আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীন-যুক্তরাষ্ট্রের চলমান বাণিজ্য সংঘাত ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স বলেছেন, বেইজিংকে এখন যৌক্তিক পথে আসতে হবে। তাঁর দাবি, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই লড়াইয়ে চীনের চেয়ে অনেক বেশি কৌশলগত সুবিধার অধিকারী।
আজ রোববার ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউচারস’ অনুষ্ঠানে ভ্যান্স বলেন, ‘এটা একটা সূক্ষ্ম ভারসাম্যের বিষয়—সবকিছু নির্ভর করবে চীন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, তার ওপর। যদি তারা আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয়, আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমাদের প্রেসিডেন্টের হাতে চীনের তুলনায় অনেক বেশি কার্ড আছে। তাদের লাগাম টানতে কীভাবে এগোতে হবে, আমাদের জানা আছে। তবে যদি তারা যুক্তিসংগত পথে আসে, আমরাও তাই করব।’
ভ্যান্সের এই মন্তব্য এসেছে এমন এক সময়, যখন ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা বাড়ছে। চীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
এ পরিস্থিতি বিশ্ববাজারে নতুন করে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। পাশাপাশি চলতি মাসের শেষ দিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সম্ভাব্য বৈঠকের আগে বিভ্রান্তি বাড়িয়েছে।
আজ এক বিবৃতিতে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রকে উচ্চ শুল্কের হুমকি বন্ধ করতে এবং অমীমাংসিত বাণিজ্য ইস্যুগুলোর সমাধানে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। এর আগে গত সপ্তাহে চীন নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য বিধিনিষেধের ঘোষণা দেয়—যার কিছু নভেম্বরে কার্যকর হবে। আর কিছু হয়তো বাস্তবে প্রয়োগ করা নাও হতে পারে।
এর প্রতিক্রিয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প গত শুক্রবার ঘোষণা দেন, তিনি চীনা পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন এবং নির্দিষ্ট কিছু মার্কিন সফটওয়্যার রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেবেন। পাশাপাশি তিনি ইঙ্গিত দেন, যুক্তরাষ্ট্র হয়তো বিমানের যন্ত্রাংশ রপ্তানিও বন্ধ করতে পারে। তবে তিনি জানান, নভেম্বরে আলোচনার সুযোগ রাখতেই ওই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই, কী ঘটে। সেই কারণেই আমি ১ নভেম্বর তারিখ রেখেছি—দেখা যাক কী হয়।’
ভ্যান্স জানান, তিনি গতকাল শনিবার ও আজ ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে গড়ে ওঠা বন্ধুত্বকে ট্রাম্প গুরুত্ব দেন। তবে একই সঙ্গে আমাদের হাতে অনেক চাপ প্রয়োগের উপায়ও আছে। আমি আশা করি ও প্রেসিডেন্টও আশা করেন, আমাদের যেন সেই শক্তি প্রয়োগ করতে না হয়।’
ভ্যান্স আরও বলেন, যদি চীন এমন পথে হাঁটে, যেখানে তারা নিজেদের উৎপাদিত পণ্যের মাধ্যমে গোটা বিশ্বকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে, তাহলে এই ভালো সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়েই পরস্পরের ওপর অন্তত ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছিল। পরে আলোচনার মাধ্যমে চীনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১০ শতাংশ আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে চীনা পণ্যে ৩০ শতাংশ শুল্ক বজায় রয়েছে, যা আগের শুল্কের ওপর যুক্ত।
অনুষ্ঠানের শেষের দিকে ভ্যান্স বলেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহে বোঝা যাবে, চীন আমাদের সঙ্গে সত্যিই বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করতে চায় নাকি তারা যুক্তির পথে আসবে। আমি আশা করি, তারা যুক্তির পথই বেছে নেবে।’
