গঙ্গাচড়ায় ও বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক নারীকে (৩০) ধর্ষণের দায়ে একরামুল হক (৩৬) নামে এক ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ পানা পুকুর চৌধুরীপাড়া গ্রামের তাঁর নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি উপজেলার বড়বিল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য।
থানায় দায়ের করা মামলা ও ভুক্তভোগী সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘ওই নারীর স্বামী ছয় বছর আগে মারা গেছেন। তিনি তিন সন্তান নিয়ে নিজ বাড়িতে থাকেন। দরিদ্রতার সুযোগ নিয়ে ওই নারীকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রায়ই মোবাইল ফোনে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতেন ইউপি সদস্য একরামুল হক। ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে ইউপি সদস্য গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে ওই নারীর বাড়িতে যান। তখন ওই নারী ঘুমাচ্ছিলেন। সুযোগ বুঝে ইউপি সদস্য তাঁকে জড়িয়ে ধরে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে সটকে পড়েন। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই নারী বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় গিয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে আসামি করে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। তাৎক্ষণিক অভিযোগটি থানায় নথিভুক্ত করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার স্বামী মারা যাওয়ার ছয় বছর হলো। তিন সন্তান নিয়ে বাড়িতে থাকি। তিন মাস ধরে একরামুল মেম্বার আমাকে ভিজিডি কার্ডসহ বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা বলে আমার সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে চাচ্ছিল। আমি তাঁর প্রস্তাবে রাজি না হইনি। ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে রোববার বিকেলে আমার বাড়িতে এসে জোর করে আমাকে ধর্ষণ করেন।’
গ্রেপ্তারের পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্য একরামুল হকের বরাত দিয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার ওসি দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ‘একরামুল হকের বলেছে—মেয়েটি খারাপ, আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদ চৌধুরী দ্বীপও জানেন, সে (ওই নারী) ওই কাজ করেন। তবে আমি মেয়েটিকে জোর করে ধর্ষণ করিনি। যা হয়েছে স্বেচ্ছায় হয়েছে। তবে এখন বুঝছি আমার কাজটি করা ঠিক হয়নি।’
এ ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদ চৌধুরী দ্বীপের সঙ্গে আজ সোমবার সকালে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি।
পুলিশ কর্মকর্তা দুলাল হোসেন বলেন, ‘ওই নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে।’
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক নারীকে (৩০) ধর্ষণের দায়ে একরামুল হক (৩৬) নামে এক ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার দক্ষিণ পানা পুকুর চৌধুরীপাড়া গ্রামের তাঁর নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি উপজেলার বড়বিল ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য।
থানায় দায়ের করা মামলা ও ভুক্তভোগী সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ‘ওই নারীর স্বামী ছয় বছর আগে মারা গেছেন। তিনি তিন সন্তান নিয়ে নিজ বাড়িতে থাকেন। দরিদ্রতার সুযোগ নিয়ে ওই নারীকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে প্রায়ই মোবাইল ফোনে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতেন ইউপি সদস্য একরামুল হক। ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে ইউপি সদস্য গত রোববার বিকেল ৪টার দিকে ওই নারীর বাড়িতে যান। তখন ওই নারী ঘুমাচ্ছিলেন। সুযোগ বুঝে ইউপি সদস্য তাঁকে জড়িয়ে ধরে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে সটকে পড়েন। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ওই নারী বাদী হয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানায় গিয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে আসামি করে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। তাৎক্ষণিক অভিযোগটি থানায় নথিভুক্ত করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্যকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার স্বামী মারা যাওয়ার ছয় বছর হলো। তিন সন্তান নিয়ে বাড়িতে থাকি। তিন মাস ধরে একরামুল মেম্বার আমাকে ভিজিডি কার্ডসহ বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার কথা বলে আমার সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে চাচ্ছিল। আমি তাঁর প্রস্তাবে রাজি না হইনি। ভিজিডির কার্ড করে দেওয়ার কথা বলে রোববার বিকেলে আমার বাড়িতে এসে জোর করে আমাকে ধর্ষণ করেন।’
গ্রেপ্তারের পর অভিযুক্ত ইউপি সদস্য একরামুল হকের বরাত দিয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার ওসি দুলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, ‘একরামুল হকের বলেছে—মেয়েটি খারাপ, আমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদ চৌধুরী দ্বীপও জানেন, সে (ওই নারী) ওই কাজ করেন। তবে আমি মেয়েটিকে জোর করে ধর্ষণ করিনি। যা হয়েছে স্বেচ্ছায় হয়েছে। তবে এখন বুঝছি আমার কাজটি করা ঠিক হয়নি।’
এ ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদ চৌধুরী দ্বীপের সঙ্গে আজ সোমবার সকালে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি তা ধরেননি।
পুলিশ কর্মকর্তা দুলাল হোসেন বলেন, ‘ওই নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে ইউপি সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