যবসায়ী এবং কারখানায় প্রযুক্তি সরবরাহ করে এ কোম্পানি। ২০১৫ সালে অঙ্কিতি বসু এবং প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ধ্রুব কাপুর এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।
কোম্পানির হিসাব নিকাশে অসংগতির অভিযোগ ওঠার পর গত ৩১ মার্চ অঙ্কিতি বসুকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মটি ‘গুরুতর আর্থিক অনিয়ম’ তদন্তের পর অঙ্কিতি বসুকে স্থায়ী বরখাস্ত করে। অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা অডিটের ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু প্রকাশ করেনি। অঙ্কিতির (৩০) দাবি, তিনি এখনো তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো দেখেননি।
তিনি বলেন, ‘আমি এখনো আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা দেখিনি। যে প্রতিবেদনটি আমাকে বরখাস্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সেটিও দেখিনি। আমি যে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা করেছি সেটির ই-মেইলের মাধ্যমে নিজে বরখাস্ত হওয়ার মতো অসম্মানের শিকার হয়েছি।’
অঙ্কিতি বসু আরও বলেন, তিনি আইনি সুরক্ষা চেয়েছেন। কারণ তাঁর আশঙ্কা, ফাঁস হওয়ার কনটেন্টগুলোর মধ্যে এমন কিছু রয়েছে যা ব্যবহার করে তাঁকে ভয় দেখিয়ে সুবিধা নেওয়া হতে পারে। তিনি এবং তাঁর পরিবার অনলাইনে ক্রমাগত হুমকি পাচ্ছেন বলেও আগের একটি পোস্টে বলেছিলেন অঙ্কিতি। এমনকি ধর্ষণের হুমকি পাওয়ার অভিযোগও করেছেন তিনি।
আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে গত সপ্তাহেই বরখাস্ত হয়েছেন সিঙ্গাপুর ফ্যাশন স্টার্টআপ জিলিংগোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) অঙ্কিতি বসু। আর এর মধ্যেই ফাঁস হয়েছে তাঁর কিছু ব্যক্তিগত ছবি, চ্যাট এবং নথিপত্র।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত অঙ্কিতি বসু তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে বলেছেন, ‘আমার ব্যক্তিগত ছবি, চ্যাট, নথি, রেকর্ড সবই সম্ভবত আমার সম্মতি ছাড়াই হস্তগত করা হয়েছে এবং সেগুলো অনলাইনে প্রচার করা হয়েছে। এখন আমি ইন্টারনেটে সেগুলোর কিছু পরিবর্তিত কপি দেখতে পাচ্ছি। এগুলো স্পষ্টতই জাল। কিন্তু এরপরও ক্ষতিকর। আমি জানি না কে এটা করছে।’
জিলিংগো হলো একটি অনলাইন ফ্যাশন কোম্পানি। পোশাক ব্যবসায়ী এবং কারখানায় প্রযুক্তি সরবরাহ করে এ কোম্পানি। ২০১৫ সালে অঙ্কিতি বসু এবং প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ধ্রুব কাপুর এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।
কোম্পানির হিসাব নিকাশে অসংগতির অভিযোগ ওঠার পর গত ৩১ মার্চ অঙ্কিতি বসুকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মটি ‘গুরুতর আর্থিক অনিয়ম’ তদন্তের পর অঙ্কিতি বসুকে স্থায়ী বরখাস্ত করে। অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা অডিটের ফলাফল সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু প্রকাশ করেনি। অঙ্কিতির (৩০) দাবি, তিনি এখনো তাঁর বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো দেখেননি।
তিনি বলেন, ‘আমি এখনো আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে তা দেখিনি। যে প্রতিবেদনটি আমাকে বরখাস্ত করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল সেটিও দেখিনি। আমি যে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা করেছি সেটির ই-মেইলের মাধ্যমে নিজে বরখাস্ত হওয়ার মতো অসম্মানের শিকার হয়েছি।’
অঙ্কিতি বসু আরও বলেন, তিনি আইনি সুরক্ষা চেয়েছেন। কারণ তাঁর আশঙ্কা, ফাঁস হওয়ার কনটেন্টগুলোর মধ্যে এমন কিছু রয়েছে যা ব্যবহার করে তাঁকে ভয় দেখিয়ে সুবিধা নেওয়া হতে পারে। তিনি এবং তাঁর পরিবার অনলাইনে ক্রমাগত হুমকি পাচ্ছেন বলেও আগের একটি পোস্টে বলেছিলেন অঙ্কিতি। এমনকি ধর্ষণের হুমকি পাওয়ার অভিযোগও করেছেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
১২ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
১৪ দিন আগেফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
২০ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
২৩ দিন আগে