চীন-যুক্তরাষ্ট্রের চলমান বাণিজ্য সংঘাত ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স বলেছেন, বেইজিংকে এখন যৌক্তিক পথে আসতে হবে। তাঁর দাবি, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই লড়াইয়ে চীনের চেয়ে অনেক বেশি কৌশলগত সুবিধার অধিকারী।
আজ রোববার ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউচারস’ অনুষ্ঠানে ভ্যান্স বলেন, ‘এটা একটা সূক্ষ্ম ভারসাম্যের বিষয়—সবকিছু নির্ভর করবে চীন কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়, তার ওপর। যদি তারা আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয়, আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি, আমাদের প্রেসিডেন্টের হাতে চীনের তুলনায় অনেক বেশি কার্ড আছে। তাদের লাগাম টানতে কীভাবে এগোতে হবে, আমাদের জানা আছে। তবে যদি তারা যুক্তিসংগত পথে আসে, আমরাও তাই করব।’
ভ্যান্সের এই মন্তব্য এসেছে এমন এক সময়, যখন ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা বাড়ছে। চীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
এ পরিস্থিতি বিশ্ববাজারে নতুন করে অনিশ্চয়তা তৈরি করেছে। পাশাপাশি চলতি মাসের শেষ দিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সম্ভাব্য বৈঠকের আগে বিভ্রান্তি বাড়িয়েছে।
আজ এক বিবৃতিতে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রকে উচ্চ শুল্কের হুমকি বন্ধ করতে এবং অমীমাংসিত বাণিজ্য ইস্যুগুলোর সমাধানে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। এর আগে গত সপ্তাহে চীন নতুন রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ ও অন্যান্য বিধিনিষেধের ঘোষণা দেয়—যার কিছু নভেম্বরে কার্যকর হবে। আর কিছু হয়তো বাস্তবে প্রয়োগ করা নাও হতে পারে।
এর প্রতিক্রিয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প গত শুক্রবার ঘোষণা দেন, তিনি চীনা পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন এবং নির্দিষ্ট কিছু মার্কিন সফটওয়্যার রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেবেন। পাশাপাশি তিনি ইঙ্গিত দেন, যুক্তরাষ্ট্র হয়তো বিমানের যন্ত্রাংশ রপ্তানিও বন্ধ করতে পারে। তবে তিনি জানান, নভেম্বরে আলোচনার সুযোগ রাখতেই ওই তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই, কী ঘটে। সেই কারণেই আমি ১ নভেম্বর তারিখ রেখেছি—দেখা যাক কী হয়।’
ভ্যান্স জানান, তিনি গতকাল শনিবার ও আজ ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে গড়ে ওঠা বন্ধুত্বকে ট্রাম্প গুরুত্ব দেন। তবে একই সঙ্গে আমাদের হাতে অনেক চাপ প্রয়োগের উপায়ও আছে। আমি আশা করি ও প্রেসিডেন্টও আশা করেন, আমাদের যেন সেই শক্তি প্রয়োগ করতে না হয়।’
ভ্যান্স আরও বলেন, যদি চীন এমন পথে হাঁটে, যেখানে তারা নিজেদের উৎপাদিত পণ্যের মাধ্যমে গোটা বিশ্বকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে, তাহলে এই ভালো সম্পর্কও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়েই পরস্পরের ওপর অন্তত ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছিল। পরে আলোচনার মাধ্যমে চীনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১০ শতাংশ আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে চীনা পণ্যে ৩০ শতাংশ শুল্ক বজায় রয়েছে, যা আগের শুল্কের ওপর যুক্ত।
অনুষ্ঠানের শেষের দিকে ভ্যান্স বলেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহে বোঝা যাবে, চীন আমাদের সঙ্গে সত্যিই বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করতে চায় নাকি তারা যুক্তির পথে আসবে। আমি আশা করি, তারা যুক্তির পথই বেছে নেবে।’
চট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এবং বে টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি অপারেটরের নিয়োগ চূড়ান্ত পর্যায়ে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
১৫ ঘণ্টা আগে